ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গাড়ি উৎপাদনে মানুষের জায়গা নিচ্ছে রোবট!
বাজারে আসছে রয়্যাল এনফিল্ডের নতুন ৫ বাইক
এবার এআই বটে চলবে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম
এআই ডেটা সেন্টার নির্মাণে ৮ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ মাইক্রোসফটের
চীনে বিশাল ছাড়ে আইফোন বিক্রির ঘোষণা
ফোনের ব্যক্তিগত তথ্য হ্যাকারদের থেকে সুরক্ষিত রাখবেন যেভাবে
সাইবার অধিকার ফিরে পাওয়ার বছর
আইসিটিভিত্তিক বিশ্ব বাণিজ্যে নেতৃত্ব দিতে পারে বাংলাদেশ
তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) খাত ভিত্তিক বাণিজ্যে বৈশ্বিক পর্যায়ে নেতৃত্ব দিতে পারে বাংলাদেশ। এ-সংক্রান্ত সফল কার্যক্রমগুলো তরুণ প্রজন্মের সামনে তুলে ধরতে হবে। একই সঙ্গে আউটসোর্সিংসহ অন্য সেবার ক্ষেত্রে লেনদেন সহজ করাসহ সরকারি পর্যায়েও সহায়ক নীতি সহায়তা দিতে হবে।
রোববার এক কর্মশালায় এসব কথা বলেছেন আইসিটি খাতের বিশেষজ্ঞরা। বাংলাদেশ বিজ্ঞান লেখক ও সাংবাদিক ফোরাম (বিএসডব্লিউজেএফ) ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে এ কর্মশালার আয়োজন করে। ‘কীভাবে একটি আইসিটি স্টার্টআপ তৈরি করবেন’ শীর্ষক কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুক্তরাজ্যের সনি কর্পোরেশনের সিনিয়র সফটওয়্যার প্রকৌশলী ড. রাসেল আনাম। কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ) সাবেক উপাচার্য ড. চৌধুরী মোফিজুর রহমান। বিশেষ অতিথি
ছিলেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রোকনুজ্জামান। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএসডব্লিউজেএফের সাধারণ সম্পাদক মীর লুতফুল কবির সা'দী, সংগঠনের নির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ আবদুল হক আনু প্রমুখ। আলোচনায় ড. চৌধুরী মোফিজুর রহমান বলেন, আইসিটি খাতে স্টার্টআপগুলো অর্থনীতিতে বিপ্লব আনতে পারে এবং কর্মসংস্থান ও উদ্ভাবনের সুযোগ তৈরি করতে পারে। এই ধরনের উদ্যোগ পরবর্তী প্রজন্মের উদ্যোক্তাদের লালন-পালন করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে আইসিটি স্টার্টআপগুলোর জন্য পরামর্শ ও আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে ড. মো. রোকনুজ্জামান বলেন, সফল হতে হলে স্টার্টআপগুলোকে স্থানীয় প্রয়োজন মিটানোর পাশাপাশি বৈশ্বিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে হবে। ড. রাসেল আনাম আইসিটি খাতের বৈশ্বিক অভিজ্ঞতার কথা
তুলে ধরেন। তিনি বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান আইসিটি খাতে উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা তৈরির গুরুত্ব তুলে ধরেন। একই সঙ্গে কীভাবে একটি সফল এবং টেকসই স্টার্টআপ গড়ে তোলা যায় সে ব্যাপারে পরামর্শ দেন। তার মতে,ছোট পরিসরে শুরু করলেও বড় চিন্তা করতে হবে। বাংলাদেশে আইসিটি খাতে বৈশ্বিক নেতা হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। এ ব্যাপারে সরকারের নীতি সহায়তা বাড়ানো প্রয়োজন।
ছিলেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রোকনুজ্জামান। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএসডব্লিউজেএফের সাধারণ সম্পাদক মীর লুতফুল কবির সা'দী, সংগঠনের নির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ আবদুল হক আনু প্রমুখ। আলোচনায় ড. চৌধুরী মোফিজুর রহমান বলেন, আইসিটি খাতে স্টার্টআপগুলো অর্থনীতিতে বিপ্লব আনতে পারে এবং কর্মসংস্থান ও উদ্ভাবনের সুযোগ তৈরি করতে পারে। এই ধরনের উদ্যোগ পরবর্তী প্রজন্মের উদ্যোক্তাদের লালন-পালন করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে আইসিটি স্টার্টআপগুলোর জন্য পরামর্শ ও আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে ড. মো. রোকনুজ্জামান বলেন, সফল হতে হলে স্টার্টআপগুলোকে স্থানীয় প্রয়োজন মিটানোর পাশাপাশি বৈশ্বিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে হবে। ড. রাসেল আনাম আইসিটি খাতের বৈশ্বিক অভিজ্ঞতার কথা
তুলে ধরেন। তিনি বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান আইসিটি খাতে উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা তৈরির গুরুত্ব তুলে ধরেন। একই সঙ্গে কীভাবে একটি সফল এবং টেকসই স্টার্টআপ গড়ে তোলা যায় সে ব্যাপারে পরামর্শ দেন। তার মতে,ছোট পরিসরে শুরু করলেও বড় চিন্তা করতে হবে। বাংলাদেশে আইসিটি খাতে বৈশ্বিক নেতা হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। এ ব্যাপারে সরকারের নীতি সহায়তা বাড়ানো প্রয়োজন।