
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পলিটেকনিকের শাটডাউন কর্মসূচি শিথিল

রুয়েটের গ্লাস অ্যান্ড সিরামিক বিভাগের নাম পরিবর্তন

কর্মবিরতিতে পৌনে ৪ লাখ শিক্ষক

রাকসুর খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশসহ ৪ দাবি শিক্ষার্থীদের

গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ফলাফল প্রকাশ হচ্ছে আগামীকাল

কুরআনকে জানার জন্য মানুষের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে: ঢাবি উপাচার্য

জাবিতে বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাস: মধ্যরাতে অনশনে যোগ দিলেন অর্ধশতাধিক ছাত্রী

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাস নির্মাণের অবশিষ্ট কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর এবং অস্থায়ী আবাসনের দাবিতে চলমান অনশনে সমর্থন জানিয়েছেন শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের অর্ধশতাধিক ছাত্রী।
রবিবার রাত ১২টার দিকে ক্যাম্পাসের অনশনস্থলে আসা এসব শিক্ষার্থী জানিয়েছেন, তারা আন্দোলনকারীদের বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা দিতে হল থেকে বেরিয়েছেন।
এদিকে অনশনে থাকা ১৪ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। এদের মধ্যে ১০ জনকে ন্যাশনাল হাসপাতালে এবং চারজনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে নেওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের কর্মকর্তা (সিনিয়র অফিসার) মো. রাকিব হোসেন বলেন,“প্রাথমিক চিকিৎসার পর আশা করা হচ্ছে তারা সুস্থ হয়ে উঠবেন।”
অসুস্থ শিক্ষার্থীদের মধ্যে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী আতিকুর রহমান তানজিল, দর্শন বিভাগের ১৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী তাওহীদুল ইসলাম,
ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের ১৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী ফয়সাল মুরাদ, আশিকুর রহমান আকাশ, ফেরদৌস শেখ, জুবায়ের রিওন, শের আলী, সোহাগ আহমেদ এবং উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের ১৩ ব্যাচের শিক্ষার্থী একেএম রাকিব। ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রায়হান হাসান রাব্বি বলেন, “শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাবেন। তাদের অভিযোগ, প্রশাসন অসুস্থ শিক্ষার্থীদের বিষয়ে তেমন কোনও উদ্যোগ গ্রহণ করছে না এবং কিছু শিক্ষক জোর করে তাদের জুস খাওয়ানোর চেষ্টা করছেন।” ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ১৪ ব্যাচের শিক্ষার্থী মাকসুদ বলেন, "ভুল তথ্য দিয়ে শিক্ষকরা জোর করে আমাদের জুস খাওয়ানোর চেষ্টা করছেন। এত শিক্ষার্থী অসুস্থ হলেও প্রশাসন খোঁজ নিচ্ছে না। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা অনশন
ভাঙব না।" আন্দোলনকারীদের সমর্থনে অনশনস্থলে আসা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের শিক্ষার্থী নাইমা আক্তার রিতা বলেন, 'আমরা সারা দিন নিরব ছিলাম। যখন আমাদের ভাইয়েরা একের পর এক অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে যাচ্ছে, তখন আর হলে বসে থাকতে পারি না। “আমরা আমাদের ভাইদের পাশে দাঁড়াতে হল থেকে এখানে এসেছি। তাদের যেকোনো সাহায্য প্রয়োজন হলে আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব।”
ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের ১৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী ফয়সাল মুরাদ, আশিকুর রহমান আকাশ, ফেরদৌস শেখ, জুবায়ের রিওন, শের আলী, সোহাগ আহমেদ এবং উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের ১৩ ব্যাচের শিক্ষার্থী একেএম রাকিব। ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রায়হান হাসান রাব্বি বলেন, “শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাবেন। তাদের অভিযোগ, প্রশাসন অসুস্থ শিক্ষার্থীদের বিষয়ে তেমন কোনও উদ্যোগ গ্রহণ করছে না এবং কিছু শিক্ষক জোর করে তাদের জুস খাওয়ানোর চেষ্টা করছেন।” ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ১৪ ব্যাচের শিক্ষার্থী মাকসুদ বলেন, "ভুল তথ্য দিয়ে শিক্ষকরা জোর করে আমাদের জুস খাওয়ানোর চেষ্টা করছেন। এত শিক্ষার্থী অসুস্থ হলেও প্রশাসন খোঁজ নিচ্ছে না। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা অনশন
ভাঙব না।" আন্দোলনকারীদের সমর্থনে অনশনস্থলে আসা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের শিক্ষার্থী নাইমা আক্তার রিতা বলেন, 'আমরা সারা দিন নিরব ছিলাম। যখন আমাদের ভাইয়েরা একের পর এক অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে যাচ্ছে, তখন আর হলে বসে থাকতে পারি না। “আমরা আমাদের ভাইদের পাশে দাঁড়াতে হল থেকে এখানে এসেছি। তাদের যেকোনো সাহায্য প্রয়োজন হলে আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব।”