
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

থাইল্যান্ডের ৮ জেলায় মার্শাল ল’ জারি

বাংলা বলায় আধার কার্ডধারী ভারতীয় যুবককে পাঠানো হলো বাংলাদেশে

গাজায় মানবিক সহায়তা অবরোধে ক্ষুব্ধ কানাডা, ইসরাইলকে নিয়ন্ত্রণ ছাড়ার আহ্বান কার্নির

ইস্তানবুলে ইরান-ইউরোপের দ্বিতীয় দফা পারমাণবিক আলোচনা সম্পন্ন

চিকিৎসার অভাবে মারা গেছেন আমার বাবা

থাইল্যান্ডের ৮ জেলায় মার্শাল ল’ জারি

ট্রাম্পের প্রশংসার পর মিয়ানমারের জান্তা-ঘনিষ্ঠদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া: সংঘর্ষ গড়াল দ্বিতীয় দিনে, নিহত বেড়ে ১৬

বিরোধপূর্ণ সীমানার দখল নিয়ে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার সামরিক বাহিনীর মধ্যকার সংঘর্ষ আজ শুক্রবার ভারী আর্টিলারি গোলাবর্ষণের মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে। এতে এখন পর্যন্ত অন্তত ১৬ জন নিহত হয়েছে।
এদিকে এরই মধ্যে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক মহল থেকে যুদ্ধবিরতির জন্য দুদেশকে আহ্বান জানানো হয়েছে। খবর: রয়টার্স।
থাইল্যান্ডের সেনাবাহিনী জানিয়েছে, এদিন ভোরের আগেই উবোন রাচাথানি ও সুরিন প্রদেশে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। কম্বোডীয় বাহিনী ভারী অস্ত্র, ফিল্ড আর্টিলারি ও বিএম-২১ রকেট সিস্টেম ব্যবহার করে ধারাবাহিকভাবে গোলাবর্ষণ চালিয়েছে। জবাবে থাই সেনারাও উপযুক্ত পাল্টা হামলা চালিয়েছে।
শুক্রবার সুরিন প্রদেশে থেমে থেমে বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন রয়টার্সের সাংবাদিকরা। ওই সময় পুরো এলাকার রাস্তা ও পেট্রোল পাম্পের পাশে সশস্ত্র থাই সেনাদের
উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে এরই মধ্যে এক লাখ বাসিন্দাকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এদিকে বৃহস্পতিবার বিরোধপূর্ণ সীমান্ত অঞ্চলে সংঘর্ষ শুরুর জন্য পরস্পরকে দোষারোপ করেছে দুই পক্ষই।থাই সেনাবাহিনীর এক বিবৃতিতে জানানো হয়, সীমান্তবর্তী এলাকায় তাদের টহল ইউনিটের ওপর কম্বোডিয়ার বাহিনী প্রথমে রকেট হামলা চালায়। পাল্টা জবাবে থাই বাহিনী গুলি চালায়। অন্যদিকে কম্বোডিয়ার দাবি, থাইল্যান্ড তাদের একটি মন্দিরের চারপাশে বেআইনিভাবে কাঁটাতার স্থাপন করে এবং এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে কম্বোডিয়ার ভূখণ্ডে হামলা চালায়। বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে কম্বোডিয়ার জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যালি সোচিতা বলেন, প্রথমে থাই সেনারাই গুলি চালিয়েছে। আমরা আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করতে বাধ্য হই। ঘটনার পর থাইল্যান্ড তাদের সীমান্ত
বন্ধ ঘোষণা করে, সীমান্তবর্তী অঞ্চল থেকে ৪০ হাজারের বেশি মানুষকে সরিয়ে নেয়। উভয় দেশই পারস্পরিক কূটনৈতিক সম্পর্ক সীমিত করার ঘোষণা দেয়। দুই দেশের মধ্যে গত ১৩ বছরে এটিই সবচেয়ে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা। গত বুধবার থাইল্যান্ড নমপেন থেকে নিজের রাষ্ট্রদূতকে ফিরিয়ে আনে ও কম্বোডিয়ার রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করে। এর আগে থাই সেনাবাহিনীর একজন সদস্য স্থলমাইন বিস্ফোরণে পা হারান। থাইল্যান্ড দাবি করে, মাইনটি প্রতিপক্ষ বাহিনীর সদস্যরাই সম্প্রতি পুঁতে রেখেছিলেন। কম্বোডিয়া এ দাবিকে ‘মিথ্যা’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে। এ সংঘাত নিয়ে আজ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের বরাতে জানা গেছে, শুক্রবার সকাল পর্যন্ত দেশটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৬ জনে দাঁড়িয়েছে, যাদের মধ্যে ১৪ জনই
