![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/police-action-67a5e73a1859e.jpg)
শাহবাগে পুলিশের বাধার মুখে সরকারি কর্মচারীরা, ছত্রভঙ্গে জলকামান
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/১০-2502062318.webp)
৭৩% মানুষ মুদ্রিত সংবাদপত্র পড়েন না, রেডিও শোনেন না ৯৪%: বিবিএস জরিপ
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/49-2-2502061939.webp)
শেষ হলো ট্রাম্পের ’ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/৫-2502062014.webp)
ভোলায় এবার এক্সেভেটর দিয়ে গুড়িয়ে দেয়া হলো আওয়ামী লীগ কার্যালয়, শেখ মুজিবের ম্যুরাল
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/e047b920-e478-11ef-a819-277e390a7a08.jpg.webp)
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরসহ সারা দেশে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় যা বলছেন রাজনীতিবিদরা
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/9c495c20-e4bd-11ef-a319-fb4e7360c4ec.jpg.webp)
ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ ‘শক্তভাবে প্রতিহতের’ ঘোষণা সরকারের, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে মধ্যরাতেও ভিড়, ভারতের নিন্দা
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/800acb8d-8213-4d4f-a763-79f0e2d72a28.jpg.webp)
ভবন ভাঙতে বুলডোজার কোথা থেকে এলো- এ নিয়ে প্রশ্ন
উত্থাপিত দুর্নীতির অভিযোগ এবং সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রতিক্রিয়া
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/12/mn1.jpg)
বাংলাদেশের আইসিটি পরামর্শক এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, যিনি বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং পরমাণুবিজ্ঞানী এম এ ওয়াজেদ মিয়ার প্রথম সন্তান, তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজে সম্প্রতি এক বিবৃতি প্রকাশ করেছেন। ওই বিবৃতিতে তিনি এবং তার পরিবারের বিরুদ্ধে উত্থাপিত দুর্নীতির অভিযোগকে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন। তিনি এই অভিযোগের বিরোধিতা করে আরো কিছু স্পষ্ট মন্তব্য করেছেন, যা রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ।
দুর্নীতির অভিযোগ এবং সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রতিক্রিয়া
সজীব ওয়াজেদ জয় তার বিবৃতিতে বলেছেন যে, তার এবং তার পরিবারের বিরুদ্ধে যে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে, তা একেবারেই ভিত্তিহীন। তিনি দাবি করেছেন যে, তিনি এবং তার পরিবার কখনোই কোনো সরকারি প্রকল্পের
সাথে জড়িত ছিলেন না এবং কোনো ধরনের সরকারি অর্থ উপার্জন করেননি। তিনি আরো বলেন, তার দীর্ঘ ৩০ বছরের বাসস্থান যুক্তরাষ্ট্রে এবং তার খালা ও কাজিনরা যুক্তরাজ্যে বসবাস করেন, যা থেকে স্বাভাবিকভাবেই তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট দুটি দেশের মধ্যে রয়েছে। তবে, সজীব ওয়াজেদ জয় স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন যে, তাদের কোনো অফশোর অ্যাকাউন্ট নেই এবং তাদের বিরুদ্ধে যে পরিমাণ টাকার দাবি করা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণভাবে মিথ্যা। এছাড়া, সজীব ওয়াজেদ জয় দাবি করেছেন যে, ১০ বিলিয়ন ডলারের প্রকল্প থেকে বিলিয়ন ডলার সরানো সম্ভব নয়, এবং তিনি এ ধরনের লেনদেনের সাথে "সম্পৃক্ত" থাকার অভিযোগকে মিথ্যা বলে অভিহিত করেছেন। তিনি দুর্নীতি দমন কমিশনকে চ্যালেঞ্জ করেছেন, এই তথাকথিত
লেনদেনের প্রমাণ উপস্থাপন করার জন্য। রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া এবং সরকারের সমালোচনা সজীব ওয়াজেদ জয় শুধু তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের প্রতিক্রিয়া জানাননি, তিনি একই সঙ্গে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপরও মন্তব্য করেছেন। তিনি দাবি করেছেন যে, "অবৈধ ইউনুস সরকার" এবং তাদের "সন্ত্রাসী ছাত্র সমন্বয়করা" সরকারের ব্যর্থতা, আইন শাসনের অভাব, অর্থনৈতিক পতন, মানবাধিকার লঙ্ঘন, গণতন্ত্রের সংকট এবং রাজনৈতিক দমন-পীড়ন থেকে জনগণের দৃষ্টি সরানোর চেষ্টা করছে। এখানে তিনি মূলত বিরোধী দলের উদ্দেশ্যে তীব্র সমালোচনা করেছেন, এবং তাদের দাবি করেছেন যে, তারা দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ হয়ে জনগণের দৃষ্টি বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। সজীব ওয়াজেদ জয়ের পরিবার আন্তর্জাতিক স্তরে প্রভাবশালী। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছেন, এবং তার খালা
