
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আগামী অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬.৫ শতাংশ হতে পারে

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম

সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে ভোজ্যতেলের কৃত্রিম সংকট

চালের বাজার অস্থিরতার নেপথ্যে কী?

ধান মজুতে অস্থির চালের বাজার

ন্যাশনাল ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানের ১০০ একর জমি জব্দের আদেশ

দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
আরও বাড়ল দেশের রিজার্ভ

রেমিট্যান্সপ্রবাহের ধারা ইতিবাচক থাকায় রিজার্ভের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের কাছাকাছি। রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক এ তথ্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্যে দেখা গেছে, ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত দেশের মোট রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৬ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)-এর হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভের পরিমাণ ২১ দশমিক ৪২ বিলিয়ন ডলার।
তবে বাস্তবে যে রিজার্ভ ব্যবহারযোগ্য, সেই ‘নিট রিজার্ভ’-এর হিসাব আরও ভিন্ন। আইএমএফকে জানানো হিসাবে—এসডিআর খাত, ব্যাংকগুলোর ফরেক্স ক্লিয়ারিং ব্যালান্স এবং আকুর পাওনা বাদ দিয়ে বাংলাদেশের প্রকৃত ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৬ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি।
বিশ্লেষকরা বলছেন, রিজার্ভে এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার পেছনে মূল অবদান রাখছে প্রবাস আয়। চলতি এপ্রিলের প্রথম ২৬
দিনেই রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ১০ লাখ ডলার। শুধু গত মার্চ মাসেই রেমিট্যান্সের ইতিহাসে নতুন রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ—এ মাসজুড়ে এসেছে ৩ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলার, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস থেকে ধারাবাহিকভাবে রেমিট্যান্স প্রবাহ দুই বিলিয়ন ডলারের ওপরে রয়েছে। জুলাইয়ে এসেছে ১ দশমিক ৯১ বিলিয়ন, আগস্টে ২ দশমিক ২২ বিলিয়ন, সেপ্টেম্বরে ২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন, অক্টোবরে ২ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন, নভেম্বরে ২ দশমিক ২০ বিলিয়ন, ডিসেম্বরে ২ দশমিক ৬৪ বিলিয়ন, জানুয়ারিতে ২ দশমিক ১৯ বিলিয়ন এবং ফেব্রুয়ারিতে এসেছে ২ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলার। ধারাবাহিকভাবে টানা সাত মাস দুই বিলিয়নের বেশি রেমিট্যান্সপ্রবাহ অব্যাহত থাকার ফলেই
রিজার্ভে এসেছে গতি। সাধারণত একটি দেশের রিজার্ভ অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় নির্বাহের জন্য পর্যাপ্ত হওয়া প্রয়োজন। বর্তমান রিজার্ভ দিয়ে বাংলাদেশের তিন মাসের বেশি সময়ের আমদানি দায় মেটানো সম্ভব, যা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য ইতিবাচক বার্তা দেয়। অর্থনীতিবিদদের মতে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নেওয়া পদক্ষেপ এবং বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাতে ব্যাংক ও প্রবাসী প্রণোদনার কার্যকর উদ্যোগ রিজার্ভে এই গতি ফেরাতে সহায়ক হয়েছে।
দিনেই রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ১০ লাখ ডলার। শুধু গত মার্চ মাসেই রেমিট্যান্সের ইতিহাসে নতুন রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ—এ মাসজুড়ে এসেছে ৩ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলার, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস থেকে ধারাবাহিকভাবে রেমিট্যান্স প্রবাহ দুই বিলিয়ন ডলারের ওপরে রয়েছে। জুলাইয়ে এসেছে ১ দশমিক ৯১ বিলিয়ন, আগস্টে ২ দশমিক ২২ বিলিয়ন, সেপ্টেম্বরে ২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন, অক্টোবরে ২ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন, নভেম্বরে ২ দশমিক ২০ বিলিয়ন, ডিসেম্বরে ২ দশমিক ৬৪ বিলিয়ন, জানুয়ারিতে ২ দশমিক ১৯ বিলিয়ন এবং ফেব্রুয়ারিতে এসেছে ২ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলার। ধারাবাহিকভাবে টানা সাত মাস দুই বিলিয়নের বেশি রেমিট্যান্সপ্রবাহ অব্যাহত থাকার ফলেই
রিজার্ভে এসেছে গতি। সাধারণত একটি দেশের রিজার্ভ অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় নির্বাহের জন্য পর্যাপ্ত হওয়া প্রয়োজন। বর্তমান রিজার্ভ দিয়ে বাংলাদেশের তিন মাসের বেশি সময়ের আমদানি দায় মেটানো সম্ভব, যা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য ইতিবাচক বার্তা দেয়। অর্থনীতিবিদদের মতে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নেওয়া পদক্ষেপ এবং বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাতে ব্যাংক ও প্রবাসী প্রণোদনার কার্যকর উদ্যোগ রিজার্ভে এই গতি ফেরাতে সহায়ক হয়েছে।