
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগের প্রেক্ষিতে এনসিপিতে বিশেষ কমিটি গঠন

‘পতিতাদের শ্রমিক ঘোষণার প্রস্তাব ইসলামের সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’

নারী সংস্কার কমিশন ও তাদের প্রস্তাবনা বাতিলের আহ্বান

তোফায়েলের পালক পুত্রের ৩৪ কোটি টাকার সম্পদ!

ছাত্রলীগ কর্মীকে অমানবিক নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল

বিএনপি ৮ নেতা মাঠে, জামায়াতের একক

বাংলাদেশের সীমানায় আরাকান আর্মির অনুপ্রবেশে জামায়াতের উদ্বেগ
আত্মগোপনে থাকা যশোরের আ.লীগ নেতাদের বাড়ি বাড়ি পুলিশ

যশোর জেলা আওয়ামী লীগে সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদারসহ শীর্ষনেতাদের বাড়িতে বাড়িতে পুলিশ অভিযান চালিয়েছে। রোববার দুপুরে পুলিশের বিশাল বহর এসব নেতাদের বাড়িতে অভিযান চালায়। যদিও এসব নেতারা গত ছাত্রজনতার গণঅভ্যূত্থানের পর থেকে আত্মগোপনে রয়েছেন। ফলে অভিযানে কাউকে আটক বা কিছু উদ্ধার হয়নি বলে পুলিশ জানিয়েছে। আর দলীয় পরিচয় দেখেও অভিযান হয়নি বলে মন্তব্য তাদের। পুলিশের বক্তব্য, বিভিন্ন মামলার আসামি গ্রেফতার এবং মাদক ও অস্ত্র উদ্ধারের জন্য এই অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। আর হঠাৎ করে বিশাল বহরের অভিযান দেখে সাধারণের মাঝে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে ও সরেজমিনে ঘুরে জানা যায়, ডিবি পুলিশের দুটি গাড়ি ও পুলিশের পাঁচটি
গাড়িসহ মোট সাত গাড়ি পুলিশ রোববার শহরের কাঁঠাতলাস্থ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদারের বাড়ির সামনে অবস্থান নেয়। যদিও এই বাড়ি ছাত্র-জনতার গণঅভ্যূত্থানের দিন পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এরপর থেকে শাহীন চাকলাদার ও তার পরিবারের সদস্যরা কেউ এই বাড়িতে থাকেন না। অভিযানকালে পোড়া এই বাড়িতে সংস্কারের কাজে নিয়োজিত শ্রমিকদের সঙ্গে পুলিশ কথা বলে চলে যান। এরপর পুলিশের টিমটি যশোর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও জেলা যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে টাক মিলনের বাসায় যায়। সেখান থেকে শহরের কাজীপাড়া কদমতলায় অবস্থিত জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও যুবলীগনেতা শফিকুল ইসলাম জুয়েলের বাসভবনে যায়। সেখানে পুলিশ সদস্যরা জুয়েলের
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে চলে যান। এরপর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর টিমটি কাজীপাড়ায় জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি সাইফুজ্জামান পিকুল, ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বিপুলের বাড়িতে যান। এসব বাড়িতে যেয়ে কাউকে আটক বা কিছু উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। যুবলীগ নেতা শফিকুল ইসলাম জুয়েলের ভাবি জোৎসনা বেগম জানান, ‘আমাদের বাসায় পুলিশ আসে, এসে জুয়েলের খোঁজ খবর নেয়। আমরা বলি, জুয়েল অনেক আগে থেকেই বাড়িতে নেই। তারপর পুলিশ চলে যায়। কাউকে হেনস্তা করেনি।’ তবে অভিযানে থাকা পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, ‘নেতাকর্মীদের বাড়িতে বিভিন্ন মামলার আসামিরা অবস্থান করছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে আমরা অভিযান চালিয়েছি। তবে কাউকে
পাওয়া যায়নি। এই ধরণের অভিযান অব্যহত থাকবে।’ আর যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসনাত বলেন, ‘কোন দলীয় পরিচয়ে কারোও বাড়িতে অভিযান চালানো হয়নি। অস্ত্র মাদক অভিযানের অংশ হিসাবে অভিযানে গেছে পুলিশ। তবে এখন পর্যন্ত কাউকে আটক বা কিছু উদ্ধার করা যায়নি।’ এদিকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, যশোরসহ সারাদেশে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ঝটিকা মিছিল করছে। শনিবার ঝটিকা মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার যে ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা; তারই অংশ হিসাবে নেতাকর্মীদের মাঝে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পুলিশের এই অভিযান বলে মন্তব্য করছেন আত্মগোপনে থাকা নেতাকর্মীরা।
গাড়িসহ মোট সাত গাড়ি পুলিশ রোববার শহরের কাঁঠাতলাস্থ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদারের বাড়ির সামনে অবস্থান নেয়। যদিও এই বাড়ি ছাত্র-জনতার গণঅভ্যূত্থানের দিন পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এরপর থেকে শাহীন চাকলাদার ও তার পরিবারের সদস্যরা কেউ এই বাড়িতে থাকেন না। অভিযানকালে পোড়া এই বাড়িতে সংস্কারের কাজে নিয়োজিত শ্রমিকদের সঙ্গে পুলিশ কথা বলে চলে যান। এরপর পুলিশের টিমটি যশোর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও জেলা যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে টাক মিলনের বাসায় যায়। সেখান থেকে শহরের কাজীপাড়া কদমতলায় অবস্থিত জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও যুবলীগনেতা শফিকুল ইসলাম জুয়েলের বাসভবনে যায়। সেখানে পুলিশ সদস্যরা জুয়েলের
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে চলে যান। এরপর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর টিমটি কাজীপাড়ায় জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি সাইফুজ্জামান পিকুল, ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বিপুলের বাড়িতে যান। এসব বাড়িতে যেয়ে কাউকে আটক বা কিছু উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। যুবলীগ নেতা শফিকুল ইসলাম জুয়েলের ভাবি জোৎসনা বেগম জানান, ‘আমাদের বাসায় পুলিশ আসে, এসে জুয়েলের খোঁজ খবর নেয়। আমরা বলি, জুয়েল অনেক আগে থেকেই বাড়িতে নেই। তারপর পুলিশ চলে যায়। কাউকে হেনস্তা করেনি।’ তবে অভিযানে থাকা পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, ‘নেতাকর্মীদের বাড়িতে বিভিন্ন মামলার আসামিরা অবস্থান করছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে আমরা অভিযান চালিয়েছি। তবে কাউকে
পাওয়া যায়নি। এই ধরণের অভিযান অব্যহত থাকবে।’ আর যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসনাত বলেন, ‘কোন দলীয় পরিচয়ে কারোও বাড়িতে অভিযান চালানো হয়নি। অস্ত্র মাদক অভিযানের অংশ হিসাবে অভিযানে গেছে পুলিশ। তবে এখন পর্যন্ত কাউকে আটক বা কিছু উদ্ধার করা যায়নি।’ এদিকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, যশোরসহ সারাদেশে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ঝটিকা মিছিল করছে। শনিবার ঝটিকা মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার যে ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা; তারই অংশ হিসাবে নেতাকর্মীদের মাঝে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পুলিশের এই অভিযান বলে মন্তব্য করছেন আত্মগোপনে থাকা নেতাকর্মীরা।