ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
৪ দিনের সফরে ঢাকায় এলো মার্কিন শ্রম প্রতিনিধি দল
নেতানিয়াহুর গ্রেফতারি পরোয়ানার সমালোচনায় বাইডেন
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে পরোয়ানা: গাজায় ন্যায়বিচারের আশার ঝলক
কলম্বিয়ায় গেরিলা হামলায় ৫ সেনা নিহত
আইসিসির গ্রেফতারি পরোয়ানা: ইসরাইল-আমেরিকা দূরত্ব কি বাড়বে?
কুয়েতে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন
সিটির পাবলিক স্কুলের দেড় লাখ ছাত্রের স্থায়ী আবাস নেই
জম্মু-কাশ্মীরের বিধানসভায় এমপিদের হাতাহাতি
ভারত শাসিত জম্মু–কাশ্মীরের বিধানসভা সকাল সকাল উত্তপ্ত হয়ে উঠল। বৃহস্পতিবার ৩৭০ ধারা নিয়ে রীতিমতো হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়লেন শাসক ও বিরোধী দলের বিধায়করা (এমপি)। এমনকি দুই পক্ষকে থামাতে নিরাপত্তারক্ষী পর্যন্ত ডাকতে হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানাচ্ছে, একটি পোস্টারকে কেন্দ্র করে এদিন এই ঘটনার সূত্রপাত হয়। সকালে বিধানসভার অধিবেশন শুরু হতেই বারামুলার বিধায়ক ইঞ্জিনিয়ার রশিদের ভাই তথা আওয়ামি ইত্তেহাদ পার্টির বিধায়ক খুরশিদ আহমেদ শেখ ৩৭০ ধারা বিলুপ্তির প্রতিবাদে একটি পোস্টার তুলে ধরেন।
সেই পোস্টারে আপত্তি জানান বিধানসভার বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি বিধায়ক সুনীল শর্মা। এর পরই বিজেপি বিধায়করা স্লোগান দিতে থাকেন। শাসক ও বিরোধী দলের বিধায়কদের মধ্যে প্রথমে ধস্তাধস্তি, এরপর রীতিমতো হাতাহাতি শুরু হয়ে যায়।
যা থামাতে বিধানসভা চত্বরে প্রবেশ করতে বাধ্য হন নিরাপত্তারক্ষীরা। এই ঘটনার পরই অধিবেশন মুলতুবি করে দেন স্পিকার আবদুল রহিম রাঠোর। খবরে বলা হয়েছে, ওই ব্যানারে দুটি দাবি লেখা ছিল। ৩৭০ ধারা পুনর্বহাল করতে হবে এবং রাজনৈতিক বন্দিদের মুক্তি দিতে হবে। সঙ্গে সঙ্গে খুরশিদ আহমেদ শেখের ওই ব্যানার প্রদর্শনে আপত্তি জানায় বিজেপি। কাশ্মীর বিধানসভার বিরোধী দলনেতা সুনীল শর্মা ওই ব্যানারে প্রবল আপত্তি জানান। কিন্তু খুরশিদ আহমেদ ব্যানার সরাতে রাজি হননি। এরপরই দুই পক্ষের মধ্যে বিবাদ ও এক পর্যায়ে হাতাহাতি শুরু হয়। ওয়েলে নেমে আসেন বিজেপি বিধায়করা। নেমে আসেন নির্দল এবং আওয়ামি ইত্তেহাদ পার্টির বিধায়করা। শেষে নিরাপত্তারক্ষীদের তলব করতে হয়। সেই সঙ্গে অধিবেশন
মুলতুবি করে দিতে হয়। এর আগে বুধবার জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা ফেরানোর দাবিতে একটি প্রস্তাব পাশ হয়েছে বিধানসভায়। বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রের সঙ্গে আলোচনা চাওয়া হয়েছে। বিজেপির প্রবল বিরোধিতা সত্ত্বেও এদিন প্রস্তাব পাশ হয়ে যায় বিধানসভায়।
যা থামাতে বিধানসভা চত্বরে প্রবেশ করতে বাধ্য হন নিরাপত্তারক্ষীরা। এই ঘটনার পরই অধিবেশন মুলতুবি করে দেন স্পিকার আবদুল রহিম রাঠোর। খবরে বলা হয়েছে, ওই ব্যানারে দুটি দাবি লেখা ছিল। ৩৭০ ধারা পুনর্বহাল করতে হবে এবং রাজনৈতিক বন্দিদের মুক্তি দিতে হবে। সঙ্গে সঙ্গে খুরশিদ আহমেদ শেখের ওই ব্যানার প্রদর্শনে আপত্তি জানায় বিজেপি। কাশ্মীর বিধানসভার বিরোধী দলনেতা সুনীল শর্মা ওই ব্যানারে প্রবল আপত্তি জানান। কিন্তু খুরশিদ আহমেদ ব্যানার সরাতে রাজি হননি। এরপরই দুই পক্ষের মধ্যে বিবাদ ও এক পর্যায়ে হাতাহাতি শুরু হয়। ওয়েলে নেমে আসেন বিজেপি বিধায়করা। নেমে আসেন নির্দল এবং আওয়ামি ইত্তেহাদ পার্টির বিধায়করা। শেষে নিরাপত্তারক্ষীদের তলব করতে হয়। সেই সঙ্গে অধিবেশন
মুলতুবি করে দিতে হয়। এর আগে বুধবার জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা ফেরানোর দাবিতে একটি প্রস্তাব পাশ হয়েছে বিধানসভায়। বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রের সঙ্গে আলোচনা চাওয়া হয়েছে। বিজেপির প্রবল বিরোধিতা সত্ত্বেও এদিন প্রস্তাব পাশ হয়ে যায় বিধানসভায়।