
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জাপান পার হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে সুনামির আঘাত

ভারতের পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির আহ্বানে ১৫ দেশের যৌথ বিবৃতি

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিচ্ছে মাল্টা

ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে কর্মীদের সরিয়ে নিল জাপান

ইসরাইলের দুই মন্ত্রীর নেদারল্যান্ডসে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হলো

আমেরিকার উপকূলেও সুনামি শুরু!
আইসিইউ-তে ইনজেকশন দিয়ে অজ্ঞান করে রোগী ধর্ষণ!

ভারতের রাজস্থানের আলওয়ারে ইএসআইসি মেডিকেল কলেজের আইসিইউ ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন এক মহিলাকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগের তীর হাসপাতালেরই এক কর্মীর দিকে। ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর থেকেই ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, ঘুমের ইনজেকশন দিয়ে রোগীকে অচেতন করে এই পাশবিক কাণ্ড ঘটানো হয়েছে।
শুধু তাই নয়, ঘটনার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছিল বলেও অভিযোগ ভুক্তভোগীর পরিবারের।
ভুক্তভোগী মহিলার পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত ৪ জুন শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে ওই মহিলা হাসপাতালে ভর্তি হন। অভিযোগ, ৪ জুন রাতে হাসপাতালের এক কর্মী ওই মহিলার বিছানার চারপাশে পর্দা টেনে দেন। এরপর তাকে একটি ইনজেকশন দেওয়া হয়, যা তাকে অচেতন করে ফেলে। এই সুযোগে হাসপাতালের
ওই কর্মী তাকে ধর্ষণ করে। ইনজেকশনের ঘোর কাটার পর ওই মহিলা তার স্বামীর নাম ধরে ডাকতে শুরু করেন। এসময় হাসপাতালের অন্য কর্মীরা বাইরে অপেক্ষারত তার স্বামীকে ডেকে পাঠান। যদিও ইনজেকশনের ঘোর থাকায় তার কথা অস্পষ্ট ছিল। পরদিন সকালে ইনজেকশনের ঘোর পুরোপুরি কাটলে তিনি পরিবারের সদস্যদের কাছে পুরো ঘটনা খুলে বলেন। এরপরই মহিলার স্বামী হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি জানান। তার অভিযোগ, ঘটনা শোনার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ প্রথমে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে। এরপর নির্যাতিতার পরিবার জেলা প্রশাসকের কাছে বিষয়টি জানায়। জেলা প্রশাসক স্থানীয় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়েরের পরামর্শ দেন। এরপরই নির্যাতিতার পরিবার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে এবং পুলিশ তদন্তে নামে। আলওয়ার থানার আধিকারিক
মহাবীর সিং জানিয়েছেন, "নির্যাতিতা ও তার পরিবারের জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ওই মহিলার মেডিকেল পরীক্ষাও সম্পন্ন হয়েছে।" এদিকে আইসিইউতে ভর্তি অন্য এক রোগীর স্বামী জানিয়েছেন, ঘটনার দিন রাতে নার্সদের মধ্যে অস্বাভাবিক আচরণ লক্ষ্য করা গিয়েছিল। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও এই ঘটনার অভ্যন্তরীণ তদন্ত শুরু করেছে বলে জানা গেছে। তবে এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার বা আটক করা হয়নি।
ওই কর্মী তাকে ধর্ষণ করে। ইনজেকশনের ঘোর কাটার পর ওই মহিলা তার স্বামীর নাম ধরে ডাকতে শুরু করেন। এসময় হাসপাতালের অন্য কর্মীরা বাইরে অপেক্ষারত তার স্বামীকে ডেকে পাঠান। যদিও ইনজেকশনের ঘোর থাকায় তার কথা অস্পষ্ট ছিল। পরদিন সকালে ইনজেকশনের ঘোর পুরোপুরি কাটলে তিনি পরিবারের সদস্যদের কাছে পুরো ঘটনা খুলে বলেন। এরপরই মহিলার স্বামী হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি জানান। তার অভিযোগ, ঘটনা শোনার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ প্রথমে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে। এরপর নির্যাতিতার পরিবার জেলা প্রশাসকের কাছে বিষয়টি জানায়। জেলা প্রশাসক স্থানীয় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়েরের পরামর্শ দেন। এরপরই নির্যাতিতার পরিবার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে এবং পুলিশ তদন্তে নামে। আলওয়ার থানার আধিকারিক
মহাবীর সিং জানিয়েছেন, "নির্যাতিতা ও তার পরিবারের জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ওই মহিলার মেডিকেল পরীক্ষাও সম্পন্ন হয়েছে।" এদিকে আইসিইউতে ভর্তি অন্য এক রোগীর স্বামী জানিয়েছেন, ঘটনার দিন রাতে নার্সদের মধ্যে অস্বাভাবিক আচরণ লক্ষ্য করা গিয়েছিল। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও এই ঘটনার অভ্যন্তরীণ তদন্ত শুরু করেছে বলে জানা গেছে। তবে এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার বা আটক করা হয়নি।