
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফিলিস্তিনের পক্ষে জাতিসংঘে ভোট দিল ভারত

মধ্যপ্রাচ্য কাঁপাচ্ছে ইসরায়েল, বড় দ্বিধায় সৌদি-আমিরাত

নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রীর স্বামী ১৯৭৩ সালে বিমান ছিনতাই করেছিলেন

ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড কীভাবে সহ্য করছে আমিরাত?

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল রাশিয়ার পূর্ব উপকূল

ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড কীভাবে সহ্য করছে আমিরাত?

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইরান, রাশিয়া ও চীনের যৌথ নৌ মহড়া সোমবার শুরু

ইরান, রাশিয়া ও চীনের নৌ বাহিনী যৌথ সামরিক মহড়া চালাতে যাচ্ছে। সোমবার থেকে ইরানের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে এই মহড়া অনুষ্ঠিত হবে। রোববার (৯ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে তাসনিম নিউজ এজেন্সি।
ইরানি নৌবাহিনীর আয়োজনে চাবাহার উপকূলের ভারত মহাসাগরের উত্তর অংশে এই মহড়া অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাশিয়া, চীন, ইরানের নৌবাহিনী এবং ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ডস কর্পস (আইআরজিসি) নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ, কমব্যাট ভেসেল ও লজিস্টিক জাহাজ অংশ নেবে।
এই মহড়ার মূল লক্ষ্য আঞ্চলিক নিরাপত্তা জোরদার করা, বহুপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়ানো এবং বৈশ্বিক শান্তি রক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের সক্ষমতা প্রদর্শন করা। একইসঙ্গে এটি সমুদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং একটি অভিন্ন সামুদ্রিক ভবিষ্যৎ গঠনের লক্ষ্যে পরিচালিত হচ্ছে।
এছাড়াও,
যৌথ মহড়ায় আন্তর্জাতিক সমুদ্র বাণিজ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, জলদস্যুতা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই, উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রমে পারস্পরিক তথ্য বিনিময় এবং অপারেশনাল ও কৌশলগত অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করা হবে। ইরান, রাশিয়া ও চীনের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সামরিক সহযোগিতার অংশ হিসেবে এই মহড়া অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যা ২০১৯ সাল থেকে নিয়মিতভাবে চালানো হচ্ছে। ‘সিকিউরিটি বেল্ট-২০২৫’ নামে পরিচিত এই যৌথ মহড়াটি মূলত আন্তর্জাতিক সমুদ্রপথের নিরাপত্তা জোরদার করা, জলদস্যুতা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই এবং নৌ-অভিযানের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়ার লক্ষ্যে পরিচালিত হবে। এতে সমুদ্র লক্ষ্যবস্তুতে হামলা, জাহাজ পরিদর্শন ও জব্দকরণ , যুদ্ধকালীন ক্ষয়ক্ষতি নিয়ন্ত্রণ এবং যৌথ অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান অন্তর্ভুক্ত থাকবে। চাবাহার বন্দর সংলগ্ন উত্তর ভারত
মহাসাগরের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে এই মহড়ার আয়োজন বৈশ্বিক শক্তিগুলোর সামুদ্রিক উপস্থিতির ইঙ্গিত দেয়। চীন ও রাশিয়ার সাথে ইরানের এই সহযোগিতা মূলত পশ্চিমা সামরিক প্রভাবের মোকাবিলা এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার প্রচেষ্টার অংশ। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই মহড়া শুধু কৌশলগত মহড়া নয় বরং আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে একটি শক্তিশালী বার্তাও বহন করে।
যৌথ মহড়ায় আন্তর্জাতিক সমুদ্র বাণিজ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, জলদস্যুতা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই, উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রমে পারস্পরিক তথ্য বিনিময় এবং অপারেশনাল ও কৌশলগত অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করা হবে। ইরান, রাশিয়া ও চীনের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সামরিক সহযোগিতার অংশ হিসেবে এই মহড়া অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যা ২০১৯ সাল থেকে নিয়মিতভাবে চালানো হচ্ছে। ‘সিকিউরিটি বেল্ট-২০২৫’ নামে পরিচিত এই যৌথ মহড়াটি মূলত আন্তর্জাতিক সমুদ্রপথের নিরাপত্তা জোরদার করা, জলদস্যুতা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই এবং নৌ-অভিযানের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়ার লক্ষ্যে পরিচালিত হবে। এতে সমুদ্র লক্ষ্যবস্তুতে হামলা, জাহাজ পরিদর্শন ও জব্দকরণ , যুদ্ধকালীন ক্ষয়ক্ষতি নিয়ন্ত্রণ এবং যৌথ অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান অন্তর্ভুক্ত থাকবে। চাবাহার বন্দর সংলগ্ন উত্তর ভারত
মহাসাগরের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে এই মহড়ার আয়োজন বৈশ্বিক শক্তিগুলোর সামুদ্রিক উপস্থিতির ইঙ্গিত দেয়। চীন ও রাশিয়ার সাথে ইরানের এই সহযোগিতা মূলত পশ্চিমা সামরিক প্রভাবের মোকাবিলা এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার প্রচেষ্টার অংশ। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই মহড়া শুধু কৌশলগত মহড়া নয় বরং আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে একটি শক্তিশালী বার্তাও বহন করে।