ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
নিম্ন মাধ্যমিক পর্যন্ত মৌলিক ন্যূনতম শিক্ষা অধিকার নিশ্চিত করা হবে
শুক্রবার ক্লাস নেওয়ার বিষয়টি ভুল করে ফেসবুকে পোস্ট হয়েছিল: মন্ত্রণালয়
রোববার থেকে সারা দেশের সব স্কুল-কলেজ খোলা
ঢাকাসহ ২৫ জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ আজ
গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আজ
‘পরীক্ষা দিতে এলে তোর লাশ খুঁজে পাওয়া যাবে না’
ঝুঁকির মধ্যেই ৩৭ জেলায় খোলা ছিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
জাবিতে বৃক্ষ নিধনের প্রতিবাদে মানববন্ধন
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজির (আইআইটি) নতুন ভবন নির্মাণের জন্য বৃক্ষ নিধন করার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট জাবি শাখা। মঙ্গলবার বেলা দেড়টায় ভবন নির্মাণের জন্য নির্ধারিত স্থানে একত্রিত হয়ে এ মানববন্ধন করে তারা।
বক্তারা বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আর একটি গাছ কেটেও যদি ভবন নির্মাণের চেষ্টা করে প্রশাসন, তাহলে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আরও দুর্বারগতিতে আন্দোলন এগিয়ে নিয়ে যাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী-শিক্ষকদের মতামত নিয়ে যে মাস্টারপ্ল্যান তৈরি হবে তার ওপর ভিত্তি করে ভবন নির্মাণ করতে হবে।
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল নোমান ধ্রুব বলেন, অপরিকল্পিতভাবে উন্নয়নের নামে যেভাবে পরিবেশকে ধ্বংস করা হচ্ছে তা পরিবেশের জন্য এবং ভবিষ্যতের জন্য এক ভয়াবহ
অশনি সংকেত। এই ধ্বংসযজ্ঞ থেকে প্রশাসনকে সরে আসার আহবান জানাচ্ছি। ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের আহবায়ক আলিফ মাহমুদ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে পূজার ছুটি চলমান থাকাকালে আইআইটি বিভাগের পেছনে চুপিসারে অর্ধশতাধিক গাছ কাটা হয়েছে; কিন্তু এই জায়গাটি ভবনের জন্য উপযুক্ত নয়, কারণ এর পাশে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসা অতিথি পাখিদের একটি লেক রয়েছে। ফ্লাইং জোন হওয়ায় এখানে যদি ছয়তলা একটি ভবন হয় তাহলে পাখিগুলো আর এখানে আসবে না, বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকোলজিক্যাল সিস্টেম ধ্বংস হবে। সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের জাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তি রায় বলেন, পুজোর সময় চুপিসারে লুকোচুরি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন এই জায়গা থেকে গাছ কেটে ফেলেছে। এখানকার বাস্তুতন্ত্রকে নষ্ট করে শিক্ষার পরিবেশকে ধ্বংস করে প্রশাসন বারবার যেভাবে
গাছ কাটার দিকে হাত বাড়াচ্ছে সেটা খুবই ভয়ংকর।
অশনি সংকেত। এই ধ্বংসযজ্ঞ থেকে প্রশাসনকে সরে আসার আহবান জানাচ্ছি। ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের আহবায়ক আলিফ মাহমুদ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে পূজার ছুটি চলমান থাকাকালে আইআইটি বিভাগের পেছনে চুপিসারে অর্ধশতাধিক গাছ কাটা হয়েছে; কিন্তু এই জায়গাটি ভবনের জন্য উপযুক্ত নয়, কারণ এর পাশে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসা অতিথি পাখিদের একটি লেক রয়েছে। ফ্লাইং জোন হওয়ায় এখানে যদি ছয়তলা একটি ভবন হয় তাহলে পাখিগুলো আর এখানে আসবে না, বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকোলজিক্যাল সিস্টেম ধ্বংস হবে। সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের জাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তি রায় বলেন, পুজোর সময় চুপিসারে লুকোচুরি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন এই জায়গা থেকে গাছ কেটে ফেলেছে। এখানকার বাস্তুতন্ত্রকে নষ্ট করে শিক্ষার পরিবেশকে ধ্বংস করে প্রশাসন বারবার যেভাবে
গাছ কাটার দিকে হাত বাড়াচ্ছে সেটা খুবই ভয়ংকর।