
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফোর্বসের তালিকায় এশিয়ার শীর্ষ ১০০ স্টার্টআপে বাংলাদেশের পাঠাও ও সম্ভব

ফেসবুকে আপত্তিকর কনটেন্ট বন্ধের সহজ উপায়

ভিউ বাড়াতে ইউটিউব নিয়ে এসেছে নতুন ফিচার

মোবাইলের ডায়াল প্যাড আগের মতো করবেন যেভাবে

পাসওয়ার্ডের নিরাপত্তায় কার্যকরী অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি

বাংলাদেশি টাকায় ৭০টির বেশি দেশে রোমিং সুবিধা চালু করলো রবি ও এয়ারটেল

সাংবাদিকতায় এআই নিয়ে অনলাইন কোর্স
নতুন এক বাসযোগ্য পৃথিবীর খোঁজ মিলেছে

মহাকাশ নিয়ে মানুষের জানার আগ্রহের শেষ নেই। আর তাই তো দীর্ঘদিন ধরেই আরেকটি পৃথিবীর খোঁজ পেতে মহাকাশে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। এবার চিলির লা সিলা অবজারভেটরিতে হাই অ্যাকুরেসি রেডিয়াল ভেলোসিটি প্ল্যানেট সার্চার (এইচএআরপিএস) নামের স্পেকট্রোগ্রাফের পুরোনো তথ্য বিশ্লেষণ করে পৃথিবীর মতো বাসযোগ্য নতুন এক গ্রহের খোঁজ মিলেছে।
বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, ‘আকারে বড় হলেও নতুন গ্রহটি অনেকটাই আমাদের পৃথিবীর মতো। গ্রহটি আমাদের পৃথিবী থেকে মাত্র ২০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। গ্রহটির নামকরণ করা হয়েছে এইচডি ২০৭৯৪ডি। নতুন এই গ্রহ পৃথিবীর ভরের ছয় গুণ।’ সেই গ্রহের পৃষ্ঠে তরল পানি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিকস সাময়িকীতে নতুন এই গ্রহের তথ্য প্রকাশ করেছেন
বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, ‘আমাদের সৌরজগতের বাইরে অবস্থিত এই সুপার আর্থে বহির্জাগতিক কোনো প্রাণের সম্ভাবনা থাকতে পারে।’ এ বিষয়ে বিজ্ঞানী মাইকেল ক্রেটগনিয়ার বলেন, ‘আমরা বেশ উচ্ছ্বসিত। কাছাকাছি অবস্থিত হওয়ার কারণে গ্রহটিতে ভবিষ্যতে কোনো অভিযান পরিচালনার সুযোগ আছে। পৃথিবী বৃত্তাকার কক্ষপথে ঘুরছে, সেখানে নতুন এই গ্রহ উপবৃত্তাকার পথ অনুসরণ করছে।’ এক সেকেন্ডের জন্য পৃথিবীর ঘূর্ণন বন্ধ হলে কী হতে পারে প্রথম এই গ্রহের সন্ধান মেলে ২০২২ সালে। দুই দশকের পুরোনো তথ্য পরীক্ষা করে এই গ্রহের অস্তিত্ব নিশ্চিত করা গেছে। বিজ্ঞানী ক্রেটগনিয়ার বলেন, ‘আমার জন্য এটি একটি বিশাল আনন্দ। আমরা শেষ পর্যন্ত গ্রহটিকে নিশ্চিত করতে পেরেছি। মূল সংকেতটি স্পেকট্রোগ্রাফের শনাক্তকরণ সীমার একেবারে
শেষ প্রান্তে ছিল বলে নিশ্চিত হওয়া কিছুটা কঠিন ছিল।’ তিনি আরও বলেন, এই গ্রহে ভবিষ্যতে কোনো অভিযান পরিচালনা করা যাবে। তখন প্রাণের সন্ধান করা যেতে পারে। সূত্র: এনডিটিভি
বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, ‘আমাদের সৌরজগতের বাইরে অবস্থিত এই সুপার আর্থে বহির্জাগতিক কোনো প্রাণের সম্ভাবনা থাকতে পারে।’ এ বিষয়ে বিজ্ঞানী মাইকেল ক্রেটগনিয়ার বলেন, ‘আমরা বেশ উচ্ছ্বসিত। কাছাকাছি অবস্থিত হওয়ার কারণে গ্রহটিতে ভবিষ্যতে কোনো অভিযান পরিচালনার সুযোগ আছে। পৃথিবী বৃত্তাকার কক্ষপথে ঘুরছে, সেখানে নতুন এই গ্রহ উপবৃত্তাকার পথ অনুসরণ করছে।’ এক সেকেন্ডের জন্য পৃথিবীর ঘূর্ণন বন্ধ হলে কী হতে পারে প্রথম এই গ্রহের সন্ধান মেলে ২০২২ সালে। দুই দশকের পুরোনো তথ্য পরীক্ষা করে এই গ্রহের অস্তিত্ব নিশ্চিত করা গেছে। বিজ্ঞানী ক্রেটগনিয়ার বলেন, ‘আমার জন্য এটি একটি বিশাল আনন্দ। আমরা শেষ পর্যন্ত গ্রহটিকে নিশ্চিত করতে পেরেছি। মূল সংকেতটি স্পেকট্রোগ্রাফের শনাক্তকরণ সীমার একেবারে
শেষ প্রান্তে ছিল বলে নিশ্চিত হওয়া কিছুটা কঠিন ছিল।’ তিনি আরও বলেন, এই গ্রহে ভবিষ্যতে কোনো অভিযান পরিচালনা করা যাবে। তখন প্রাণের সন্ধান করা যেতে পারে। সূত্র: এনডিটিভি