
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

যুক্তরাষ্ট্রের এক নম্বর জিম চেইন গোল্ডস জিম আবারো বাংলাদেশে

‘মোগো ছাইরা দেন, দেহি কিছু ধইরা বাঁচতে পারি কিনা’

হত্যার পর লাশ ঘিরে প্রকাশ্যে উল্লাস

বগুড়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ শেষে স্ত্রী ও বাবাকে হাত-পা-মুখ বেঁধে শ্বাসরোধে হত্যা

ফেনীতে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত, নেই বিদ্যুৎ ও মোবাইল নেটওয়ার্ক

আকাশমণি ও ইউক্যালিপটাসের চারা ধ্বংস করছে কৃষি মন্ত্রণালয়

দুই ‘মাস্টারের’ জুয়ার ফাঁদে নিঃস্ব হচ্ছেন তরুণরা
ই-সিগারেট নিষিদ্ধসহ তামাক আইন সংশোধনী দ্রুত পাসের দাবি

ই-সিগারেট ও ভেপিং নিষিদ্ধসহ প্রস্তাবিত তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনী দ্রুত পাসের দাবি জানিয়েছেন তামাকবিরোধী তরুণ সমাজ ও আহছানিয়া মিশন ইয়ুথ ফোরাম ফর হেলথ অ্যান্ড ওয়েলবিংয়ের সদস্যরা।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এমন দাবি জানায় তারা। এ সময় অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
তরুণদের তামাকের ভয়াবহতা থেকে বাঁচাতে তারা ধূমপানের নির্ধারিত এলাকা বিলুপ্ত, বিক্রয়স্থলে তামাকজাত দ্রব্য প্রদর্শন নিষিদ্ধ, খুচরা বিড়ি-সিগারেট বিক্রি বন্ধ, ই-সিগারেট নিষিদ্ধ, তামাক কোম্পানির সিএসআর কার্যক্রম বন্ধ ও সিগারেটের প্যাকেটে সতর্কবার্তা ৫০ থেকে ৯০ শতাংশ বাড়ানোর দাবি জানায়। পাশাপাশি, তামাকজনিত মৃত্যু কমাতে, সংশোধিত আইনের দ্রুত পাসের জন্য জোড়ালো
দাবি তুলেন তারা। এসময় বৈষ্যম্যবিরোধী ছাত্র আন্দলোনের অন্যতম কর্মী সানজিদা জানান, বর্তমানে আমাদের দেশের ৪৮ শতাংশই তরুণ জনগোষ্ঠী। কিন্তু অবাক করার বিষয় হলো এর মধ্যে ৯ দশমিক ২ শতাংশ তরুণ তামাক সেবন করে। তামাক কোম্পানির নানা রকম অপপ্রচারের শিকার হচ্ছে কিশোর-তরুণরা। আইনের দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে তামাক কোম্পানিগুলো বিক্রয়কেন্দ্রে পণ্য প্রদর্শনীর নাম করে কৌশলে বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। আর এসব বিজ্ঞাপনে তারা শিশু-কিশোরদের টার্গেট করছে। এতে করে তারা তামাকের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে। বাংলাদেশে কি ভারতীয় চ্যানেল বন্ধ করা হয়েছে? এদিকে প্রচলিত সিগারেটের পাশাপাশি তরুণরা মারাত্মকভাবে ই-সিগারেটে আসক্ত এবং এর হার দিন দিন বেড়েই চলেছে। ফলে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছে তারা। স্বাস্থ্য ক্ষতির বিবেচনায় ই-সিগারেট নিষিদ্ধের
যে সুপারিশ বিশেষজ্ঞ মহল থেকে দীর্ঘদিন ধরে করা হচ্ছে তা বাস্তবায়িত হলে তরুণদের ই-সিগারেটের আসক্তি থেকে রক্ষা করা সম্ভব। দেশে ১৫ বছরের ওপরে ধূমপায়ীর সংখ্যা শতকরা ৩৯ দশমিক ১ শতাংশ এবং এর নিচে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ শিশুই ধূমপায়ী। এই বিপুল জনগোষ্ঠীকে রক্ষায় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালী করা জরুরি। আহছানিয়া মিশন ইয়ুথ ফোরাম ফর হেলথ অ্যান্ড ওয়েলবিং এর সমন্বয়কারী মারজানা মুন্তাহার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা আহছানিয়া মিশন, স্বাস্থ্য ও ওয়াশ সেক্টরের উপপরিচালক মোখলেছুর রহমান প্রমুখ।
দাবি তুলেন তারা। এসময় বৈষ্যম্যবিরোধী ছাত্র আন্দলোনের অন্যতম কর্মী সানজিদা জানান, বর্তমানে আমাদের দেশের ৪৮ শতাংশই তরুণ জনগোষ্ঠী। কিন্তু অবাক করার বিষয় হলো এর মধ্যে ৯ দশমিক ২ শতাংশ তরুণ তামাক সেবন করে। তামাক কোম্পানির নানা রকম অপপ্রচারের শিকার হচ্ছে কিশোর-তরুণরা। আইনের দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে তামাক কোম্পানিগুলো বিক্রয়কেন্দ্রে পণ্য প্রদর্শনীর নাম করে কৌশলে বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। আর এসব বিজ্ঞাপনে তারা শিশু-কিশোরদের টার্গেট করছে। এতে করে তারা তামাকের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে। বাংলাদেশে কি ভারতীয় চ্যানেল বন্ধ করা হয়েছে? এদিকে প্রচলিত সিগারেটের পাশাপাশি তরুণরা মারাত্মকভাবে ই-সিগারেটে আসক্ত এবং এর হার দিন দিন বেড়েই চলেছে। ফলে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছে তারা। স্বাস্থ্য ক্ষতির বিবেচনায় ই-সিগারেট নিষিদ্ধের
যে সুপারিশ বিশেষজ্ঞ মহল থেকে দীর্ঘদিন ধরে করা হচ্ছে তা বাস্তবায়িত হলে তরুণদের ই-সিগারেটের আসক্তি থেকে রক্ষা করা সম্ভব। দেশে ১৫ বছরের ওপরে ধূমপায়ীর সংখ্যা শতকরা ৩৯ দশমিক ১ শতাংশ এবং এর নিচে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ শিশুই ধূমপায়ী। এই বিপুল জনগোষ্ঠীকে রক্ষায় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালী করা জরুরি। আহছানিয়া মিশন ইয়ুথ ফোরাম ফর হেলথ অ্যান্ড ওয়েলবিং এর সমন্বয়কারী মারজানা মুন্তাহার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা আহছানিয়া মিশন, স্বাস্থ্য ও ওয়াশ সেক্টরের উপপরিচালক মোখলেছুর রহমান প্রমুখ।