
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আরএসএস প্রচারকরা বিয়ে করেন না, সংগঠনটির প্রচারক ছিলেন মোদিও

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইট বলছে, চীন থেকে ছড়িয়েছে কোভিড

কট্টর হিন্দুত্ববাদী আরএসএস ‘প্রচারকরা’ কেন বিয়ে করতে পারেন না?

আফগানিস্তানে পরিত্যক্ত মার্কিন অস্ত্র এখন জঙ্গিদের হাতে

জোট সরকারে থাকছেন না বিলাওয়াল

আসাদকে সিরিয়ায় প্রত্যার্পণে রাশিয়ার অস্বীকৃতি
গাজার যুদ্ধাহত শিশুর ছবি বিশ্বসেরা

বর্বর ইসরাইলের চরম নির্মমতার শিকার গাজার দুই হাত হারানো যুদ্ধাহত এক শিশুর হৃদয়বিদারক ছবি এবার ‘ওয়ার্ল্ড প্রেস ফটো অব দ্য ইয়ার ২০২৫’ নির্বাচিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
নিউইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত এই ছবিটি তুলেছেন ফিলিস্তিনি ফটোসাংবাদিক সামার আবু এলফ। ছবিটি নয় বছর বয়সি মাহমুদ আজজুরের। সে ২০২৪ সালের মার্চে গাজা সিটিতে ইসরাইলের বিমান হামলায় দুই হাত হারিয়েছে।
ইসরাইলের গণহত্যা শুরুর পর ২০২৩ সালের শেষ দিকে গাজা ছেড়ে আসেন সামার। বর্তমানে তিনি কাতারের দোহার মাহমুদের সঙ্গে একই অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্সে বাস করছেন। চিকিৎসার জন্য গাজা থেকে বেরিয়ে আসা আহত ফিলিস্তিনিদের জীবনযাপন নিয়মিত চিত্রবন্দি করছেন এই নারী আলোকচিত্রী।
ওয়ার্ল্ড প্রেস ফটোর
নির্বাহী পরিচালক জুমানা এল জেইন খুরি বলেন, এই নিঃশব্দ ছবিটি অনেক কথা বলে। একটি শিশুর গল্প বলে, সঙ্গে একটি বড় যুদ্ধের কথাও বলে- যার প্রভাব প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে অনুভূত হবে। এ ছবিটি যেন গাজায় নিয়মিত অভুক্ত থাকা শত শত নিষ্পাপ শিশুর কথাই বিশ্ব মানবতাকে মনে করিয়ে দেয়। মার্চ মাস থেকে অবরোধের অধীনে থাকা গাজার প্রতিটি শিশু দিন কাটাচ্ছে অর্ধাহারে, অনাহারে। স্থানীয় এনজিওগুলো এরই মধ্যে সতর্ক করে দিয়েছে, গাজায় অপুষ্টি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে খাদ্যের মজুতও কমে যাচ্ছে। জাতিসংঘের মানবিকবিষয়ক সমন্বয় অফিস (ঙঈঐঅ) একে ‘হামলা শুরুর পর থেকে ১৮ মাসের মধ্যে এ সময়কে সবচেয়ে খারাপ মানবিক সংকট’ বলে অভিহিত করেছে। গাজা উপত্যকায় ১২টি
প্রধান দাতা গোষ্ঠীর নেতাদের এক জরুরি সতর্কবার্তায় বৃহস্পতিবার বলা হয়েছে, ১৮ মাসের ইসরাইলের সামরিক অভিযান এবং গত মাসে সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপের কারণে গাজার মানবিক সহায়তা ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভেঙে পড়ার মুখোমুখি। ব্যাপক ও নির্বিচার বোমাবর্ষণের ফলে সেখানে চলাচল অত্যন্ত বিপজ্জনক হয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে ৪৩টি আন্তর্জাতিক ও ফিলিস্তিনি ত্রাণ সংস্থার মধ্যে আনুমানিক ৯৫ শতাংশ ইতোমধ্যেই গাজায় তাদের পরিষেবা স্থগিত বা বন্ধ করে দিয়েছে। ত্রাণ সংস্থা অক্সফামের নীতি বিভাগের প্রধান বুশরা খলিল বলেছেন, ‘শিশুরা এখন দিনে একবেলা কম খাবার পাচ্ছে এবং তাদের পরের বেলার খাবার পেতে লড়াই করতে হচ্ছে।’ ‘সবাই কেবল টিনজাত খাবারই খাচ্ছে। এতেই প্রতীয়মান হয় গাজায় অপুষ্টি এবং দুর্ভিক্ষের পরিস্থিতি চলছে।’ এ
