ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
চীনে ছড়িয়ে পড়েছে নতুন ভাইরাস, বাড়ছে উদ্বেগ-শঙ্কা
জার্মানিতে আতশবাজিতে মৃত্যু বন্ধে হাজারো মানুষের আবেদন
ব্রহ্মপুত্র নদে ‘বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ’ নির্মাণ করছে চীন, এখন কী করবে ভারত?
কাশ্মিরে ভারতীয় তিন সেনা নিহত
ভারত সরকারের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা, মাস্কের স্টারলিংকের ব্যবহার মণিপুরে
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে বহু হতাহত, ফের উত্তপ্ত মণিপুর
আলজাজিরার প্রতিবেদন: ভারতীয় ভিসা নিষেধাজ্ঞায় বিপাকে বাংলাদেশি রোগীরা
তিউনিসিয়ার উপকূলে নৌকাডুবি : ২৭ অভিবাসীর মৃত্যু, উদ্ধার ৮৩ জন
তিউনিসিয়ার কেন্দ্রীয় উপকূলে দুটি নৌকাডুবির ঘটনায় নারী ও শিশুসহ ২৭ জন অভিবাসীর মৃত্যু হয়েছে। এই দুর্ঘটনায় ৮৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে বৃহস্পতিবার এএফপিকে জানিয়েছেন সিভিল ডিফেন্সের প্রধান জিয়েদ ইসদিরি।
উদ্ধার ও মৃত ব্যক্তিরা সবাই সাব-সাহারান আফ্রিকার দেশগুলো থেকে এসেছিলেন এবং তাদের লক্ষ্য ছিল ইউরোপে পৌঁছানো। নৌকাডুবির ঘটনা ঘটেছে তিউনিসিয়ার কেরকেনাহ দ্বীপপুঞ্জের উপকূলে।
তিউনিসিয়ার ন্যাশনাল গার্ড জানিয়েছে, এখনো নিখোঁজ ব্যক্তিদের সন্ধানে তল্লাশি চলছে। উপকূলরক্ষীরা এই উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করছে। তিউনিসিয়া দীর্ঘদিন ধরে ইউরোপে যাওয়ার উদ্দেশ্যে অনিয়মিত অভিবাসীদের অন্যতম প্রধান প্রস্থান কেন্দ্র। তিউনিসিয়া থেকে মাত্র ১৫০ কিলোমিটার দূরে ইতালির লাম্পেদুসা দ্বীপ তাদের প্রথম গন্তব্য হয়ে থাকে।
প্রতি বছর
হাজার হাজার অভিবাসী ভূমধ্যসাগর পাড়ি দেওয়ার ঝুঁকি নেয়। কিন্তু খারাপ আবহাওয়াসহ বিভিন্ন কারণে সাম্প্রতিক সময়ে নৌকাডুবির ঘটনা বেড়ে গেছে। ডিসেম্বর মাসের ১৮ তারিখে তিউনিসিয়ার সাফাক্স শহরের উপকূলে আরেকটি নৌকাডুবির ঘটনায় অন্তত ২০ জন অভিবাসীর মৃত্যু হয় এবং পাঁচজন নিখোঁজ থাকে। এর আগে ১২ ডিসেম্বর, জেবেনিয়ানার কাছে তিউনিসিয়ার উপকূলরক্ষীরা ২৭ জন অভিবাসীকে উদ্ধার করলেও ১৫ জনের মৃত্যু বা নিখোঁজ হওয়ার খবর পাওয়া যায়। তিউনিসিয়ার মানবাধিকার সংগঠন এফটিডিইএস-এর তথ্যমতে, ২০২৩ সালে তিউনিসিয়ার উপকূলে নৌকাডুবিতে নিহত বা নিখোঁজ অভিবাসীর সংখ্যা ছিল প্রায় ৬০০ থেকে ৭০০। একই বছরে পুরো ভূমধ্যসাগরজুড়ে ১,৩০০-এর বেশি অভিবাসীর মৃত্যু বা নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
হাজার হাজার অভিবাসী ভূমধ্যসাগর পাড়ি দেওয়ার ঝুঁকি নেয়। কিন্তু খারাপ আবহাওয়াসহ বিভিন্ন কারণে সাম্প্রতিক সময়ে নৌকাডুবির ঘটনা বেড়ে গেছে। ডিসেম্বর মাসের ১৮ তারিখে তিউনিসিয়ার সাফাক্স শহরের উপকূলে আরেকটি নৌকাডুবির ঘটনায় অন্তত ২০ জন অভিবাসীর মৃত্যু হয় এবং পাঁচজন নিখোঁজ থাকে। এর আগে ১২ ডিসেম্বর, জেবেনিয়ানার কাছে তিউনিসিয়ার উপকূলরক্ষীরা ২৭ জন অভিবাসীকে উদ্ধার করলেও ১৫ জনের মৃত্যু বা নিখোঁজ হওয়ার খবর পাওয়া যায়। তিউনিসিয়ার মানবাধিকার সংগঠন এফটিডিইএস-এর তথ্যমতে, ২০২৩ সালে তিউনিসিয়ার উপকূলে নৌকাডুবিতে নিহত বা নিখোঁজ অভিবাসীর সংখ্যা ছিল প্রায় ৬০০ থেকে ৭০০। একই বছরে পুরো ভূমধ্যসাগরজুড়ে ১,৩০০-এর বেশি অভিবাসীর মৃত্যু বা নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।