ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রুশ বোমায় প্রাণ হারালেন ১৩ ইউক্রেনীয়
গাজায় ইসরাইলি ভয়াবহ হামলায় নিহত আরও ৫১ ফিলিস্তিনি
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়ন ‘খুব কাছাকাছি’, দাবি ব্লিঙ্কেনের
হামাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আরও তিন ইসরাইলি সেনা নিহত
ইতালীয় সাংবাদিককে মুক্তি দিয়েও সমালোচিত ইরান
চীনে আটকে পড়া ১৭৫ কোটি ডলারের জ্বালানি তেল নিয়ে অস্বস্তিতে ইরান
লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানলে ২ জনের মৃত্যু, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
চীনে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেও অনিশ্চয়তায় ১৭ মেরিন ক্যাডেট
চীনের জিয়াংসু মেরিটাইম ইনস্টিটিউট থেকে (জেএমআই) তিন বছরের প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরেও নৌপরিবহণ অধিদপ্তর থেকে ছয় মাস ধরে নাবিক বই ইস্যু না করায় চরম পেশাগত অনিশ্চয়তায় পড়েছেন ১৭ জন বাংলাদেশি নৌ-ক্যাডেট। অধিদপ্তরের দুর্নীতির কারণে সময়মতো নাবিক বই না পাওয়ায় তারা কাজের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানান ওই শিক্ষার্থীরা।
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীদের পক্ষে লিখিত বক্তব্যে জোবায়ের আহমেদ তানজিল বলেন, প্রবাসী ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং চীনের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের (এমওইউ) আওতায় বাংলাদেশের ছয়টি মেরিন টেকনোলজি ইনস্টিটিউটের ৬০০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে বাছাই করে চীনের জিয়াংসু মেরিটাইম ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়। সেখানে আন্তর্জাতিক মানের
প্রশিক্ষণ শেষে ২০২৪ সালের ১৪ জুন তারা প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেন। তিনি বলেন, চুক্তি অনুযায়ী দেশে ফিরে নৌপরিবহণ অধিদপ্তর থেকে কন্টিনিউ ডিসচার্জ সার্টিফিকেট (সিডিসি) বা নাবিক বই পাওয়ার কথা ছিল। তবে দীর্ঘ ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও অধিদপ্তর থেকে কোনো ইতিবাচক সিদ্ধান্ত আসেনি। বরং বিভিন্ন অজুহাত ও বাধার মুখে শিক্ষার্থীরা ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, পূর্বে একই প্রতিষ্ঠানের একজন শিক্ষার্থীকে সিডিসি দেওয়া হলেও তাদের ক্ষেত্রে অজুহাত দেখানো হচ্ছে। অধিদপ্তরে কর্মকর্তারা অনৈতিক প্রভাব এবং দুর্নীতির মাধ্যমে তাদের আবেদন প্রক্রিয়ায় জটিলতা সৃষ্টি করছেন। আমরা সরকারি সমঝোতার অধীনে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছি। তবুও কেন আমাদের সঙ্গে এমন বৈষম্য করা হচ্ছে? অধিদপ্তরের এ টালবাহানার জন্য আমরা চাকরির
সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করতে যাচ্ছি। তারা বলেন, জেএমআই চীনের অন্যতম বৃহত্তম ও পুরাতন নাবিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। এটি আন্তর্জাতিক মেরিটাইম অর্গানাইজেশনের মানদণ্ড অনুযায়ী প্রশিক্ষণ প্রদান করে। প্রতিষ্ঠানে উন্নতমানের নেভিগেশন সিমুলেটর, দশ হাজার টন স্থানচ্যুত সমুদ্র জাহাজ এবং আন্তর্জাতিক জব ফেয়ার আয়োজনের সুযোগ রয়েছে। এখান থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক জাহাজ পরিচালনাকারী সংস্থা কসকো ম্যার্কস এবং অন্যান্য শীর্ষস্থানীয় শিপিং কোম্পানিতে কাজ করার সুযোগ পান। শিক্ষার্থীরা আলটিমেটাম দিয়ে জানান, আমাদের যোগ্যতা অনুযায়ী সিডিসি ইস্যু না হলে আমরা অনির্দিষ্টকালের জন্য আন্দোলনে যেতে বাধ্য হব। যদি আমাদের মধ্যে কারও কোনো ক্ষতি হয়, তার দায়ভার সম্পূর্ণভাবে নৌ-পরিবহণ অধিদপ্তরকে নিতে হবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সজল শান্ত ও সাজিদসহ
১৭ জন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী।
প্রশিক্ষণ শেষে ২০২৪ সালের ১৪ জুন তারা প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেন। তিনি বলেন, চুক্তি অনুযায়ী দেশে ফিরে নৌপরিবহণ অধিদপ্তর থেকে কন্টিনিউ ডিসচার্জ সার্টিফিকেট (সিডিসি) বা নাবিক বই পাওয়ার কথা ছিল। তবে দীর্ঘ ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও অধিদপ্তর থেকে কোনো ইতিবাচক সিদ্ধান্ত আসেনি। বরং বিভিন্ন অজুহাত ও বাধার মুখে শিক্ষার্থীরা ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, পূর্বে একই প্রতিষ্ঠানের একজন শিক্ষার্থীকে সিডিসি দেওয়া হলেও তাদের ক্ষেত্রে অজুহাত দেখানো হচ্ছে। অধিদপ্তরে কর্মকর্তারা অনৈতিক প্রভাব এবং দুর্নীতির মাধ্যমে তাদের আবেদন প্রক্রিয়ায় জটিলতা সৃষ্টি করছেন। আমরা সরকারি সমঝোতার অধীনে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছি। তবুও কেন আমাদের সঙ্গে এমন বৈষম্য করা হচ্ছে? অধিদপ্তরের এ টালবাহানার জন্য আমরা চাকরির
সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করতে যাচ্ছি। তারা বলেন, জেএমআই চীনের অন্যতম বৃহত্তম ও পুরাতন নাবিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। এটি আন্তর্জাতিক মেরিটাইম অর্গানাইজেশনের মানদণ্ড অনুযায়ী প্রশিক্ষণ প্রদান করে। প্রতিষ্ঠানে উন্নতমানের নেভিগেশন সিমুলেটর, দশ হাজার টন স্থানচ্যুত সমুদ্র জাহাজ এবং আন্তর্জাতিক জব ফেয়ার আয়োজনের সুযোগ রয়েছে। এখান থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক জাহাজ পরিচালনাকারী সংস্থা কসকো ম্যার্কস এবং অন্যান্য শীর্ষস্থানীয় শিপিং কোম্পানিতে কাজ করার সুযোগ পান। শিক্ষার্থীরা আলটিমেটাম দিয়ে জানান, আমাদের যোগ্যতা অনুযায়ী সিডিসি ইস্যু না হলে আমরা অনির্দিষ্টকালের জন্য আন্দোলনে যেতে বাধ্য হব। যদি আমাদের মধ্যে কারও কোনো ক্ষতি হয়, তার দায়ভার সম্পূর্ণভাবে নৌ-পরিবহণ অধিদপ্তরকে নিতে হবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সজল শান্ত ও সাজিদসহ
১৭ জন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী।