
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপলো ইন্দোনেশিয়া

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপলো ইন্দোনেশিয়া

‘ডু অর ডাই’ কর্মসূচি ঘোষণা ইমরান খানের দল পিটিআইয়ের

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠাচ্ছে আমেরিকা: ট্রাম্প

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও অন্তত ৭০ ফিলিস্তিনি নিহত

উড্ডয়নের পরই যুক্তরাজ্যে প্লেন বিধ্বস্ত

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও অন্তত ৭০ ফিলিস্তিনি নিহত
আবারও আল-আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে ইসরাইলের নিরাপত্তামন্ত্রী

ইসরাইলের জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির বুধবার সকালে দখলকৃত পূর্ব জেরুজালেমের পবিত্র আল-আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে প্রবেশ করেছেন। খবর আনাদোলুর।
জেরুজালেমের ইসলামিক ওয়াকফ (ইসলামি তহবিল) বিভাগ এক সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে জানায়, বেন-গভির ইসরাইলি বাহিনীর কঠোর নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে দিয়ে আল-আকসা প্রাঙ্গণে প্রবেশ করেন।
২০২২ সালে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারে যুক্ত হওয়ার পর থেকে এটি ছিল কট্টর ডানপন্থী এই নেতার অষ্টমবারের মতো আল-আকসায় প্রবেশ।
বেন-গভিরের এ ধরনের কার্যক্রম নিয়মিতভাবে ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি করে এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ব্যাপক নিন্দা কুড়ায়। আল-আকসা মসজিদ মুসলিমদের তৃতীয় পবিত্র স্থান হিসেবে বিবেচিত, তবে ইহুদিরাও এ স্থানটিকে ‘টেম্পল মাউন্ট’ নামে দাবি করে থাকে। এ জায়গাটি দীর্ঘদিন ধরেই ইসরাইল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে উত্তেজনার
কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে বিবেচিত। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ইতোপূর্বেও বারবার আহ্বান জানিয়েছে, আল-আকসা মসজিদ কমপ্লেক্সের স্থিতাবস্থা রক্ষা এবং উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার জন্য। প্রসঙ্গত, ১৯৬৭ সালের ছয় দিনের যুদ্ধে ইসরাইল পূর্ব জেরুজালেম দখল করে নিলেও, আন্তর্জাতিক চাপের মুখে তারা ঘোষণা দেয় যে ইসলাম ধর্মীয় স্থাপনাগুলোর প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ মুসলিম কর্তৃপক্ষের অধীনে থাকবে। এ চুক্তির আওতায়, আল-আকসা প্রাঙ্গণে কেবল মুসলিমদের প্রার্থনার অনুমতি রয়েছে। প্রশাসনিক দায়িত্বে রয়েছে জর্ডান সরকারের নিযুক্ত ইসলামিক ওয়াকফ কাউন্সিল। তবে নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকে ইসরাইলি পুলিশের হাতে। এ ব্যবস্থাকে ‘স্থিতাবস্থা নীতি’ হিসেবে পরিচিত। ইসরাইলের সুপ্রিমকোর্টও আল-আকসা চত্বরে ইহুদিদের প্রার্থনার ওপর নিষেধাজ্ঞা বহাল রেখেছে। জাতিসংঘসহ অধিকাংশ আন্তর্জাতিক সংস্থা পূর্ব জেরুজালেমকে অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড হিসেবে বিবেচনা করে
এবং সেখানে ইসরাইলের কার্যকলাপকে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন বলে মনে করে।
কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে বিবেচিত। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ইতোপূর্বেও বারবার আহ্বান জানিয়েছে, আল-আকসা মসজিদ কমপ্লেক্সের স্থিতাবস্থা রক্ষা এবং উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার জন্য। প্রসঙ্গত, ১৯৬৭ সালের ছয় দিনের যুদ্ধে ইসরাইল পূর্ব জেরুজালেম দখল করে নিলেও, আন্তর্জাতিক চাপের মুখে তারা ঘোষণা দেয় যে ইসলাম ধর্মীয় স্থাপনাগুলোর প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ মুসলিম কর্তৃপক্ষের অধীনে থাকবে। এ চুক্তির আওতায়, আল-আকসা প্রাঙ্গণে কেবল মুসলিমদের প্রার্থনার অনুমতি রয়েছে। প্রশাসনিক দায়িত্বে রয়েছে জর্ডান সরকারের নিযুক্ত ইসলামিক ওয়াকফ কাউন্সিল। তবে নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকে ইসরাইলি পুলিশের হাতে। এ ব্যবস্থাকে ‘স্থিতাবস্থা নীতি’ হিসেবে পরিচিত। ইসরাইলের সুপ্রিমকোর্টও আল-আকসা চত্বরে ইহুদিদের প্রার্থনার ওপর নিষেধাজ্ঞা বহাল রেখেছে। জাতিসংঘসহ অধিকাংশ আন্তর্জাতিক সংস্থা পূর্ব জেরুজালেমকে অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড হিসেবে বিবেচনা করে
এবং সেখানে ইসরাইলের কার্যকলাপকে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন বলে মনে করে।