
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বাজারে কাঁকরোলের কেজি ১৪০, বেগুনের সেঞ্চুরি

আইএমএফের ঋণের বাকি দুই কিস্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত জুনে

কিস্তি ছাড়ের সমঝোতা হয়নি, আলোচনা চলবে

মে থেকে সারা দেশে ডিম-মুরগির উৎপাদন বন্ধ ঘোষণা

স্বর্ণ ব্যবসায়ী আরাভ খানসহ ৮ জনের যাবজ্জীবন

বাজেট বাস্তবায়নই এখন বড় চ্যালেঞ্জ, জুনের মধ্যে ব্যয় করতে হবে ৪.২৬ লাখ কোটি টাকা

সবচেয়ে বেশি বেনামি ঋণ নিয়েছে এস আলম গ্রুপ, দ্বিতীয় বেক্সিমকো
এভাবে দাম বাড়ানো অস্বচ্ছ প্রক্রিয়ার ইঙ্গিত

রান্নার অপরিহার্য উপাদান হিসেবে সয়াবিন তেলের দাম বৃদ্ধি নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য জীবনযাত্রা আরও কঠিন করে তুলবে বলে মন্তব্য করেছে কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)।সংস্থাটি মনে করে, এটা অস্বচ্ছ প্রক্রিয়ার ইঙ্গিত দেয়।
বুধবার সংস্থাটির পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম গত ১৫ এপ্রিল প্রতি লিটারে ১৪ টাকা বাড়িয়ে ১৮৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা আগে ছিল ১৭৫ টাকা। পাঁচ লিটারের বোতলের দাম ৮৫২ টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৯২২ টাকা হয়েছে। এ ছাড়া খোলা সয়াবিন ও পাম তেলের দাম প্রতি লিটারে ১৬৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা আগে ছিল ১৫৭ টাকা। এই মূল্যবৃদ্ধির
ফলে সাধারণ ভোক্তারা চরম আর্থিক চাপে পড়েছেন। রান্নার অপরিহার্য উপাদান হিসেবে সয়াবিন তেলের দাম বৃদ্ধির প্রভাব নিত্যপ্রয়োজনীয় অন্যান্য পণ্যের দামেও পড়বে, যা নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য জীবনযাত্রা আরও কঠিন করে তুলবে। ক্যাব মনে করে, এই মূল্যবৃদ্ধি একেবারেই অন্যায্য ও অযৌক্তিক। আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম স্থিতিশীল থাকা সত্ত্বেও দেশে এভাবে দাম বাড়ানো ভোক্তাবিরোধী ও অস্বচ্ছ প্রক্রিয়ার ইঙ্গিত দেয়। বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাব ৪ দফা দাবি জানায়। দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে সয়াবিন তেলের মূল্যবৃদ্ধি প্রত্যাহার করতে হবে; বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন ও কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মাধ্যমে সয়াবিন তেলের মূল্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে; আমদানিকারক ও বাজারজাতকারী কোম্পানিগুলোর কাঁচামাল মজুদের পরিমাণ, আমদানি খরচ ও
মুনাফার হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে এবং ভোক্তাদের স্বার্থরক্ষায় সরকারের পক্ষ থেকে বাজার তদারকি বাড়াতে হবে ও কৃত্রিম সংকট সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
ফলে সাধারণ ভোক্তারা চরম আর্থিক চাপে পড়েছেন। রান্নার অপরিহার্য উপাদান হিসেবে সয়াবিন তেলের দাম বৃদ্ধির প্রভাব নিত্যপ্রয়োজনীয় অন্যান্য পণ্যের দামেও পড়বে, যা নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য জীবনযাত্রা আরও কঠিন করে তুলবে। ক্যাব মনে করে, এই মূল্যবৃদ্ধি একেবারেই অন্যায্য ও অযৌক্তিক। আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম স্থিতিশীল থাকা সত্ত্বেও দেশে এভাবে দাম বাড়ানো ভোক্তাবিরোধী ও অস্বচ্ছ প্রক্রিয়ার ইঙ্গিত দেয়। বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাব ৪ দফা দাবি জানায়। দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে সয়াবিন তেলের মূল্যবৃদ্ধি প্রত্যাহার করতে হবে; বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন ও কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মাধ্যমে সয়াবিন তেলের মূল্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে; আমদানিকারক ও বাজারজাতকারী কোম্পানিগুলোর কাঁচামাল মজুদের পরিমাণ, আমদানি খরচ ও
মুনাফার হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে এবং ভোক্তাদের স্বার্থরক্ষায় সরকারের পক্ষ থেকে বাজার তদারকি বাড়াতে হবে ও কৃত্রিম সংকট সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।