
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে আসিয়ান

রাজপথ না ছাড়ার ঘোষণা শিক্ষার্থীদের

বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে অভিন্ন বৌদ্ধ ঐতিহ্য রয়েছে: প্রণয় ভার্মা

দেড় বছরে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে আরও ১ লাখ ৫০ হাজার রোহিঙ্গা

ফোনে ‘বোমার খবর’, ওড়ার আগ মুহূর্তে থামানো হল বিমানের নেপালগামী ফ্লাইট

ফুটওভার ব্রিজ পাশেই, তবু গাড়ির সামনে দিয়েই রাস্তা পারাপার

১৩ সেবা পেতে লাগবে না আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণ
‘শেখ হাসিনার দৃষ্টান্তমূলক বিচার নিশ্চিত করতে হবে’

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আল্লামা মামুনুল হক বলেছেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কয়েক হাজার হত্যা মামলা হওয়া উচিত। বাংলাদেশের সেনাবাহিনী এবং বিডিআরকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অপরাধে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা করতে হবে। এরপর সামরিক আইনে শেখ হাসিনার বিচার হওয়া উচিত। ২০১৩ সালে শাপলাচত্বরে জনতাকে হত্যা করার জন্য শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলা করতে হবে।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে চাঁদপুর শহরের হাসান আলী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মামুনুল হক বলেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ও আওয়ামী দুঃশাসন বাংলাদেশের উন্নয়ন কিংবা জনগণের জন্য কাজ করেনি। বরং তারা আরেকটি দেশের স্বার্থে বাংলাদেশের ক্ষমতার মসনদকে পুঁজি
করেছিল। এক্ষেত্রে আমি স্পষ্ট ভারতের নাম উল্লেখ করতে চাই। এখন পর্যন্ত ভারত বাংলাদেশবিরোধী তার মিশন থামায়নি, তারা ষড়যন্ত্রের পথ থেকে ফিরে আসেনি। বাংলাদেশ থেকে বিদায় গ্রহণ করা বিতাড়িত পালিয়ে যাওয়া খুনি শেখ হাসিনা এবং সব দোসরদের ভারত নিজের কক্ষে আশ্রয় দিয়েছে। খুনি শেখ হাসিনা যেখানে পালিয়ে থাকবে, সেখান থেকে তাকে ধরে এনে হাজার হাজার মানুষ হত্যার দায়ে বাংলাদেশের জনতার আদালতে দৃষ্টান্তমূলক বিচার নিশ্চিত করতে হবে। তিনি আরও বলেন, ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠিত হয়েছে। আমরা জোর দাবি জানাই অনতিবিলম্বে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আদালতে ২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে গণহত্যার জন্য শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলা দায়ের করতে হবে। আমি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বলবো,
সারা পৃথিবীতে পাচার করা টাকাগুলো দেশে ফিরিয়ে নিয়ে দেশ এবং জনগণের কল্যাণে ব্যয় করতে হবে। গণসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস চাঁদপুর জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা লিয়াকত হুসাইন। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমেদ, মাওলানা তোফাজ্জল হোসেন মিয়াজী, মাওলানা আতাউল্লাহ আমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুর রহমান হেলাল, মাওলানা আবুল হাসানাত জালালী ও মাওলানা আবু সাঈদ নোমান।
করেছিল। এক্ষেত্রে আমি স্পষ্ট ভারতের নাম উল্লেখ করতে চাই। এখন পর্যন্ত ভারত বাংলাদেশবিরোধী তার মিশন থামায়নি, তারা ষড়যন্ত্রের পথ থেকে ফিরে আসেনি। বাংলাদেশ থেকে বিদায় গ্রহণ করা বিতাড়িত পালিয়ে যাওয়া খুনি শেখ হাসিনা এবং সব দোসরদের ভারত নিজের কক্ষে আশ্রয় দিয়েছে। খুনি শেখ হাসিনা যেখানে পালিয়ে থাকবে, সেখান থেকে তাকে ধরে এনে হাজার হাজার মানুষ হত্যার দায়ে বাংলাদেশের জনতার আদালতে দৃষ্টান্তমূলক বিচার নিশ্চিত করতে হবে। তিনি আরও বলেন, ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠিত হয়েছে। আমরা জোর দাবি জানাই অনতিবিলম্বে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আদালতে ২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে গণহত্যার জন্য শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলা দায়ের করতে হবে। আমি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বলবো,
সারা পৃথিবীতে পাচার করা টাকাগুলো দেশে ফিরিয়ে নিয়ে দেশ এবং জনগণের কল্যাণে ব্যয় করতে হবে। গণসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস চাঁদপুর জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা লিয়াকত হুসাইন। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমেদ, মাওলানা তোফাজ্জল হোসেন মিয়াজী, মাওলানা আতাউল্লাহ আমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুর রহমান হেলাল, মাওলানা আবুল হাসানাত জালালী ও মাওলানা আবু সাঈদ নোমান।