
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন প্রস্তাব

এবার মার্কিন ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে পালটা নিষেধাজ্ঞা দিল চীন

১৮তম জন্মদিনে যে বিশেষ উপহার পেলেন প্রিন্সেস ইসাবেলা

ইউক্রেনজুড়ে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা, নিহত ৩

ইয়েমেনের পাল্টা হামলা বন্ধ করা অসম্ভব কেন? জানালেন মার্কিন বিশ্লেষক

নতুন পোপ নির্বাচনে ভ্যাটিকানের রহস্যঘেরা প্রক্রিয়া

গাজার ‘ভয়াবহ অবিচার’ হচ্ছে, বললেন মিসরের কপটিক পোপ
তরুণকে অপহরণ করে যৌন নিপীড়ন, নারীকে ২০ বছরের জেল

১৭ বছরের এক তরুণকে অপহরণ ও তার ওপর যৌন নিপীড়ন চালানোর অভিযোগে ৩০ বছর বয়সি এক নারীকে ২০ বছরের কারাদণ্ডে দিয়েছেন ভারতের রাজস্থানের একটি আদালত।
রোববার দ্য টেলিগ্রাফে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
জানা যায়, ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে নিখোঁজ হয় ওই তরুণ। পরবর্তীতে তার মা এ বিষয়ে থানায় অভিযোগ করেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, লালীবাই মোগিয়া নামের ওই অভিযুক্ত নারী কৌশলে তার ১৫ বছরের ছেলেকে জয়পুরে নিয়ে যান এবং একটি হোটেল কক্ষে ছয় থেকে সাত দিন আটকে রাখেন। এ সময় তাকে মদ্যপান করিয়ে যৌন নিপীড়ন চালানো হয়।
২০২৩ সালের ৭ নভেম্বর ওই তরুণের মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা
দায়ের হয়। মামলা রুজু করা হয় ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৬৩ ধারা (অপহরণ), জুভেনাইল জাস্টিস আইন ও POCSO আইন অনুযায়ী। তদন্ত শেষে লালীবাই মোগিয়াকে গ্রেফতার করা হলেও পরে তিনি জামিনে মুক্ত হন। আদালতের শুনানিতে বুঞ্চির পোকসো আদালতের বিচারক সেলিম বদরা অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে ২০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৪৫ হাজার টাকা জরিমানার রায় দেন। ঘটনাটি সমাজে যৌন অপরাধ নিয়ে প্রচলিত লিঙ্গভিত্তিক ধারণার বিরুদ্ধে একটা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেয়। যেখানে ভিকটিম একজন পুরুষ/তরুণ এবং অভিযুক্ত একজন নারী। সেই ক্ষেত্রে ভারতের বিচারব্যবস্থার এই রায় একটি নজির হয়ে উঠতে পারে। পোকসো আইনের নিরপেক্ষ প্রয়োগের একটি দৃষ্টান্ত হিসেবেও এটি চিহ্নিতযোগ্য। যৌন নিপীড়নের ঘটনা যেকোনো লিঙ্গের ক্ষেত্রেই সমান গুরুতর এবং
আইন সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করে—এই বার্তাটিই হয়তো এই রায়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক।
দায়ের হয়। মামলা রুজু করা হয় ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৬৩ ধারা (অপহরণ), জুভেনাইল জাস্টিস আইন ও POCSO আইন অনুযায়ী। তদন্ত শেষে লালীবাই মোগিয়াকে গ্রেফতার করা হলেও পরে তিনি জামিনে মুক্ত হন। আদালতের শুনানিতে বুঞ্চির পোকসো আদালতের বিচারক সেলিম বদরা অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে ২০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৪৫ হাজার টাকা জরিমানার রায় দেন। ঘটনাটি সমাজে যৌন অপরাধ নিয়ে প্রচলিত লিঙ্গভিত্তিক ধারণার বিরুদ্ধে একটা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেয়। যেখানে ভিকটিম একজন পুরুষ/তরুণ এবং অভিযুক্ত একজন নারী। সেই ক্ষেত্রে ভারতের বিচারব্যবস্থার এই রায় একটি নজির হয়ে উঠতে পারে। পোকসো আইনের নিরপেক্ষ প্রয়োগের একটি দৃষ্টান্ত হিসেবেও এটি চিহ্নিতযোগ্য। যৌন নিপীড়নের ঘটনা যেকোনো লিঙ্গের ক্ষেত্রেই সমান গুরুতর এবং
আইন সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করে—এই বার্তাটিই হয়তো এই রায়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক।