
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

কুমিল্লার মুরাদনগরে বিএনপি-এনসিপি সংঘর্ষ: সাংবাদিকসহ আহত ৭১

ডিম নিক্ষেপ করতে এসে ছাত্রদলের ৫ নেতাকর্মী আটক

অন্তর্বর্তী সরকারের বিদায়ের সময় এসেছে: দেবপ্রিয়

রাউজানে বিএনপির দুপক্ষে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৪০

রাজশাহীতে ছড়িয়ে পড়েছে ১২৩ চাঁদাবাজের তালিকা, বিএনপি-জামায়াতের অর্ধশতাধিক নেতা যুক্ত

চলতি সপ্তাহে ‘নির্বাচনের তারিখ’ রাজনীতিতে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

এনসিপিতে কোনো পদ নেই, তবুও পদত্যাগের ঘোষণা নিলা ইসরাফিলের
আওয়ামী লীগের ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শেখ হাসিনার বাণী: গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার প্রতি অটল প্রতিশ্রুতি

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দলের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশবাসীর প্রতি শুভেচ্ছা ও সংগ্রামী অভিবাদন জানিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি বর্তমান সংকটে নেতাকর্মী ও জনগণকে সাহসের সঙ্গে এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
১৯৪৯ সালের ২৩ জুন ঢাকার রোজ গার্ডেনে মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত আওয়ামী লীগের ইতিহাস স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা ভাসানীর মতো নেতাদের অসাম্প্রদায়িক ও জনকল্যাণমুখী রাজনীতির উত্তরাধিকার বহন করছে এই দল। তিনি জানান, ১৯৫৩ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের পথে অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠে, যার ফলশ্রুতিতে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।
শেখ হাসিনা বর্তমান
রাজনৈতিক সংকটের প্রসঙ্গে বলেন, “একটি অসাংবিধানিক সরকার আমাদের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে, লক্ষাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার ও লক্ষ লক্ষ মানুষকে মিথ্যা মামলায় হয়রানি করছে। এটি গণতন্ত্র ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র।” তিনি ১৯৭১ সালে ইয়াহিয়া খানের দমননীতির সঙ্গে বর্তমান পরিস্থিতির তুলনা করেন। তবে, তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, “অতীতের মতো এবারও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দেশকে রাহুমুক্ত করবে। বঙ্গবন্ধুর সাহস ও বিচক্ষণতাই আমাদের অস্ত্র।” নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি সাহস না হারানোর আহ্বান জানান। শেখ হাসিনা তার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের অর্জনের কথা উল্লেখ করে বলেন, জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ, দারিদ্র্য হ্রাস, প্রযুক্তি ও অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়া হয়েছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, “বাংলাদেশ আর আওয়ামী লীগ
সমার্থক। এই মাটি থেকে কেউ আওয়ামী লীগকে মুছে ফেলতে পারবে না।” বিবৃতির শেষে তিনি ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ শ্লোগানে দেশের চিরস্থায়িত্ব কামনা করেন। এই বাণী বর্তমান সংকটে আওয়ামী লীগের অটল অবস্থান ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
রাজনৈতিক সংকটের প্রসঙ্গে বলেন, “একটি অসাংবিধানিক সরকার আমাদের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে, লক্ষাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার ও লক্ষ লক্ষ মানুষকে মিথ্যা মামলায় হয়রানি করছে। এটি গণতন্ত্র ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র।” তিনি ১৯৭১ সালে ইয়াহিয়া খানের দমননীতির সঙ্গে বর্তমান পরিস্থিতির তুলনা করেন। তবে, তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, “অতীতের মতো এবারও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দেশকে রাহুমুক্ত করবে। বঙ্গবন্ধুর সাহস ও বিচক্ষণতাই আমাদের অস্ত্র।” নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি সাহস না হারানোর আহ্বান জানান। শেখ হাসিনা তার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের অর্জনের কথা উল্লেখ করে বলেন, জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ, দারিদ্র্য হ্রাস, প্রযুক্তি ও অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়া হয়েছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, “বাংলাদেশ আর আওয়ামী লীগ
সমার্থক। এই মাটি থেকে কেউ আওয়ামী লীগকে মুছে ফেলতে পারবে না।” বিবৃতির শেষে তিনি ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ শ্লোগানে দেশের চিরস্থায়িত্ব কামনা করেন। এই বাণী বর্তমান সংকটে আওয়ামী লীগের অটল অবস্থান ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।