
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
ইসির কাছে ২ মাস সময় চাইবে এনসিপি

নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের জন্য প্রাথমিকভাবে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে নিবন্ধনের প্রস্তুতি শেষ না হওয়ায় এই সময়সীমা আরও দুই মাস বাড়ানোর আবেদন করবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব জানান, নিবন্ধন-সম্পর্কিত কাজের জন্য একটি বিশেষ দল গঠন করা হয়েছে, যারা শিগগির ইসির সঙ্গে যোগাযোগ করবে।
জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের অংশগ্রহণে গঠিত এনসিপি গত ২৮ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করে। এর কিছুদিন পরই নতুন রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নিবন্ধনের আবেদন আহ্বান করে গণবিজ্ঞপ্তি দেয় ইসি। আবেদনপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ নির্ধারণ করা হয় ২০ এপ্রিল।
এদিকে ইসির এই গণবিজ্ঞপ্তির বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেছে রাষ্ট্র
সংস্কার আন্দোলন। ১৮ মার্চ ওই রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে রুলসহ আদেশ দেন আদালত। রিটকারী পক্ষের আইনজীবী আবেদা গুলরুখ জানান, হাইকোর্ট গণবিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতা স্থগিতের পাশাপাশি রুল জারি করেছেন। তবে এ স্থগিতাদেশ শুধু রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। এনসিপির একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা জানান, তারা নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয় সব শর্ত পূরণে কাজ করে যাচ্ছেন। এসব কাজের মধ্যে দলের গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত করার পাশাপাশি আছে কেন্দ্রীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কার্যালয় স্থাপন এবং বিভিন্ন কমিটি গঠন করা। দলের এক কেন্দ্রীয় নেতা জানান, বিভিন্ন পর্যায়ের কমিটি গঠনের জন্য বিভাগীয় সমন্বয়ক টিম গঠনের প্রস্তুতি চলছে। তিনি আরও বলেন, উপজেলা পর্যায়ের কমিটি গঠনের কাজ প্রায় শেষ। তবে জেলা পর্যায়ের কমিটিগুলোর
কাঠামো এখনো চূড়ান্ত হয়নি। দলীয় সূত্রমতে, কেন্দ্রীয় কমিটির মডেল অনুসরণ করেই জেলা ও উপজেলা কমিটি গঠন করবে এনসিপি। এসব কমিটিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্যদের পাশাপাশি বিভিন্ন পেশার মানুষের অংশগ্রহণ থাকবে। বর্তমানে কয়েকটি অঙ্গসংগঠন গঠনের কাজ করছে এনসিপি। চলতি এপ্রিলেই দলের যুবসংগঠনের আত্মপ্রকাশের কথা রয়েছে। এছাড়া দলের নারী শাখাসহ বিভিন্ন পেশাজীবীদের উইং গঠনের কাজ চলছে। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের নিয়েও একটি ফোরাম গঠনের কথা ভাবছে দলটি। গত ২৩ মার্চ শ্রমিক শাখার সমন্বয়ক কমিটি ঘোষণা করে এনসিপি।
সংস্কার আন্দোলন। ১৮ মার্চ ওই রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে রুলসহ আদেশ দেন আদালত। রিটকারী পক্ষের আইনজীবী আবেদা গুলরুখ জানান, হাইকোর্ট গণবিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতা স্থগিতের পাশাপাশি রুল জারি করেছেন। তবে এ স্থগিতাদেশ শুধু রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। এনসিপির একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা জানান, তারা নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয় সব শর্ত পূরণে কাজ করে যাচ্ছেন। এসব কাজের মধ্যে দলের গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত করার পাশাপাশি আছে কেন্দ্রীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কার্যালয় স্থাপন এবং বিভিন্ন কমিটি গঠন করা। দলের এক কেন্দ্রীয় নেতা জানান, বিভিন্ন পর্যায়ের কমিটি গঠনের জন্য বিভাগীয় সমন্বয়ক টিম গঠনের প্রস্তুতি চলছে। তিনি আরও বলেন, উপজেলা পর্যায়ের কমিটি গঠনের কাজ প্রায় শেষ। তবে জেলা পর্যায়ের কমিটিগুলোর
কাঠামো এখনো চূড়ান্ত হয়নি। দলীয় সূত্রমতে, কেন্দ্রীয় কমিটির মডেল অনুসরণ করেই জেলা ও উপজেলা কমিটি গঠন করবে এনসিপি। এসব কমিটিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্যদের পাশাপাশি বিভিন্ন পেশার মানুষের অংশগ্রহণ থাকবে। বর্তমানে কয়েকটি অঙ্গসংগঠন গঠনের কাজ করছে এনসিপি। চলতি এপ্রিলেই দলের যুবসংগঠনের আত্মপ্রকাশের কথা রয়েছে। এছাড়া দলের নারী শাখাসহ বিভিন্ন পেশাজীবীদের উইং গঠনের কাজ চলছে। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের নিয়েও একটি ফোরাম গঠনের কথা ভাবছে দলটি। গত ২৩ মার্চ শ্রমিক শাখার সমন্বয়ক কমিটি ঘোষণা করে এনসিপি।