
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

দোয়ারাবাজারে ১৭৩ বোতল বিদেশি মদসহ র্যাবের জালে মাদক কারবারি

ফেঁসে যাচ্ছেন রাজউকের ‘অথরাইজড অফিসার’

ঢাকা–ইসলামাবাদের ঘনিষ্ঠতা: দক্ষিণ এশিয়ার নতুন সমীকরণ, উদ্বেগে নয়াদিল্লি

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের

শিক্ষার্থীদের যমুনায় যেতে বাধা দেওয়ায় আট পুলিশ সদস্য আহত

চীনা নাগরিকের ওয়ালেট চুরি, গ্রেপ্তার ২

৩ দিনে ৩৩ জেলেকে অপহরণ করেছে আরাকান আর্মি
ছয় এয়ারের কাছে পাওনা ২১২৬ কোটি টাকা

দেশি-বিদেশি ৬ এয়ারলাইন্স প্রতিষ্ঠানের কাছে ২ হাজার ১২৬ কোটি টাকা পাবে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, রিজেন্ট এয়ার, ইউএস-বাংলা, নভোএয়ার, জিএমজি এয়ারলাইন্স ও ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কাছেই পাওনা রয়েছে ১ হাজার ৭৮৬ কোটি ৯৬ হাজার ৩৪৬ টাকা। বকেয়া রাজস্ব আদায়ে দফায় দফায় চিঠি চালাচালি করেও তেমন কোনো ফল মিলছে না বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
শাহ আমানত বিমানবন্দর থেকে ২৫ বছরে ফ্লাইট পরিচালনা গুটিয়ে নিয়েছে ১৫ এয়ারলাইন্স প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে শুধু দুটি বিদেশি এয়ারলাইন্স প্রতিষ্ঠান এই বিমানবন্দরে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এতে বিপাকে পড়ছেন চট্টগ্রাম থেকে আন্তর্জাতিক রুটে যাতায়াত করা যাত্রীরা। সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, আন্তর্জাতিক
বিমানবন্দর হিসাবে শাহ আমানত বিমানবন্দরে পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা না থাকায় এখান থেকে বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো একের পর এক ফ্লাইট পরিচালনা কার্যক্রম গুটিয়ে নিচ্ছে। এতে করে শাহ আমানত বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ যেমন বিপুল পরিমাণ রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে তেমনি চট্টগ্রামের যাত্রীরাও বাধ্য হয়ে ঢাকা থেকে আন্তর্জাতিক রুটে যাতায়াত করতে বাধ্য হচ্ছেন। সূত্র জানায়, বছরে ৬ লাখ যাত্রী সক্ষমতা দিয়ে প্রায় ১৭ লাখ যাত্রী হ্যান্ডলিং করছে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। এর ফলে পদে পদে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে যাত্রীদের। এখানে একসঙ্গে ৩০০-৪০০ যাত্রীর ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করার জন্য পর্যাপ্ত কাউন্টার নেই। বিমানবন্দরে থাকা দুটি লাগেজ বেল্ট একসঙ্গে কাজে লাগিয়েও এই সংখ্যক যাত্রী সামাল দেওয়া যায় না।
বেল্ট কক্ষেই যাত্রীদের জটলা লেগে যায়। আর যাত্রী বেশি হলে একেকটি লাগেজ পেতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়। এছাড়া শাহ আমানতে ফ্লাইট কার্যক্রম চলে সকাল ৭টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত। কিন্তু আন্তর্জাতিক রুটের বেশির ভাগ বিমান সংস্থাই ২৪ ঘণ্টা ফ্লাইট চলাচলের ব্যবস্থা চায়। বিদেশি বিমান সংস্থার ফ্লাইট না থাকায় চট্টগ্রামভিত্তিক যাত্রীদের হয় ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে অথবা সংযুক্ত আরব আমিরাত কিংবা ওমানের মাসকাট হয়ে ইউরোপ-আমেরিকা-চীনসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গন্তব্যে যেতে হচ্ছে। এতে আকাশপথে বাড়তি সময় ও খরচ বেশি লাগছে বলে অভিযোগ যাত্রীদের। চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ২০০০ সাল থেকে ১৭টি বিদেশি এয়ারলাইন্স পর্যায়ক্রমে তাদের নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করে।