ও কাজিনরা যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন। ফলে, তার বক্তব্যের একটি আন্তর্জাতিক উপাদান রয়েছে। সজীব ওয়াজেদ জয় যখন দাবি করেন যে তার পরিবারের অফশোর অ্যাকাউন্ট নেই, তখন তা আন্তর্জাতিক স্তরের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে, যেখানে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং দুর্নীতি নিয়ে আলোচনা চলছে। এছাড়া, তিনি যখন দাবি করেন যে ১০ বিলিয়ন ডলারের প্রকল্প থেকে বিলিয়ন ডলার সরানো সম্ভব নয়। সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিবৃতিতে ওঠা অভিযোগগুলো সম্পর্কে তার প্রতিক্রিয়া রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ। তিনি তার পরিবার এবং নিজের বিরুদ্ধে উঠা দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং এর প্রমাণ চেয়েছেন।
সাথে জড়িত ছিলেন না এবং কোনো ধরনের সরকারি অর্থ উপার্জন করেননি। তিনি আরো বলেন, তার দীর্ঘ ৩০ বছরের বাসস্থান যুক্তরাষ্ট্রে এবং তার খালা ও কাজিনরা যুক্তরাজ্যে বসবাস করেন, যা থেকে স্বাভাবিকভাবেই তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট দুটি দেশের মধ্যে রয়েছে। তবে, সজীব ওয়াজেদ জয় স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন যে, তাদের কোনো অফশোর অ্যাকাউন্ট নেই এবং তাদের বিরুদ্ধে যে পরিমাণ টাকার দাবি করা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণভাবে মিথ্যা। এছাড়া, সজীব ওয়াজেদ জয় দাবি করেছেন যে, ১০ বিলিয়ন ডলারের প্রকল্প থেকে বিলিয়ন ডলার সরানো সম্ভব নয়, এবং তিনি এ ধরনের লেনদেনের সাথে "সম্পৃক্ত" থাকার অভিযোগকে মিথ্যা বলে অভিহিত করেছেন। তিনি দুর্নীতি দমন কমিশনকে চ্যালেঞ্জ করেছেন, এই তথাকথিত
লেনদেনের প্রমাণ উপস্থাপন করার জন্য। রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া এবং সরকারের সমালোচনা সজীব ওয়াজেদ জয় শুধু তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের প্রতিক্রিয়া জানাননি, তিনি একই সঙ্গে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপরও মন্তব্য করেছেন। তিনি দাবি করেছেন যে, "অবৈধ ইউনুস সরকার" এবং তাদের "সন্ত্রাসী ছাত্র সমন্বয়করা" সরকারের ব্যর্থতা, আইন শাসনের অভাব, অর্থনৈতিক পতন, মানবাধিকার লঙ্ঘন, গণতন্ত্রের সংকট এবং রাজনৈতিক দমন-পীড়ন থেকে জনগণের দৃষ্টি সরানোর চেষ্টা করছে। এখানে তিনি মূলত বিরোধী দলের উদ্দেশ্যে তীব্র সমালোচনা করেছেন, এবং তাদের দাবি করেছেন যে, তারা দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ হয়ে জনগণের দৃষ্টি বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। সজীব ওয়াজেদ জয়ের পরিবার আন্তর্জাতিক স্তরে প্রভাবশালী। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছেন, এবং তার খালা
ও কাজিনরা যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন। ফলে, তার বক্তব্যের একটি আন্তর্জাতিক উপাদান রয়েছে। সজীব ওয়াজেদ জয় যখন দাবি করেন যে তার পরিবারের অফশোর অ্যাকাউন্ট নেই, তখন তা আন্তর্জাতিক স্তরের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে, যেখানে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং দুর্নীতি নিয়ে আলোচনা চলছে। এছাড়া, তিনি যখন দাবি করেন যে ১০ বিলিয়ন ডলারের প্রকল্প থেকে বিলিয়ন ডলার সরানো সম্ভব নয়। সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিবৃতিতে ওঠা অভিযোগগুলো সম্পর্কে তার প্রতিক্রিয়া রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ। তিনি তার পরিবার এবং নিজের বিরুদ্ধে উঠা দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং এর প্রমাণ চেয়েছেন।