ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
ক্ষমতার চার বছরে ৫৩২ দিনই ছুটি কাটিয়েছেন বাইডেন!
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছে দেশটির সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্ট। গণমাধ্যমটি বলছে, জো বাইডেন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালনের ৪০ শতাংশ সময় অর্থাৎ ৫৩২ দিনই ছুটি কাটিয়েছেন। মার্কিন ইতিহাসে কোনো প্রেসিডেন্টই এত বেশি ছুটি কাটাননি।
শনিবার এক প্রতিবেদনে নিউইয়র্ক পোস্ট জানিয়েছে, প্রায় চার বছর ধরে ক্ষমতায় আছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তবে এর মধ্যে ৪০ শতাংশ সময়ই তিনি ছুটি কাটিয়েছেন।
সম্প্রতি রিপাবলিকান ন্যাশনাল কমিটির এক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ১ হাজার ৩২৬ কার্যদিবসের মধ্যে ৫৩২ দিনই ছুটিতে ছিলেন বাইডেন। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এত ছুটি এর আগে কোনো প্রেসিডেন্টই কাটাননি বলে ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
একজন মার্কিন কর্মী গড়ে বছরে ১১ দিন ছুটি পেয়ে
থাকেন। সেই হিসাবে প্রেসিডেন্ট বাইডেন সাধারণ একজন কর্মীর তুলনায় প্রায় ৪৮ বছরের সমান ছুটি কাটিয়েছেন। এর আগে ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতাকালীন সময়ের ২৬ শতাংশ সময় ছুটিতে ছিলেন, আর বারাক ওবামা দুই মেয়াদে মাত্র ১১ শতাংশ সময় ছুটিতে ছিলেন বলে জানা গেছে। সম্প্রতি বাইডেনকে ডেলাওয়্যারের সমুদ্র সৈকতে অবকাশ যাপন করতে দেখা যায়। সমালোচকরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও বিশ্বজুড়ে যখন নানা ইস্যুতে আগুন জ্বলছে তখন সমুদ্র সৈকতে চেয়ারে হেলান দিয়ে আরাম করে ঘুমাচ্ছেন বাইডেন- এই দৃশ্যটিই এক সময় তার ‘ক্ষমতার প্রতীক’ হয়ে দাঁড়াবে। এছাড়াও মুদ্রাস্ফীতি, দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি, সীমান্তে উত্তেজনা বা বিশ্বজুড়ে চলমান অস্থিরতা নিয়ে বাইডেন কখনোই মাথা ঘামাননি বলেও মন্তব্য করেন তারা। যদিও জো বাইডেনের সহযোগীদের
দাবি, ছুটিতে থাকলেও কাজ করেন বাইডেন। এছাড়া সবসময়ই তাকে ফোনে পাওয়া যায়।
থাকেন। সেই হিসাবে প্রেসিডেন্ট বাইডেন সাধারণ একজন কর্মীর তুলনায় প্রায় ৪৮ বছরের সমান ছুটি কাটিয়েছেন। এর আগে ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতাকালীন সময়ের ২৬ শতাংশ সময় ছুটিতে ছিলেন, আর বারাক ওবামা দুই মেয়াদে মাত্র ১১ শতাংশ সময় ছুটিতে ছিলেন বলে জানা গেছে। সম্প্রতি বাইডেনকে ডেলাওয়্যারের সমুদ্র সৈকতে অবকাশ যাপন করতে দেখা যায়। সমালোচকরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও বিশ্বজুড়ে যখন নানা ইস্যুতে আগুন জ্বলছে তখন সমুদ্র সৈকতে চেয়ারে হেলান দিয়ে আরাম করে ঘুমাচ্ছেন বাইডেন- এই দৃশ্যটিই এক সময় তার ‘ক্ষমতার প্রতীক’ হয়ে দাঁড়াবে। এছাড়াও মুদ্রাস্ফীতি, দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি, সীমান্তে উত্তেজনা বা বিশ্বজুড়ে চলমান অস্থিরতা নিয়ে বাইডেন কখনোই মাথা ঘামাননি বলেও মন্তব্য করেন তারা। যদিও জো বাইডেনের সহযোগীদের
দাবি, ছুটিতে থাকলেও কাজ করেন বাইডেন। এছাড়া সবসময়ই তাকে ফোনে পাওয়া যায়।