
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

যৌনকর্মীদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

বিলাসবহুল অফিস ও বন্দর কমিটি নিয়ে যা বললেন হান্নান মাসউদ

শাহজাদপুরে যুবদল কর্মীকে হত্যার অভিযোগ

হাট ইজারা নেওয়াকে কেন্দ্র করে বিএনপির দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০

চেকপোস্ট ব্যারাক থেকে পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

অবরোধ প্রত্যাহার, গাজীপুরে আড়াই ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক

গুলিতে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ
অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে অভিযান, ম্যাজিস্ট্রেটকে লক্ষ্য করে গুলি

নরসিংদীর রায়পুরায় মেঘনা নদী থেকে প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞাকে তোয়াক্কা না করে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা। মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে একাধিকবার জেল-জরিমানা করা হলেও কোনোভাবেই থামানো যাচ্ছে না এসব বালু দস্যুদের। প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিতে বিভিন্ন সময় রাতেও বালু কাটতে দেখা গেছে।
একাধিক সংবাদ প্রকাশ ও স্থানীয়দের অভিযোগের পর বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) মেঘনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করতে যায় জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা। এসময় প্রশাসনের কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে গুলি ছোঁড়ার ঘটনা ঘটে।
রায়পুরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাসুদ রানার নেতৃত্বে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার সময় সঙ্গে ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ম্যাজিস্ট্রেট
মো. শফিকুল ইসলাম ও জেলা প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেনসহ স্থানীয় সাংবাদিক ও থানা পুলিশ। জানা যায়, রায়পুরার ধরাভাঙ্গা গ্রামের পাশের নদীতে কমপক্ষে ২০-৩০টি ড্রেজার দিয়ে তোলা হচ্ছে বালু। বৃহস্পতিবার প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে সেখান থেকে এসব ড্রেজার সরাতে থাকে বালুখেকোরা। পরে সেখান থেকে ৬টি ড্রেজার আটক করতে সক্ষম হয় প্রশাসন। উপজেলার চরমধুয়া ইউনিয়নের একটি ইটের ভাটায় আরও কিছু ড্রেজারের খবর পেলে সেগুলো ধরতে ম্যাজিস্ট্রেট, প্রশাসনের কর্মকর্তা ও সাংবাদিকরা স্পিডবোট নিয়ে রওনা হয়। ইটের ভাটায় পৌঁছানোর আগেই মোবাইল কোর্টের দুটি স্পিডবোটকে উদ্দেশ্য করে গুলি ছুঁড়তে থাকে বালুখেকোরা। পরে দ্রুত স্পিডবোট ঘুরিয়ে বালু উত্তোলনের স্থানে ফিরে আসে প্রশাসনের কর্মকর্তারা। এ ঘটনায় কেউ
হতাহত বা কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। জানা গেছে, পার্শ্ববর্তী জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রশাসনের অনুমতিতে মেঘনা নদী থেকে বালু উত্তোলন করে ইজারাদারেরা। তবে তাদের সীমানা পেরিয়ে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার মির্জাচর ও চরমধুয়া ইউনিয়নের সীমানায় তারা ড্রেজার বসিয়ে মাটি কাটে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে আজ সকালে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে প্রশাসন। মোবাইল কোর্ট থেকে ফিরে রায়পুরা উপজেলার পান্থশালা ফেরিঘাটে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মোবাইল কোর্টের নেতৃত্ব থাকা ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা। তিনি বলেন, মেঘনা নদী থেকে অবৈধভাবে প্রতিনিয়তই বালু উত্তোলন হচ্ছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা অভিযানে গিয়েছি। সেখানে গিয়ে দেখতে পেলাম মির্জাচরে অনেকগুলো ড্রেজার দ্বারা তারা অবৈধভাবে বালু উত্তোলন