বেসামরিক নাগরিক। এছাড়া ৪৬ জন আহত হয়েছেন, যার মধ্যে ১৫ জন সেনা সদস্য রয়েছেন। অন্যদিকে কম্বোডিয়ার সরকার এখনো হতাহতের সংখ্যা বা ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে বাসিন্দাদের সরিয়ে নেয়ার বিষয়ে কোনো বিস্তারিত তথ্য দেয়নি। সর্বশেষ সংঘর্ষ নিয়ে মন্তব্য চাওয়া হলেও সরকারের একজন মুখপাত্র তাৎক্ষণিকভাবে সাড়া দেননি। তবে কম্বোডিয়ার ওদ্দার মেনচেই প্রদেশের প্রশাসনের মুখপাত্র মেথ মিয়াস ফিয়াকদেই জানিয়েছেন, সংঘর্ষে একজন বেসামরিক নাগরিক নিহত এবং পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ ছাড়া নিরাপত্তার কারণে দেড় হাজার পরিবারকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।
উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে এরই মধ্যে এক লাখ বাসিন্দাকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এদিকে বৃহস্পতিবার বিরোধপূর্ণ সীমান্ত অঞ্চলে সংঘর্ষ শুরুর জন্য পরস্পরকে দোষারোপ করেছে দুই পক্ষই।থাই সেনাবাহিনীর এক বিবৃতিতে জানানো হয়, সীমান্তবর্তী এলাকায় তাদের টহল ইউনিটের ওপর কম্বোডিয়ার বাহিনী প্রথমে রকেট হামলা চালায়। পাল্টা জবাবে থাই বাহিনী গুলি চালায়। অন্যদিকে কম্বোডিয়ার দাবি, থাইল্যান্ড তাদের একটি মন্দিরের চারপাশে বেআইনিভাবে কাঁটাতার স্থাপন করে এবং এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে কম্বোডিয়ার ভূখণ্ডে হামলা চালায়। বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে কম্বোডিয়ার জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যালি সোচিতা বলেন, প্রথমে থাই সেনারাই গুলি চালিয়েছে। আমরা আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করতে বাধ্য হই। ঘটনার পর থাইল্যান্ড তাদের সীমান্ত
বন্ধ ঘোষণা করে, সীমান্তবর্তী অঞ্চল থেকে ৪০ হাজারের বেশি মানুষকে সরিয়ে নেয়। উভয় দেশই পারস্পরিক কূটনৈতিক সম্পর্ক সীমিত করার ঘোষণা দেয়। দুই দেশের মধ্যে গত ১৩ বছরে এটিই সবচেয়ে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা। গত বুধবার থাইল্যান্ড নমপেন থেকে নিজের রাষ্ট্রদূতকে ফিরিয়ে আনে ও কম্বোডিয়ার রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করে। এর আগে থাই সেনাবাহিনীর একজন সদস্য স্থলমাইন বিস্ফোরণে পা হারান। থাইল্যান্ড দাবি করে, মাইনটি প্রতিপক্ষ বাহিনীর সদস্যরাই সম্প্রতি পুঁতে রেখেছিলেন। কম্বোডিয়া এ দাবিকে ‘মিথ্যা’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে। এ সংঘাত নিয়ে আজ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের বরাতে জানা গেছে, শুক্রবার সকাল পর্যন্ত দেশটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৬ জনে দাঁড়িয়েছে, যাদের মধ্যে ১৪ জনই
বেসামরিক নাগরিক। এছাড়া ৪৬ জন আহত হয়েছেন, যার মধ্যে ১৫ জন সেনা সদস্য রয়েছেন। অন্যদিকে কম্বোডিয়ার সরকার এখনো হতাহতের সংখ্যা বা ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে বাসিন্দাদের সরিয়ে নেয়ার বিষয়ে কোনো বিস্তারিত তথ্য দেয়নি। সর্বশেষ সংঘর্ষ নিয়ে মন্তব্য চাওয়া হলেও সরকারের একজন মুখপাত্র তাৎক্ষণিকভাবে সাড়া দেননি। তবে কম্বোডিয়ার ওদ্দার মেনচেই প্রদেশের প্রশাসনের মুখপাত্র মেথ মিয়াস ফিয়াকদেই জানিয়েছেন, সংঘর্ষে একজন বেসামরিক নাগরিক নিহত এবং পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ ছাড়া নিরাপত্তার কারণে দেড় হাজার পরিবারকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।