তখন চট্টগ্রামের যাত্রীরা মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো ছাড়াও সরাসরি মালয়েশিয়া, কলকাতা, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া ও নেপাল যেতে পারতেন। এর মধ্যে ২০২০ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে ১১টি বিদেশি এয়ারলাইন্স তাদের কার্যক্রম বন্ধ করে চলে যায়। সেগুলো হলো-থাই এয়ার, থাই স্মাইল এয়ার, কুয়েত এয়ার, ফুকেট এয়ার, ড্রাগন এয়ার, মালিন্দো এয়ার, রোটানা এয়ার, হিমালয়ান এয়ার, রাস আল কাইমা (আরএকে) এয়ার, টাইগার এয়ারওয়েজ ও সিল্ক এয়ার। ২০২০ সালে কোভিড অতিমারির পরে আরও চারটি বিদেশি বিমান সংস্থা চট্টগ্রাম থেকে তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নেয়। এর মধ্যে ২০২৩ সালের অক্টোবরে ভারতভিত্তিক স্পাইস জেট বিমান ও কুয়েতভিত্তিক জাজিরা এয়ারওয়েজ। ২০২৪ সালের ৮ মার্চ থেকে বন্ধ করে ওমান এয়ার এবং ১
সেপ্টেম্বর থেকে আমিরাতভিত্তিক ফ্লাই দুবাই শাহ আমানত বিমানবন্দরে ফ্লাইট পরিচালনা বন্ধ করে। এখন শুধু বিদেশি বিমান সংস্থার মধ্যে এয়ার এরাবিয়া ও সালাম এয়ার চট্টগ্রাম থেকে মধ্যপ্রাচ্যে যাত্রী পরিবহণ অব্যাহত রেখেছে। এদের সঙ্গে দেশীয় রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বাংলাদেশ বিমান এবং বেসরকারি ইউএস-বাংলা মধ্যপ্রাচ্য রুটে যাত্রী পরিবহণ করে। শাহ আমানত বিমানবন্দরের হিসাব শাখা সূত্র জানায়, এয়ারলাইন্স প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ৬ ধরনের অ্যারোনটিক্যাল চার্জ আদায় করে থাকে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। এগুলো হলো-নিয়ন্ত্রণকক্ষ, রানওয়ে, অ্যাপ্রোন এরিয়া, টার্মিনাল, বোর্ডিং ব্রিজ, অ্যাম্বারকেশন, ওভার ফ্লাই ল্যান্ডিং-ফ্লাই এবং বিমান পার্কিং খাত। এসব খাতে ৬ এয়ারলাইন্স প্রতিষ্ঠানের কাছে দীর্ঘদিন ধরে ২ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব পাওনা রয়েছে। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত
এসব প্রতিষ্ঠানের কাছে বকেয়া রাজস্বের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১২৬ কোটি ৪৩ লাখ ৬০ হাজার ২৭৭ টাকা। এরমধ্যে মূল বিল ৩৪৮ কোটি ৯৬ লাখ ২১ হাজার ১৩৭ টাকা, ভ্যাট ৯৫ কোটি ৭১ লাখ ৭১ হাজার ৭১৮ টাকা এবং সারচার্জ ১ হাজার ৬৮১ কোটি ৭৫ লাখ ৬৭ হাজার ৪২৩ টাকা। এই ৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে তিনটি এয়ারলাইন্স বকেয়া পরিশোধ না করেই তাদের কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। এই তিন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রিজেন্ট এয়ারের কাছে পাওনা ২৫২ কোটি ৫৬ লাখ ৮৯ হাজার ৪৮ টাকা, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের কাছে পাওনা ৫৪ কোটি ৯৬ লাখ ৪১ হাজার ৯৮৩ টাকা এবং জিএমজি এয়ারলাইন্সের কাছে পাওনা ২৯ কোটি ৩০
