ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সব আসামিকে খালাসের কারণ জানালেন হাইকোর্ট
পঞ্চদশ সংশোধনীর কয়েকটি ধারা বাতিল
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী কি বাতিল হচ্ছে? রায় আজ
চিন্ময়ের পক্ষে ছিলেন না আইনজীবী, জামিন শুনানি পিছিয়ে ২ জানুয়ারি
‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত চেয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ
১৫ আগস্টকে ছুটি ঘোষণার রায় আপিল বিভাগে স্থগিত
আদালত বিচারক ও আইনজীবীদের নিরাপত্তা জোরদার
ইলিশ রপ্তানিতে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিট
ভারতে তিন হাজার টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি বাতিলসহ পদ্মা, মেঘনা ও নদীর ইলিশ মাছ রপ্তানির বিরুদ্ধে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিট করা হয়েছে।
বুধবার রিটটি করেন সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মাহমুদুল হাসান। রিটে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান ও আমদানি-রপ্তানির কার্যালয়ের প্রধান নিয়ন্ত্রককে বিবাদী করা হয়েছে।
মাহমুদুল হাসান জানান, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন গণমাধ্যমে ভারতের ‘ফিশ ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের’ নেতাদের বক্তব্য প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে তারা স্বীকার করেছেন যে, বাংলাদেশ থেকে পদ্মার ইলিশ তারা আমদানি করে থাকেন। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের পদ্মা নদীর সব মাছ ভারতে রপ্তানি হয় এবং বিপুল পরিমাণ ইলিশ ভারতে চোরাচালান হয়।
তিনি জানান, বাংলাদেশে ভারতীয়
এজেন্ট ও রপ্তানিকারকরা সারা বছর পদ্মা নদীর মাছ সংগ্রহ করে ফ্রিজিং করে রাখেন এবং পরে সুযোগ অনুযায়ী ভারতে রপ্তানি ও পাচার করে থাকেন। ফলে বাংলাদেশের জনগণ বাজারে গিয়ে পদ্মার ইলিশ পায় না এবং সামান্য পরিমাণ পেলেও তার দাম অত্যন্ত বেশি থাকে যা সাধারণ জনগণের পক্ষে কিনে খাওয়া সম্ভব নয়। মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘বাংলাদেশের রপ্তানিনীতি ২০২১-২৪ অনুযায়ী, ইলিশ মাছ মুক্তভাবে রপ্তানিযোগ্য কোনো পণ্য নয়। এই মাছ রপ্তানি করতে চাইলে যথাযথ শর্ত পূরণ করতে হবে। এক্ষেত্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করেনি।’ এই ইলিশ হলো মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ারাধীন বিষয়। এক্ষেত্রে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সুস্পষ্ট অনুমোদন ছাড়া বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
এককভাবে এই ইলিশ মাছ রপ্তানির অনুমোদন দিতে পারে না। এটা এখতিয়ারবহির্ভূত কাজ। এক্ষেত্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও সচিব বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থবিরোধী কাজ করেছেন এবং বাংলাদেশের সংবিধানের ২১(২) অনুচ্ছেদ লঙ্ঘন করেছেন। ওই রিট পিটিশনে ভারতে তিন হাজার টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি বাতিলসহ বাংলাদেশের পদ্মা, মেঘনা ও নদীর ইলিশ রপ্তানির বিরুদ্ধে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে।
এজেন্ট ও রপ্তানিকারকরা সারা বছর পদ্মা নদীর মাছ সংগ্রহ করে ফ্রিজিং করে রাখেন এবং পরে সুযোগ অনুযায়ী ভারতে রপ্তানি ও পাচার করে থাকেন। ফলে বাংলাদেশের জনগণ বাজারে গিয়ে পদ্মার ইলিশ পায় না এবং সামান্য পরিমাণ পেলেও তার দাম অত্যন্ত বেশি থাকে যা সাধারণ জনগণের পক্ষে কিনে খাওয়া সম্ভব নয়। মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘বাংলাদেশের রপ্তানিনীতি ২০২১-২৪ অনুযায়ী, ইলিশ মাছ মুক্তভাবে রপ্তানিযোগ্য কোনো পণ্য নয়। এই মাছ রপ্তানি করতে চাইলে যথাযথ শর্ত পূরণ করতে হবে। এক্ষেত্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করেনি।’ এই ইলিশ হলো মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ারাধীন বিষয়। এক্ষেত্রে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সুস্পষ্ট অনুমোদন ছাড়া বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
এককভাবে এই ইলিশ মাছ রপ্তানির অনুমোদন দিতে পারে না। এটা এখতিয়ারবহির্ভূত কাজ। এক্ষেত্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও সচিব বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থবিরোধী কাজ করেছেন এবং বাংলাদেশের সংবিধানের ২১(২) অনুচ্ছেদ লঙ্ঘন করেছেন। ওই রিট পিটিশনে ভারতে তিন হাজার টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি বাতিলসহ বাংলাদেশের পদ্মা, মেঘনা ও নদীর ইলিশ রপ্তানির বিরুদ্ধে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে।