
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

হামাসকে অস্ত্র ছাড়তে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি: গাজায় শান্তি চুক্তির প্রথম পর্যায় সফল

জাতিসংঘ: গাজা পুনর্গঠনে প্রয়োজন ৭০ বিলিয়ন ডলার

আরও চার জিম্মির মরদেহ ফেরত দিয়েছে হামাস

মাচাদো নোবেল পুরস্কার পাওয়ায় নরওয়েতে দূতাবাস বন্ধ করলো ভেনেজুয়েলা

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে ফের সংঘর্ষ, হতাহত বহু

মাদাগাস্কারের ক্ষমতা দখল করল সেনাবাহিনী

গাজায় ত্রাণবাহী ট্রাক ঢুকতে দিচ্ছে না ইসরায়েল
জাতিসংঘে রাষ্ট্রদূত হিসেবে কট্টর ইসরাইল সমর্থককে বেছে নিলেন ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেও আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমতা বুঝে পাওয়ার জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অপেক্ষা করতে হচ্ছে ২০ জানুয়ারি শপথ গ্রহণের সময় পর্যন্ত। তার আগে নিজের প্রশাসনে নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করেছেন ট্রাম্প। জাতিসংঘে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে কংগ্রেসওম্যান এলিস স্টেফানিককে নিয়োগ দিয়েছেন তিনি।
কে এই স্টেফানিক- জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরেই ট্রাম্পের মিত্র স্টেফানিক। ইসরাইলের কট্টর সমর্থক তিনি। হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পর্যাপ্ত সমর্থন না থাকায় যুক্তি দিয়ে জাতিসংঘের সমালোচনা করেছিলেন তিনি। সেই তাকেই এবার নিয়োগ দিয়েছেন ট্রাম্প।
স্টেফানিককে জাতিসংঘের মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ নিয়ে ট্রাম্প বলেন, ‘এলিস অবিশ্বাস্যভাবে শক্তিশালী, শক্ত এবং স্মার্ট আমেরিকা ফার্স্ট ফাইটার।’
ট্রাম্প প্রশাসনে নিয়োগ পাওয়ায় তিনি জাতিসংঘের রাষ্ট্রদূত লিন্ডা থমাস-গ্রিনফিল্ডের স্থলাভিষিক্ত হবেন। যিনি
কিনা গত ৩৫ বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের ফরেন সার্ভিসে কাজ করেছেন। জাতিসংঘের রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনয়ন দেওয়ায় ট্রাম্পের প্রতি বিনয় প্রকাশ করেছেন স্টেফানিক। তিনি বলেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে আমার সহকর্মীদের সমর্থন অর্জনের জন্য উন্মুখ আমি। আমেরিকা বিশ্বের আলোকবর্তিকা হয়ে আছে, কিন্তু আমরা আশা করি এবং আমাদের দাবি করা উচিত যে আমাদের বন্ধু এবং মিত্ররা আমরা যে শান্তি চাই তার শক্তিশালী অংশীদার হবে।’ স্টেফানিকের অবশ্য পররাষ্ট্রনীতি এবং জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ে ন্যূনতম অভিজ্ঞতা রয়েছে। এর আগে তিনি হাউস আর্মড সার্ভিসেস কমিটি এবং হাউস পারমানেন্ট সিলেক্ট কমিটি অন ইন্টেলিজেন্সে কাজ করেছেন। গত ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামাসের হামলার পর কংগ্রেসে ইসরাইলের সবচেয়ে স্পষ্টবাদী সমর্থক ছিলেন তিনি। গত মাসে,
গাজায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ ইসরাইলকে জাতিসংঘ থেকে বহিষ্কারের দাবি জানালে, তিনি বলেন, জাতিসংঘের মার্কিন অর্থায়নের সম্পূর্ণ পুনর্মূল্যায়ন হওয়া উচিত।
কিনা গত ৩৫ বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের ফরেন সার্ভিসে কাজ করেছেন। জাতিসংঘের রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনয়ন দেওয়ায় ট্রাম্পের প্রতি বিনয় প্রকাশ করেছেন স্টেফানিক। তিনি বলেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে আমার সহকর্মীদের সমর্থন অর্জনের জন্য উন্মুখ আমি। আমেরিকা বিশ্বের আলোকবর্তিকা হয়ে আছে, কিন্তু আমরা আশা করি এবং আমাদের দাবি করা উচিত যে আমাদের বন্ধু এবং মিত্ররা আমরা যে শান্তি চাই তার শক্তিশালী অংশীদার হবে।’ স্টেফানিকের অবশ্য পররাষ্ট্রনীতি এবং জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ে ন্যূনতম অভিজ্ঞতা রয়েছে। এর আগে তিনি হাউস আর্মড সার্ভিসেস কমিটি এবং হাউস পারমানেন্ট সিলেক্ট কমিটি অন ইন্টেলিজেন্সে কাজ করেছেন। গত ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামাসের হামলার পর কংগ্রেসে ইসরাইলের সবচেয়ে স্পষ্টবাদী সমর্থক ছিলেন তিনি। গত মাসে,
গাজায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ ইসরাইলকে জাতিসংঘ থেকে বহিষ্কারের দাবি জানালে, তিনি বলেন, জাতিসংঘের মার্কিন অর্থায়নের সম্পূর্ণ পুনর্মূল্যায়ন হওয়া উচিত।