
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

“বৃটেনের কার্ডিফ শাহ্ জালাল মসজিদ এন্ড ইসলামিক কালচারেল সেন্টারের নতুন কমিটি গঠন

যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিন কার্ডধারীরা আইন লঙ্ঘন করলে বৈধতা বাতিল

মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর

কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে ৯৬ বাংলাদেশি আটক, দেশে ফেরত

মালয়েশিয়ায় ১০ কার্যদিবসে প্রবাসীদের চাকরির অনুমোদন

ফ্রান্সে বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা

ছয় মাসে মালয়েশিয়ায় ২৬ হাজারের বেশি অভিবাসী আটক
ক্যালিফোর্নিয়ার গাঁজা খামারে অভিবাসন অভিযানে মৃত্যু ১, গ্রেপ্তার ২০০

ক্যালিফোর্নিয়ার দুটি গাঁজা খামারে যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ (DHS) পরিচালিত অভিবাসন অভিযানে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে এবং প্রায় ২০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের বেশিরভাগেরই বৈধ অভিবাসন কাগজপত্র ছিল না বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার ১০ জুলাই চালানো অভিযানের পর শুক্রবার ১১ জুলাই এক্স (সাবেক টুইটার)-এ শ্রমিক সংগঠন ইউনাইটেড ফার্ম ওয়ার্কার্স (UFW) জানায়, “আমরা নিশ্চিত করছি, অভিযানে আহত হয়ে একজন খামারকর্মীর মৃত্যু হয়েছে।”
UFW আরও অভিযোগ করে, অভিযানের সময় মার্কিন নাগরিকসহ খামারের বহু শ্রমিককে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটক রাখা হয় এবং তাদের মোবাইল ফোন থেকে ছবি ও ভিডিও মুছে ফেলতে বাধ্য করা হয়।
ডিএইচএস এক বিবৃতিতে জানায়, অভিযান চলাকালে ৫০০-এর বেশি বিক্ষোভকারী
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কার্যক্রম ব্যাহত করার চেষ্টা করে। চারজন মার্কিন নাগরিককে কর্মকর্তাদের ওপর হামলার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ার গ্যাস ও কম-প্রাণঘাতী গুলি ব্যবহার করে। কর্তৃপক্ষ দাবি করে, বিক্ষোভ চলাকালে এক ব্যক্তি পুলিশের দিকে গুলিও ছোঁড়ে। "বৃটেনের কার্ডিফ শাহ্ জালাল মসজিদ এন্ড ইসলামিক কালচারেল সেন্টারের নতুন কমিটি গঠন ডেমোক্র্যাটদের পক্ষ থেকে এই অভিযানকে ‘নিষ্ঠুর ও অমানবিক’ বলা হয়েছে। ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসাম সামাজিক মাধ্যমে লেখেন, “টিয়ার গ্যাস থেকে পালাচ্ছে শিশুরা, ফোনে কাঁদছে কারণ তাদের মাকে খামার থেকে ধরে নিয়ে গেছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আমাকে ‘নিউজস্কাম’ বলেন, কিন্তু আসল স্কাম তিনি নিজেই।” অন্যদিকে রিপাবলিকান নেতারা এই অভিযানের প্রশংসা করে বলেছেন, “আইনের
শাসন প্রতিষ্ঠায় এটি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ।” ডিএইচএস জানায়, অভিযানে ক্যালিফোর্নিয়ার ক্যামারিলো ও কার্পিন্টারিয়ায় অবস্থিত গ্লাস হাউস ব্র্যান্ডস ইনক. মালিকানাধীন দুটি গাঁজা খামারে ১০ জন নথিপত্রহীন শিশু শনাক্ত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রটেকশনের কমিশনার রডনি স্কট বলেন, প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে বর্তমানে শিশুশ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে তদন্ত চলছে। গ্লাস হাউস এক বিবৃতিতে জানায়, “আমরা কখনোই ইচ্ছাকৃতভাবে অপ্রাপ্তবয়স্ক কর্মী নিয়োগ দেইনি। যদি নিয়োগ হয়ে থাকে, তা সাবকন্ট্রাক্টরের মাধ্যমে ঘটেছে।” শ্রমিক সংগঠন ও মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, এ ধরনের অভিযান শুধু আতঙ্ক সৃষ্টি করছে, খাবার উৎপাদন ব্যবস্থাকে হুমকির মুখে ফেলছে এবং অভিবাসী পরিবারগুলোকে বিচ্ছিন্ন করছে। ইউএফডাব্লিউ এক বিবৃতিতে বলেছে, “শিশুশ্রমের সমাধান শিশুদের গ্রেফতার ও বহিষ্কারে নয়। এই ধরনের সহিংস, নিষ্ঠুর
অভিযান আমেরিকান কৃষি খাতের জন্য মারাত্মক হুমকি।” উল্লেখ্য, এই অভিযান এমন এক সময়ে হয়েছে, যখন ক্যালিফোর্নিয়া ও বিশেষ করে লস অ্যাঞ্জেলেসে ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসন নীতির বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে জনসাধারণের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কার্যক্রম ব্যাহত করার চেষ্টা করে। চারজন মার্কিন নাগরিককে কর্মকর্তাদের ওপর হামলার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ার গ্যাস ও কম-প্রাণঘাতী গুলি ব্যবহার করে। কর্তৃপক্ষ দাবি করে, বিক্ষোভ চলাকালে এক ব্যক্তি পুলিশের দিকে গুলিও ছোঁড়ে। "বৃটেনের কার্ডিফ শাহ্ জালাল মসজিদ এন্ড ইসলামিক কালচারেল সেন্টারের নতুন কমিটি গঠন ডেমোক্র্যাটদের পক্ষ থেকে এই অভিযানকে ‘নিষ্ঠুর ও অমানবিক’ বলা হয়েছে। ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসাম সামাজিক মাধ্যমে লেখেন, “টিয়ার গ্যাস থেকে পালাচ্ছে শিশুরা, ফোনে কাঁদছে কারণ তাদের মাকে খামার থেকে ধরে নিয়ে গেছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আমাকে ‘নিউজস্কাম’ বলেন, কিন্তু আসল স্কাম তিনি নিজেই।” অন্যদিকে রিপাবলিকান নেতারা এই অভিযানের প্রশংসা করে বলেছেন, “আইনের
শাসন প্রতিষ্ঠায় এটি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ।” ডিএইচএস জানায়, অভিযানে ক্যালিফোর্নিয়ার ক্যামারিলো ও কার্পিন্টারিয়ায় অবস্থিত গ্লাস হাউস ব্র্যান্ডস ইনক. মালিকানাধীন দুটি গাঁজা খামারে ১০ জন নথিপত্রহীন শিশু শনাক্ত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রটেকশনের কমিশনার রডনি স্কট বলেন, প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে বর্তমানে শিশুশ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে তদন্ত চলছে। গ্লাস হাউস এক বিবৃতিতে জানায়, “আমরা কখনোই ইচ্ছাকৃতভাবে অপ্রাপ্তবয়স্ক কর্মী নিয়োগ দেইনি। যদি নিয়োগ হয়ে থাকে, তা সাবকন্ট্রাক্টরের মাধ্যমে ঘটেছে।” শ্রমিক সংগঠন ও মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, এ ধরনের অভিযান শুধু আতঙ্ক সৃষ্টি করছে, খাবার উৎপাদন ব্যবস্থাকে হুমকির মুখে ফেলছে এবং অভিবাসী পরিবারগুলোকে বিচ্ছিন্ন করছে। ইউএফডাব্লিউ এক বিবৃতিতে বলেছে, “শিশুশ্রমের সমাধান শিশুদের গ্রেফতার ও বহিষ্কারে নয়। এই ধরনের সহিংস, নিষ্ঠুর
অভিযান আমেরিকান কৃষি খাতের জন্য মারাত্মক হুমকি।” উল্লেখ্য, এই অভিযান এমন এক সময়ে হয়েছে, যখন ক্যালিফোর্নিয়া ও বিশেষ করে লস অ্যাঞ্জেলেসে ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসন নীতির বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে জনসাধারণের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।