ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
লেবাননে স্থল অভিযানে ত্রিশ কমান্ডারসহ ৪৪০ হিজবুল্লাহ সদস্য নিহত: ইসরায়েল
ইরান লেবানন গাজায় অভিযান চালাবে ইসরাইল
অপুষ্টিতে ধুঁকে মরছে আফগানি শিশুরা
ইরান লেবানন গাজায় অভিযান চালাবে ইসরাইল
মরিশাসের হাতে গুরুত্বপূর্ণ দ্বীপপুঞ্জ তুলে দিচ্ছে যুক্তরাজ্য
মেয়েদের এতিমখানায় গিয়ে কেন ‘রেগে গেলেন’ জাকির নায়েক?
পাকিস্তানজুড়ে ব্যাপক সংঘর্ষ, সেনা মোতায়েন
আল-কায়েদার নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিন লাদেনপুত্র হামজা!
আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেনের পুত্র হামজা বিন ওসামা বিন লাদেন জীবিত আছেন এবং আফগানিস্তানে সন্ত্রাসী সংগঠনটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন বলে একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য মিররে প্রকাশিত ওই গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামজা তার ভাই আবদুল্লাহ বিন ওসামার সঙ্গে মিলে আল-কায়েদার কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।
ন্যাশনাল মোবিলাইজেশন ফ্রন্ট (এনএমএফ) নামে একটি তালেবানবিরোধী সামরিক জোট তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ২০২১ সালে কাবুলে আশরাফ ঘানি সরকারের পতনের পর থেকে আফগানিস্তান বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর প্রশিক্ষণকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।
এনএমএফ-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, হামজা বিন ওসামা বিন লাদেনকে পাঞ্জশির প্রদেশের দারা আবদুল্লাহ খেল জেলায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, যেখানে ৪৫০ জন আরব ও পাকিস্তানি যোদ্ধা
তাকে নিরাপত্তা দিচ্ছে। তারা সতর্ক করে বলেছে, হামজার নেতৃত্বে আল-কায়েদা পুনর্গঠিত হচ্ছে এবং পশ্চিমা লক্ষ্যের ওপর ভবিষ্যৎ হামলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। যদিও এনএমএফ-এর প্রতিবেদনটি ২০১৯ সালে মার্কিন বিমান হামলায় হামজার নিহত হওয়ার দাবির সঙ্গে বিরোধপূর্ণ। ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, হামজা আল-কায়েদার তৎকালীন নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতেন। যিনি ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যুর পর সন্ত্রাসী সংগঠনটির দায়িত্ব নেন। বাবা ওসামা বিন লাদেনের মতোই পুত্র হামজা বিন ওসামাকেও যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী হিসাবে ঘোষণা দিয়েছে। ওসামা বিন লাদেনকে ২০১১ সালে পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে মার্কিন বিশেষ বাহিনীর অভিযানে হত্যা করা হয়। যিনি ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে হামলার অনুমোদন দিয়েছিলেন। যে
হামলায় প্রায় ৩ হাজার মানুষ নিহত হয়। সূত্র: এনডিটিভি
তাকে নিরাপত্তা দিচ্ছে। তারা সতর্ক করে বলেছে, হামজার নেতৃত্বে আল-কায়েদা পুনর্গঠিত হচ্ছে এবং পশ্চিমা লক্ষ্যের ওপর ভবিষ্যৎ হামলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। যদিও এনএমএফ-এর প্রতিবেদনটি ২০১৯ সালে মার্কিন বিমান হামলায় হামজার নিহত হওয়ার দাবির সঙ্গে বিরোধপূর্ণ। ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, হামজা আল-কায়েদার তৎকালীন নেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতেন। যিনি ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যুর পর সন্ত্রাসী সংগঠনটির দায়িত্ব নেন। বাবা ওসামা বিন লাদেনের মতোই পুত্র হামজা বিন ওসামাকেও যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী হিসাবে ঘোষণা দিয়েছে। ওসামা বিন লাদেনকে ২০১১ সালে পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে মার্কিন বিশেষ বাহিনীর অভিযানে হত্যা করা হয়। যিনি ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে হামলার অনুমোদন দিয়েছিলেন। যে
হামলায় প্রায় ৩ হাজার মানুষ নিহত হয়। সূত্র: এনডিটিভি