ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
অবিনশ্বর বিজয় দিবস ২০২৫
নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের পর যেদিন বিজয়ের সূর্য হেসেছিল বাংলার আকাশে
দেশবাসীর উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখবেন বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা
প্রহসন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, জনগণের রায় ছাড়াই ক্ষমতার বন্দোবস্ত মানবে না দেশ
নিয়াজীর আত্মসমর্পণের চুক্তিনামা নিয়ে আসেন
ক্যু করে পদচ্যুত করতে ব্যর্থ হয়ে ইউনুসের কাছে রাষ্ট্রপতি এখন অচ্ছুৎ!
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের লুটপাট: জুলাইয়ের খুনিদের আসল চেহারা
ট্র্যাইব্যুনালের রায়ের নিন্দা জানাল ৫ ইইউ সংগঠন
ইউরোপের পাঁচটি আন্তর্জাতিক সংগঠন শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্র্যাইব্যুনালের রায়ের নিন্দা জানিয়েছে। সংগঠনগুলো বাংলাদেশে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বিচার বন্ধে বৈশ্বিক পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
বিবৃতিতে সই করা সংগঠনগুলো হলো-ইউরোপীয়ান বাংলাদেশ ফোরাম (ইইউ ও গ্রেট ব্রিটেন), আর্থ সিভিলাইজেশন নেটওয়ার্ক (গ্লোবাল নেটওয়ার্ক), ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস অ্যালায়েন্স (গ্লোবাল প্লাটফর্ম), সাউথ এশিয়া ডেমোক্র্যাটিক ফোরাম (বেলজিয়াম) ও ওয়ার্কিং গ্রুপ বাংলাদেশ (জার্মানি)।
লন্ডনের আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ও অ্যাডভোকেসি সংগঠনগুলোর জোটটি গভীর উদ্বেগের কথা তুলে ধরে জাতিসংঘ মহাসচিব, জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনার, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এক্সটার্নাল অ্যাকশন সার্ভিস, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও শ্রম ব্যুরো, ইন্টারন্যাশনাল বার অ্যাসোসিয়েশন, কমনওয়েলথ সচিবালয় এবং সংশ্লিষ্ট জাতিসংঘ বিশেষ প্রতিবেদকদের কাছে
চিঠি পাঠিয়েছে। জোটটি জানিয়েছে, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত নৃশংসতার বিচার করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তার মূলনীতি থেকে সরে গেছে। আসামির অনুপস্থিতিতে বিচার ও মৃত্যুদণ্ড দেওয়া বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ডের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। বিবৃতিতে জোটটি উদ্বেগের প্রধান কারণ হিসেবে জানায়, সাংবিধানিক বৈধতার অভাব, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন, তড়িঘড়ি বিচার কার্যক্রম, যথাযথ আইনগত প্রতিনিধিত্বের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা, আসামি ও তার সাক্ষীর অনুপস্থিতি এবং যোগসাজশের প্রমাণ।
চিঠি পাঠিয়েছে। জোটটি জানিয়েছে, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত নৃশংসতার বিচার করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তার মূলনীতি থেকে সরে গেছে। আসামির অনুপস্থিতিতে বিচার ও মৃত্যুদণ্ড দেওয়া বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ডের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। বিবৃতিতে জোটটি উদ্বেগের প্রধান কারণ হিসেবে জানায়, সাংবিধানিক বৈধতার অভাব, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন, তড়িঘড়ি বিচার কার্যক্রম, যথাযথ আইনগত প্রতিনিধিত্বের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা, আসামি ও তার সাক্ষীর অনুপস্থিতি এবং যোগসাজশের প্রমাণ।