লাখ ৫০ হাজার ৪২৯ টাকা। এছাড়া ইউএস-বাংলার কাছে পাওনা ২ কোটি ৩৮ লাখ ৩৩ হাজার ৭৮৭ টাকা এবং নভো এয়ারের কাছে ১ কোটি ২০ লাখ ৪৮ হাজার ৬৮৪ টাকা পাওনা রয়েছে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের এক কর্মকর্তা বলেন, বকেয়া আদায়ের জন্য নিয়মিত সংশ্লিষ্টদের চিঠি দিয়ে তাগাদা দেওয়া হচ্ছে। তবে যেসব প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম শাহ আমানত থেকে ফ্লাইট পরিচালনা বন্ধ করে দিয়েছে তাদের বিষয়টি ভিন্ন। তাদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের চিন্তা করা হচ্ছে। চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উপপরিচালক সাধন কুমার মোহন্ত যুগান্তরকে বলেন, ‘পরিচালক স্যার (গ্রুপ ক্যাপ্টেন শেখ আবদুল্লাহ আলমগীর) ওমরাহ করতে সৌদি আরব গেছেন। এ বিষয়ে তিনি ভালো বলতে পারবেন। আমি শুধু রুটিন দায়িত্ব পালন করছি।’
বিমানবন্দর হিসাবে শাহ আমানত বিমানবন্দরে পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা না থাকায় এখান থেকে বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো একের পর এক ফ্লাইট পরিচালনা কার্যক্রম গুটিয়ে নিচ্ছে। এতে করে শাহ আমানত বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ যেমন বিপুল পরিমাণ রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে তেমনি চট্টগ্রামের যাত্রীরাও বাধ্য হয়ে ঢাকা থেকে আন্তর্জাতিক রুটে যাতায়াত করতে বাধ্য হচ্ছেন। সূত্র জানায়, বছরে ৬ লাখ যাত্রী সক্ষমতা দিয়ে প্রায় ১৭ লাখ যাত্রী হ্যান্ডলিং করছে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। এর ফলে পদে পদে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে যাত্রীদের। এখানে একসঙ্গে ৩০০-৪০০ যাত্রীর ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করার জন্য পর্যাপ্ত কাউন্টার নেই। বিমানবন্দরে থাকা দুটি লাগেজ বেল্ট একসঙ্গে কাজে লাগিয়েও এই সংখ্যক যাত্রী সামাল দেওয়া যায় না।
বেল্ট কক্ষেই যাত্রীদের জটলা লেগে যায়। আর যাত্রী বেশি হলে একেকটি লাগেজ পেতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়। এছাড়া শাহ আমানতে ফ্লাইট কার্যক্রম চলে সকাল ৭টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত। কিন্তু আন্তর্জাতিক রুটের বেশির ভাগ বিমান সংস্থাই ২৪ ঘণ্টা ফ্লাইট চলাচলের ব্যবস্থা চায়। বিদেশি বিমান সংস্থার ফ্লাইট না থাকায় চট্টগ্রামভিত্তিক যাত্রীদের হয় ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে অথবা সংযুক্ত আরব আমিরাত কিংবা ওমানের মাসকাট হয়ে ইউরোপ-আমেরিকা-চীনসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গন্তব্যে যেতে হচ্ছে। এতে আকাশপথে বাড়তি সময় ও খরচ বেশি লাগছে বলে অভিযোগ যাত্রীদের। চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ২০০০ সাল থেকে ১৭টি বিদেশি এয়ারলাইন্স পর্যায়ক্রমে তাদের নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করে।