বছরের প্রতিযোগিতায় দুটি আলোকচিত্র রানারআপ নির্বাচিত হয়েছে। একটি গেটি ইমেজেসের জন্য জন মুরের তোলা যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তের কয়েকজন অভিবাসীর ছবি। আরেকটি অ্যামাজন অঞ্চলের খরার চিত্র ফুটিয়ে তোলা মুসুক নোল্টের একটি আলোকচিত্র। এই ছবিতে অ্যামাজনের মানাকাপুরু গ্রামের এক যুবককে দেখা যায়, যিনি শুকিয়ে যাওয়া নদীর তলদেশ ধরে হাঁটছেন। এই ছবি অ্যামাজন অঞ্চলের পানি সংকটের ভয়াবহতা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে।
নির্বাহী পরিচালক জুমানা এল জেইন খুরি বলেন, এই নিঃশব্দ ছবিটি অনেক কথা বলে। একটি শিশুর গল্প বলে, সঙ্গে একটি বড় যুদ্ধের কথাও বলে- যার প্রভাব প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে অনুভূত হবে। এ ছবিটি যেন গাজায় নিয়মিত অভুক্ত থাকা শত শত নিষ্পাপ শিশুর কথাই বিশ্ব মানবতাকে মনে করিয়ে দেয়। মার্চ মাস থেকে অবরোধের অধীনে থাকা গাজার প্রতিটি শিশু দিন কাটাচ্ছে অর্ধাহারে, অনাহারে। স্থানীয় এনজিওগুলো এরই মধ্যে সতর্ক করে দিয়েছে, গাজায় অপুষ্টি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে খাদ্যের মজুতও কমে যাচ্ছে। জাতিসংঘের মানবিকবিষয়ক সমন্বয় অফিস (ঙঈঐঅ) একে ‘হামলা শুরুর পর থেকে ১৮ মাসের মধ্যে এ সময়কে সবচেয়ে খারাপ মানবিক সংকট’ বলে অভিহিত করেছে। গাজা উপত্যকায় ১২টি
প্রধান দাতা গোষ্ঠীর নেতাদের এক জরুরি সতর্কবার্তায় বৃহস্পতিবার বলা হয়েছে, ১৮ মাসের ইসরাইলের সামরিক অভিযান এবং গত মাসে সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপের কারণে গাজার মানবিক সহায়তা ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভেঙে পড়ার মুখোমুখি। ব্যাপক ও নির্বিচার বোমাবর্ষণের ফলে সেখানে চলাচল অত্যন্ত বিপজ্জনক হয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে ৪৩টি আন্তর্জাতিক ও ফিলিস্তিনি ত্রাণ সংস্থার মধ্যে আনুমানিক ৯৫ শতাংশ ইতোমধ্যেই গাজায় তাদের পরিষেবা স্থগিত বা বন্ধ করে দিয়েছে। ত্রাণ সংস্থা অক্সফামের নীতি বিভাগের প্রধান বুশরা খলিল বলেছেন, ‘শিশুরা এখন দিনে একবেলা কম খাবার পাচ্ছে এবং তাদের পরের বেলার খাবার পেতে লড়াই করতে হচ্ছে।’ ‘সবাই কেবল টিনজাত খাবারই খাচ্ছে। এতেই প্রতীয়মান হয় গাজায় অপুষ্টি এবং দুর্ভিক্ষের পরিস্থিতি চলছে।’ এ
বছরের প্রতিযোগিতায় দুটি আলোকচিত্র রানারআপ নির্বাচিত হয়েছে। একটি গেটি ইমেজেসের জন্য জন মুরের তোলা যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তের কয়েকজন অভিবাসীর ছবি। আরেকটি অ্যামাজন অঞ্চলের খরার চিত্র ফুটিয়ে তোলা মুসুক নোল্টের একটি আলোকচিত্র। এই ছবিতে অ্যামাজনের মানাকাপুরু গ্রামের এক যুবককে দেখা যায়, যিনি শুকিয়ে যাওয়া নদীর তলদেশ ধরে হাঁটছেন। এই ছবি অ্যামাজন অঞ্চলের পানি সংকটের ভয়াবহতা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে।