
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গত জুলাইয়ে জনতার পাশে দাঁড়ানো সেনার এই জুলাইয়ে গোপালগঞ্জে জনতার ওপর বর্বরতা, নির্বিচার গুলি-হত্যা

এনসিপি’র ‘মুজিববাদ মূর্দাবাদ’ স্লোগানে গোপালগঞ্জে জনবিস্ফোরণ, বিক্ষোভে সেনার গুলি-নিহত ৪

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে ধরে নিয়ে বুট দিয়ে পিষে মারলো সেনাবাহিনী

জামায়াত-শিবির এনসিপি প্রতিরোধে গোপালগঞ্জে গৃহবধূ-বৃদ্ধা-কিশোরীরাও রাজপথে

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র, ১৪৪ ধারা জারি

পলাতক ৮ আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
এপিসিতে চড়ে গোপালগঞ্জে জনরোষ থেকে পালিয়ে বাঁচলেন এনসিপি নেতারা

মুজিববাদের কবর দেওয়ার ঘোষণা এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে অকথ্য ভাষায় স্লোগান দেওয়ায় জনরোষের মুখে পড়েছিলেন পদযাত্রায় যাওয়া এনসিপি নেতারা। সাধারণ জনতা তাদের সভামঞ্চ গুড়িয়ে দেন। একপর্যায়ে ধাওয়া খেয়ে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আশ্রয় নেন অনেকেই।
সর্বশেষ জানা গেছে, জনরোষ থেকে বাঁচতে এনসিপি নেতাদের সেনাবাহিনী তাদের আর্মার্ড পার্সোনাল ক্যারিয়ারে (এপিসি) করে গোপালগঞ্জ থেকে নিরাপদে বের করে নিয়ে যায়।
আমাদের সংবাদদাতা জানান, ১৬ই জুলাই, বুধবার বিকেল ৪টা ৫০ মিনিটের দিকে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয় থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রহরায় বের হয় তাদের গাড়িবহর। সেখান থেকে বাগেরহাটের মোল্লাহাট হয়ে খুলনা দিয়ে জুলাই পদযাত্রার পরবর্তী গন্তব্যের উদ্দেশে যাত্রা করেন তারা।
এর আগে, বিকেল পৌনে ৩টার
দিকে গোপালগঞ্জে সমাবেশ শেষে ফেরার সময় হামলার মুখে পড়ে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতাদের গাড়িবহর। সমাবেশস্থল থেকে বের হওয়ার পর জেলা শহরের লঞ্চঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে কেন্দ্রীয় নেতাদের বহনকারী গাড়িবহরের ওপর ব্যাপক ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফাঁকা গুলি ও টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ করে পুলিশ। পুলিশ ও র্যাবের পাহারায় এনসিপির নেতাদের শহর থেকে বাইরে বের করার চেষ্টা করা হলেও ব্যাপক হামলার মুখে তাদের আবার শহরে ফিরিয়ে আনা হয়। কিছুক্ষণ পরে সেনাবাহিনীর একটি টহল টিম সেখানে এলে তারাও হামলার মুখে পড়ে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এনসিপি নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ ‘মুজিববাদ মূর্দাবাদ’ স্লোগান দেওয়ায় গোপালগঞ্জের সর্বস্তরের জনগণ রাস্তায় নেমে আসেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গুলি ছোড়ে
সেনাবাহিনী। এতে অন্তত ৪ জন সাধারণ নাগরিক নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন একাধিক সূত্র। বুধবার দুপুরে গোপালগঞ্জ পৌর পার্কে এনসিপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচি ‘জুলাই পদযাত্রা’ চলাকালে এই উস্কানিমূলক স্লোগান দেন হাসনাত আবদুল্লাহ। তাতে ক্ষোভে ফেটে পড়ে পুরো শহর। বঙ্গবন্ধুর নিজ জন্মভূমিতে এমন মন্তব্য মেনে নিতে না পেরে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ সাধারণ জনগণ প্রতিবাদে ফেটে পড়ে। বিক্ষোভকারীরা গান্ধিয়াশুর, উলপুর, গোপালগঞ্জ চৌরাস্তা, পুরাতন বাসস্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলের দিকে অগ্রসর হয়। এক পর্যায়ে সংঘর্ষ শুরু হলে সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মাঠে নামে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সেনাসদস্যরা অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করে এবং বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন অন্তত চারজন সাধারণ মানুষ। প্রসঙ্গত, ১লা জুলাই থেকে
পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করছে এনসিপি। এর মধ্যে দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় এই কর্মসূচি পালন করেছে দলটি। মাসব্যাপী এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ গোপালগঞ্জে পদযাত্রা করছে দলটি। কর্মসূচি ঘিরে সকালে সদর উপজেলার উলপুর এলাকায় পুলিশের গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। এছাড়া হামলা হয়েছে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের (ইউএনও) গাড়িতে। এরপর দুপুর ১টা ৩৫ মনিটের দিকে গোপালগঞ্জ শহরের পৌরপার্ক এলাকায় আয়োজিত সমাবেশের মঞ্চে হামলা চালানো হয়। সমাবেশের মঞ্চের সাউন্ড বক্স, মাইক, চেয়ার ভাঙচুরসহ উপস্থিত এনসিপির নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করা হয়। তবে হামলার ঘটনার পর দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যরা। এরপর সেখানে পৌঁছান এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, দক্ষিণাঞ্চলের সংগঠক
হাসনাত আব্দুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের সংগঠক সারজিস আলাম, তাসনিম জারাসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
দিকে গোপালগঞ্জে সমাবেশ শেষে ফেরার সময় হামলার মুখে পড়ে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতাদের গাড়িবহর। সমাবেশস্থল থেকে বের হওয়ার পর জেলা শহরের লঞ্চঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে কেন্দ্রীয় নেতাদের বহনকারী গাড়িবহরের ওপর ব্যাপক ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফাঁকা গুলি ও টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ করে পুলিশ। পুলিশ ও র্যাবের পাহারায় এনসিপির নেতাদের শহর থেকে বাইরে বের করার চেষ্টা করা হলেও ব্যাপক হামলার মুখে তাদের আবার শহরে ফিরিয়ে আনা হয়। কিছুক্ষণ পরে সেনাবাহিনীর একটি টহল টিম সেখানে এলে তারাও হামলার মুখে পড়ে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এনসিপি নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ ‘মুজিববাদ মূর্দাবাদ’ স্লোগান দেওয়ায় গোপালগঞ্জের সর্বস্তরের জনগণ রাস্তায় নেমে আসেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গুলি ছোড়ে
সেনাবাহিনী। এতে অন্তত ৪ জন সাধারণ নাগরিক নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন একাধিক সূত্র। বুধবার দুপুরে গোপালগঞ্জ পৌর পার্কে এনসিপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচি ‘জুলাই পদযাত্রা’ চলাকালে এই উস্কানিমূলক স্লোগান দেন হাসনাত আবদুল্লাহ। তাতে ক্ষোভে ফেটে পড়ে পুরো শহর। বঙ্গবন্ধুর নিজ জন্মভূমিতে এমন মন্তব্য মেনে নিতে না পেরে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ সাধারণ জনগণ প্রতিবাদে ফেটে পড়ে। বিক্ষোভকারীরা গান্ধিয়াশুর, উলপুর, গোপালগঞ্জ চৌরাস্তা, পুরাতন বাসস্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলের দিকে অগ্রসর হয়। এক পর্যায়ে সংঘর্ষ শুরু হলে সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মাঠে নামে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সেনাসদস্যরা অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করে এবং বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন অন্তত চারজন সাধারণ মানুষ। প্রসঙ্গত, ১লা জুলাই থেকে
পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করছে এনসিপি। এর মধ্যে দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় এই কর্মসূচি পালন করেছে দলটি। মাসব্যাপী এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ গোপালগঞ্জে পদযাত্রা করছে দলটি। কর্মসূচি ঘিরে সকালে সদর উপজেলার উলপুর এলাকায় পুলিশের গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। এছাড়া হামলা হয়েছে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের (ইউএনও) গাড়িতে। এরপর দুপুর ১টা ৩৫ মনিটের দিকে গোপালগঞ্জ শহরের পৌরপার্ক এলাকায় আয়োজিত সমাবেশের মঞ্চে হামলা চালানো হয়। সমাবেশের মঞ্চের সাউন্ড বক্স, মাইক, চেয়ার ভাঙচুরসহ উপস্থিত এনসিপির নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করা হয়। তবে হামলার ঘটনার পর দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যরা। এরপর সেখানে পৌঁছান এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, দক্ষিণাঞ্চলের সংগঠক
হাসনাত আব্দুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের সংগঠক সারজিস আলাম, তাসনিম জারাসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।