ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
কলেজে ভর্তির সুযোগ পাচ্ছেন কারিগরি বোর্ডের শিক্ষার্থীরা
রাবিতে শিক্ষার্থীকে মারধর করে হল ছাড়া ছাত্রলীগের
শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন দিবসে ছাত্রলীগের শোভাযাত্রা
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ: দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
পদে থেকেও ক্ষমতা না থাকার ক্ষোভ
বিদেশের কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষায় পাশের হার ৮৫.৮৮ শতাংশ
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৮৯.২৬, জিপিএ-৫-এ এগিয়ে মেয়েরা
‘পরীক্ষা দিতে এলে তোর লাশ খুঁজে পাওয়া যাবে না’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক হল শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি তার কক্ষ দখল ও হত্যার হুমকির অভিযোগ তুলেছেন দলীয় নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে।
বুধবার রাত ১০টায় নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এ অভিযোগ তোলেন ভুক্তভোগী। এমন ঘটনার ফলে শীঘ্রই সংবাদ সম্মেলন করে দল থেকে পদত্যাগ করবেন বলেও ওই পোস্টে উল্লেখ করেছেন।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ নেতা তাজবিউল হাসান অপূর্ব ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী। তিনি শাহ মাখদুম হলের ২০৭ নম্বর কক্ষের আবাসিক শিক্ষার্থী এবং হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্বে আছেন।
অভিযুক্তরা হলেন- শহীদ হবিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মো. মিনহাজুল ইসলাম, শাহ মাখদুম হল শাখা ছাত্রলীগের সহসম্পাদক মিঠু মোহন্ত ও কর্মী ইমন। তারা সবাই
রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর অনুসারী। ফেসবুক পোস্টে ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ নেতা তাজবিউল হাসান অপূর্ব উল্লেখ করে বলেন, ‘আমি খাটি আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান। আমি দীর্ঘদিন হল ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছি। লাস্ট ৩-৪ মাস কিছু কিছু কারণে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত আছি। দীর্ঘ সময় রাজনীতি করার ইচ্ছা থাকলেও সম্ভব হয়নি নোংরা রাজনীতির কারণে। আমার মাস্টার্সের পরীক্ষা চলছে ২টা হয়েছে ৩টা পরীক্ষা এখনো বাকি। আগামি কাল ঢাকাতে এসেছি পারিবারিক কারণে। পরীক্ষা শেষ হলে এমনিতে চলে যেতাম ক্যাম্পাস থেকে। পোস্টে তিনি আরও বলেন, পরীক্ষা শেষ হতে না হতে আমার রুম দখল। আমাকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। আমি রাজশাহী পরীক্ষা দিতে আসলে আমার
লাশও খুঁজে পাওয়া যাবে না বলে তারা হুমকি দিয়েছে। শহীদ হবিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মো. মিনহাজুল ইসলাম, শাহ মাখদুম হল শাখা ছাত্রলীগের সহসম্পাদক মিঠু মোহন্ত ও কর্মী ইমন তাকে এধরনের হুমকি দিয়েছেন বলে জানান তিনি। বিষয়টি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবুকে জানালেও তিনি কোনো পদক্ষেপ নেননি বলেও জানান এই ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ নেতা। অভিযোগ আছে, এই ভুক্তভোগী নেতা তার কক্ষে দুজন অনাবাসিক শিক্ষার্থীকে রেখেছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তাজবিউল হাসান অপূর্ব বলেন, আমি আবাসিক। আর ওরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কিন্তু আবাসিক না। এদিকে অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবি করে অভিযুক্ত মিঠু মোহন্ত বলেন, আমি না বরং উনিই (অপূর্ব) আমাকে গালাগালি করেছেন এবং
হুমকি দিয়েছেন। আমরা ওনার রুম দখল করতে যাব কেন? আরেক অভিযুক্ত মিনহাজুল ইসলামের সঙ্গে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু বলেন, আমি বিষয়টি শুনেছি, পুরোপুরি অবগত না। আমি ক্যাম্পাসের বাইরে আছি। ক্যাম্পাসে ফিরে এটা সমাধানের চেষ্টা করব। শাহ মাখদুম হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক রুহুল আমিন বলেন, দুই পক্ষের কেউই আমাকে কিছু বলেনি। রাতে ফেসবুকে অপূর্বের পোস্টটা আমি দেখেছি। এখানে একটা পরস্পরবিরোধী বিষয় আছে। এজন্য আমি আজ সকালে হলে গিয়ে বিষয়টা জানার চেষ্টা করেছি। পুরো বিষয়টা এখনো ক্লিয়ার হতে পারিনি।
রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর অনুসারী। ফেসবুক পোস্টে ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ নেতা তাজবিউল হাসান অপূর্ব উল্লেখ করে বলেন, ‘আমি খাটি আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান। আমি দীর্ঘদিন হল ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছি। লাস্ট ৩-৪ মাস কিছু কিছু কারণে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত আছি। দীর্ঘ সময় রাজনীতি করার ইচ্ছা থাকলেও সম্ভব হয়নি নোংরা রাজনীতির কারণে। আমার মাস্টার্সের পরীক্ষা চলছে ২টা হয়েছে ৩টা পরীক্ষা এখনো বাকি। আগামি কাল ঢাকাতে এসেছি পারিবারিক কারণে। পরীক্ষা শেষ হলে এমনিতে চলে যেতাম ক্যাম্পাস থেকে। পোস্টে তিনি আরও বলেন, পরীক্ষা শেষ হতে না হতে আমার রুম দখল। আমাকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। আমি রাজশাহী পরীক্ষা দিতে আসলে আমার
লাশও খুঁজে পাওয়া যাবে না বলে তারা হুমকি দিয়েছে। শহীদ হবিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মো. মিনহাজুল ইসলাম, শাহ মাখদুম হল শাখা ছাত্রলীগের সহসম্পাদক মিঠু মোহন্ত ও কর্মী ইমন তাকে এধরনের হুমকি দিয়েছেন বলে জানান তিনি। বিষয়টি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবুকে জানালেও তিনি কোনো পদক্ষেপ নেননি বলেও জানান এই ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ নেতা। অভিযোগ আছে, এই ভুক্তভোগী নেতা তার কক্ষে দুজন অনাবাসিক শিক্ষার্থীকে রেখেছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তাজবিউল হাসান অপূর্ব বলেন, আমি আবাসিক। আর ওরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কিন্তু আবাসিক না। এদিকে অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবি করে অভিযুক্ত মিঠু মোহন্ত বলেন, আমি না বরং উনিই (অপূর্ব) আমাকে গালাগালি করেছেন এবং
হুমকি দিয়েছেন। আমরা ওনার রুম দখল করতে যাব কেন? আরেক অভিযুক্ত মিনহাজুল ইসলামের সঙ্গে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু বলেন, আমি বিষয়টি শুনেছি, পুরোপুরি অবগত না। আমি ক্যাম্পাসের বাইরে আছি। ক্যাম্পাসে ফিরে এটা সমাধানের চেষ্টা করব। শাহ মাখদুম হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক রুহুল আমিন বলেন, দুই পক্ষের কেউই আমাকে কিছু বলেনি। রাতে ফেসবুকে অপূর্বের পোস্টটা আমি দেখেছি। এখানে একটা পরস্পরবিরোধী বিষয় আছে। এজন্য আমি আজ সকালে হলে গিয়ে বিষয়টা জানার চেষ্টা করেছি। পুরো বিষয়টা এখনো ক্লিয়ার হতে পারিনি।