তখন চট্টগ্রামের যাত্রীরা মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো ছাড়াও সরাসরি মালয়েশিয়া, কলকাতা, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া ও নেপাল যেতে পারতেন। এর মধ্যে ২০২০ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে ১১টি বিদেশি এয়ারলাইন্স তাদের কার্যক্রম বন্ধ করে চলে যায়। সেগুলো হলো-থাই এয়ার, থাই স্মাইল এয়ার, কুয়েত এয়ার, ফুকেট এয়ার, ড্রাগন এয়ার, মালিন্দো এয়ার, রোটানা এয়ার, হিমালয়ান এয়ার, রাস আল কাইমা (আরএকে) এয়ার, টাইগার এয়ারওয়েজ ও সিল্ক এয়ার। ২০২০ সালে কোভিড অতিমারির পরে আরও চারটি বিদেশি বিমান সংস্থা চট্টগ্রাম থেকে তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নেয়। এর মধ্যে ২০২৩ সালের অক্টোবরে ভারতভিত্তিক স্পাইস জেট বিমান ও কুয়েতভিত্তিক জাজিরা এয়ারওয়েজ। ২০২৪ সালের ৮ মার্চ থেকে বন্ধ করে ওমান এয়ার এবং ১
সেপ্টেম্বর থেকে আমিরাতভিত্তিক ফ্লাই দুবাই শাহ আমানত বিমানবন্দরে ফ্লাইট পরিচালনা বন্ধ করে। এখন শুধু বিদেশি বিমান সংস্থার মধ্যে এয়ার এরাবিয়া ও সালাম এয়ার চট্টগ্রাম থেকে মধ্যপ্রাচ্যে যাত্রী পরিবহণ অব্যাহত রেখেছে। এদের সঙ্গে দেশীয় রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বাংলাদেশ বিমান এবং বেসরকারি ইউএস-বাংলা মধ্যপ্রাচ্য রুটে যাত্রী পরিবহণ করে। শাহ আমানত বিমানবন্দরের হিসাব শাখা সূত্র জানায়, এয়ারলাইন্স প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ৬ ধরনের অ্যারোনটিক্যাল চার্জ আদায় করে থাকে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। এগুলো হলো-নিয়ন্ত্রণকক্ষ, রানওয়ে, অ্যাপ্রোন এরিয়া, টার্মিনাল, বোর্ডিং ব্রিজ, অ্যাম্বারকেশন, ওভার ফ্লাই ল্যান্ডিং-ফ্লাই এবং বিমান পার্কিং খাত। এসব খাতে ৬ এয়ারলাইন্স প্রতিষ্ঠানের কাছে দীর্ঘদিন ধরে ২ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব পাওনা রয়েছে। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত
এসব প্রতিষ্ঠানের কাছে বকেয়া রাজস্বের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১২৬ কোটি ৪৩ লাখ ৬০ হাজার ২৭৭ টাকা। এরমধ্যে মূল বিল ৩৪৮ কোটি ৯৬ লাখ ২১ হাজার ১৩৭ টাকা, ভ্যাট ৯৫ কোটি ৭১ লাখ ৭১ হাজার ৭১৮ টাকা এবং সারচার্জ ১ হাজার ৬৮১ কোটি ৭৫ লাখ ৬৭ হাজার ৪২৩ টাকা। এই ৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে তিনটি এয়ারলাইন্স বকেয়া পরিশোধ না করেই তাদের কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। এই তিন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রিজেন্ট এয়ারের কাছে পাওনা ২৫২ কোটি ৫৬ লাখ ৮৯ হাজার ৪৮ টাকা, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের কাছে পাওনা ৫৪ কোটি ৯৬ লাখ ৪১ হাজার ৯৮৩ টাকা এবং জিএমজি এয়ারলাইন্সের কাছে পাওনা ২৯ কোটি ৩০
লাখ ৫০ হাজার ৪২৯ টাকা। এছাড়া ইউএস-বাংলার কাছে পাওনা ২ কোটি ৩৮ লাখ ৩৩ হাজার ৭৮৭ টাকা এবং নভো এয়ারের কাছে ১ কোটি ২০ লাখ ৪৮ হাজার ৬৮৪ টাকা পাওনা রয়েছে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের এক কর্মকর্তা বলেন, বকেয়া আদায়ের জন্য নিয়মিত সংশ্লিষ্টদের চিঠি দিয়ে তাগাদা দেওয়া হচ্ছে। তবে যেসব প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম শাহ আমানত থেকে ফ্লাইট পরিচালনা বন্ধ করে দিয়েছে তাদের বিষয়টি ভিন্ন। তাদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের চিন্তা করা হচ্ছে। চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উপপরিচালক সাধন কুমার মোহন্ত যুগান্তরকে বলেন, ‘পরিচালক স্যার (গ্রুপ ক্যাপ্টেন শেখ আবদুল্লাহ আলমগীর) ওমরাহ করতে সৌদি আরব গেছেন। এ বিষয়ে তিনি ভালো বলতে পারবেন। আমি শুধু রুটিন দায়িত্ব পালন করছি।’