করছিল। পরে একটি ড্রেজারে থাকা দুই জনকে আটক করি। ইতিমধ্যে তাদের ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে জানিয়ে ইউএনও বলেন, জরিমানার টাকা দিতে না পারলে তাদের উপর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। অন্যদিকে তার পাশে চরমধুয়া ইউনিয়নে একটি অবৈধ ইটভাটার পাশে ড্রেজার লাগিয়ে বালু উত্তোলন করছিল। তবে সেখানে যাওয়ার পথেই তারা আমাদের উপস্থিতি টের পেয়ে গুলিবর্ষণ করতে থাকে। আমাদের সঙ্গে পর্যাপ্ত সংখ্যক ফোর্স না থাকায় সেখান থেকে চলে আসি। এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা ও দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানান তিনি।
মো. শফিকুল ইসলাম ও জেলা প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেনসহ স্থানীয় সাংবাদিক ও থানা পুলিশ। জানা যায়, রায়পুরার ধরাভাঙ্গা গ্রামের পাশের নদীতে কমপক্ষে ২০-৩০টি ড্রেজার দিয়ে তোলা হচ্ছে বালু। বৃহস্পতিবার প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে সেখান থেকে এসব ড্রেজার সরাতে থাকে বালুখেকোরা। পরে সেখান থেকে ৬টি ড্রেজার আটক করতে সক্ষম হয় প্রশাসন। উপজেলার চরমধুয়া ইউনিয়নের একটি ইটের ভাটায় আরও কিছু ড্রেজারের খবর পেলে সেগুলো ধরতে ম্যাজিস্ট্রেট, প্রশাসনের কর্মকর্তা ও সাংবাদিকরা স্পিডবোট নিয়ে রওনা হয়। ইটের ভাটায় পৌঁছানোর আগেই মোবাইল কোর্টের দুটি স্পিডবোটকে উদ্দেশ্য করে গুলি ছুঁড়তে থাকে বালুখেকোরা। পরে দ্রুত স্পিডবোট ঘুরিয়ে বালু উত্তোলনের স্থানে ফিরে আসে প্রশাসনের কর্মকর্তারা। এ ঘটনায় কেউ
হতাহত বা কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। জানা গেছে, পার্শ্ববর্তী জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রশাসনের অনুমতিতে মেঘনা নদী থেকে বালু উত্তোলন করে ইজারাদারেরা। তবে তাদের সীমানা পেরিয়ে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার মির্জাচর ও চরমধুয়া ইউনিয়নের সীমানায় তারা ড্রেজার বসিয়ে মাটি কাটে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে আজ সকালে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে প্রশাসন। মোবাইল কোর্ট থেকে ফিরে রায়পুরা উপজেলার পান্থশালা ফেরিঘাটে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মোবাইল কোর্টের নেতৃত্ব থাকা ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা। তিনি বলেন, মেঘনা নদী থেকে অবৈধভাবে প্রতিনিয়তই বালু উত্তোলন হচ্ছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা অভিযানে গিয়েছি। সেখানে গিয়ে দেখতে পেলাম মির্জাচরে অনেকগুলো ড্রেজার দ্বারা তারা অবৈধভাবে বালু উত্তোলন
করছিল। পরে একটি ড্রেজারে থাকা দুই জনকে আটক করি। ইতিমধ্যে তাদের ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে জানিয়ে ইউএনও বলেন, জরিমানার টাকা দিতে না পারলে তাদের উপর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। অন্যদিকে তার পাশে চরমধুয়া ইউনিয়নে একটি অবৈধ ইটভাটার পাশে ড্রেজার লাগিয়ে বালু উত্তোলন করছিল। তবে সেখানে যাওয়ার পথেই তারা আমাদের উপস্থিতি টের পেয়ে গুলিবর্ষণ করতে থাকে। আমাদের সঙ্গে পর্যাপ্ত সংখ্যক ফোর্স না থাকায় সেখান থেকে চলে আসি। এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা ও দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানান তিনি।