
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
ন্যাশনাল ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানের ১০০ একর জমি জব্দের আদেশ

ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ময়নুল হক সিকদারের পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের ১৯ নং সেক্টরে ১০০ একর জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম জানান, দুদকের পক্ষে কমিশনের সহকারী পরিচালক আশিকুর রহমান জমি জব্দের আবেদন করেন। পরে আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন।
আবেদনে বলা হয়, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা, নামে-বেনামে জনগণের আমানত করা অর্থ লুটপাটসহ ঘুসের বিনিময়ে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ দেওয়া ও মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগ তথা ‘সিকদার গ্রুপ সংশ্লিষ্ট অভিযোগ’ অনুসন্ধান সম্পন্ন করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সাত সদস্য বিশিষ্ট অনুসন্ধান টিম গঠন
করা হয়েছে। অনুসন্ধানকালে পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের ১৯ নং সেক্টর এলাকায় প্রস্তাবিত ১০০ একর (কম/বেশি) ভূমিতে ১০০-১৪২ তলা আইকনিক টাওয়ার নির্মানকল্পে সেন্ট্রাল বিজনেস ডিস্ট্রিক্ট রাজউক কর্তৃক রন হক সিকদারের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান পাওয়ার প্যাক হোল্ডিং লিমিটেড এর নামে সাময়িক বরাদ্দ করা হয়। অনুসন্ধানকালে আরও দেখা যায়, একটি পাতানো/সাজানো নিলাম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে রাজউক কর্তৃক অনুমোদিত দর একর প্রতি ৩০ কোটি ২৫ লাখ ১০০ টাকা নির্ধারণ করে সাময়িক বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে। উল্লেখ্য, এসব প্লটের প্রতি একরের প্রকৃত বাজার মূল্য আনুমানিক ৫০ কোটি টাকা তথা প্রায় ৫০০০ কোটি টাকার সম্পত্তি ৩০০০ কোটি টাকায় বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে। নথি পর্যালোচনা ও প্লট পরিদর্শনকালে দেখা যায়, ২৭০
কোটি ৫০ লাখ এক হাজার টাকার একটি কিস্তি প্রদান করে প্লট বাউন্ডারি করে সিকদার গ্রুপের নিজস্ব সিকিউরিটি ফোর্স দ্বারা নিজ দখলে নিয়ে নেয়। এছাড়াও রাজউকের অনুমোদন ব্যতীত এসব ভূমির একাংশে ৩ তলা পর্যন্ত একটি ভবন নির্মানাধীন রয়েছে। নিজস্ব পাওয়ার হাউজ নির্মাণপূর্বক বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ভূমির উন্নয়নমূলক কাজের নামে ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, কাওরান বাজার শাখার মাধ্যমে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্য সম্বলিত রেকর্ডপত্র সৃজন করে ১১০ কোটি ২৭ লাখ টাকা ঋণ মঞ্জুর ও বিতরণ দেখিয়ে ঋণের অর্থ স্থানান্তর, রুপান্তর ও হস্তান্তর করা হয়। রন হক সিকদারের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান পাওয়ার প্যাক হোল্ডিং লিমিটেড এর নামে সাময়িক বরাদ্দকৃত পূর্বাচল নতুন
শহর প্রকল্পের ১৯ নং সেক্টর এলাকায় প্রন্থাবিত ১০০ একর (কম/বেশি) ভূমিতে ১০০-১৪২ তলা আইকন টাওয়ার নির্মানকল্পে ‘সেন্ট্রাল বিজনেস ডিস্ট্রিক্ট’ নামীয় প্লট ক্রোক করা একান্ত প্রয়োজন।
করা হয়েছে। অনুসন্ধানকালে পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের ১৯ নং সেক্টর এলাকায় প্রস্তাবিত ১০০ একর (কম/বেশি) ভূমিতে ১০০-১৪২ তলা আইকনিক টাওয়ার নির্মানকল্পে সেন্ট্রাল বিজনেস ডিস্ট্রিক্ট রাজউক কর্তৃক রন হক সিকদারের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান পাওয়ার প্যাক হোল্ডিং লিমিটেড এর নামে সাময়িক বরাদ্দ করা হয়। অনুসন্ধানকালে আরও দেখা যায়, একটি পাতানো/সাজানো নিলাম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে রাজউক কর্তৃক অনুমোদিত দর একর প্রতি ৩০ কোটি ২৫ লাখ ১০০ টাকা নির্ধারণ করে সাময়িক বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে। উল্লেখ্য, এসব প্লটের প্রতি একরের প্রকৃত বাজার মূল্য আনুমানিক ৫০ কোটি টাকা তথা প্রায় ৫০০০ কোটি টাকার সম্পত্তি ৩০০০ কোটি টাকায় বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে। নথি পর্যালোচনা ও প্লট পরিদর্শনকালে দেখা যায়, ২৭০
কোটি ৫০ লাখ এক হাজার টাকার একটি কিস্তি প্রদান করে প্লট বাউন্ডারি করে সিকদার গ্রুপের নিজস্ব সিকিউরিটি ফোর্স দ্বারা নিজ দখলে নিয়ে নেয়। এছাড়াও রাজউকের অনুমোদন ব্যতীত এসব ভূমির একাংশে ৩ তলা পর্যন্ত একটি ভবন নির্মানাধীন রয়েছে। নিজস্ব পাওয়ার হাউজ নির্মাণপূর্বক বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ভূমির উন্নয়নমূলক কাজের নামে ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, কাওরান বাজার শাখার মাধ্যমে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্য সম্বলিত রেকর্ডপত্র সৃজন করে ১১০ কোটি ২৭ লাখ টাকা ঋণ মঞ্জুর ও বিতরণ দেখিয়ে ঋণের অর্থ স্থানান্তর, রুপান্তর ও হস্তান্তর করা হয়। রন হক সিকদারের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান পাওয়ার প্যাক হোল্ডিং লিমিটেড এর নামে সাময়িক বরাদ্দকৃত পূর্বাচল নতুন
শহর প্রকল্পের ১৯ নং সেক্টর এলাকায় প্রন্থাবিত ১০০ একর (কম/বেশি) ভূমিতে ১০০-১৪২ তলা আইকন টাওয়ার নির্মানকল্পে ‘সেন্ট্রাল বিজনেস ডিস্ট্রিক্ট’ নামীয় প্লট ক্রোক করা একান্ত প্রয়োজন।