
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব ঢাকা আসছেন বুধবার, যেসব বিষয়ে আলোচনা হতে পারে

পশ্চিমবঙ্গে একদিনে ২৪ বাংলাদেশি গ্রেফতার

ট্রাম্পের শুল্কনীতির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আদালতে মামলা

ভারতে ১৭০ মাদ্রাসা সিলগালা

বিল গেটসের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদটা দরকার ছিল: মেলিন্ডা গেটস

নিলামে উঠছে বিরল ভারতীয় নীল হীরা, কততে বিক্রি হতে পারে?

হজযাত্রীদের জন্য ফের নতুন নির্দেশনা সৌদির
আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রথমবার সিরিয়ার ফার্স্টলেডি

সিরিয়ার ফার্স্টলেডি লতিফা আল-দ্রুবি প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক একমঞ্চে হাজির হয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে এসেছেন। তিনি তুরস্কের আনতালিয়ায় ১১-১৩ এপ্রিল অনুষ্ঠিত ‘আনতালিয়া ডিপ্লোমেসি ফোরাম’-এ অংশ নেন। সেখানে তিনি তুরস্কের ফার্স্টলেডি এমিনে এরদোগানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
এই সম্মেলনে বিশ্বের নানা দেশের কূটনীতিক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বেরা অংশ নেন। লতিফা আল-দ্রুবির উপস্থিতি আরব মিডিয়ার নজর কেড়ে নিয়েছে।
এর আগে তাকে সবসময়ই কালো আরব ঐতিহ্যবাহী পোশাকে দেখা যেত। তবে এই ফোরামে তিনি তুর্কি ফার্স্টলেডির মতোই কিছুটা মুক্ত ও আধুনিক পোশাকে হাজির হন।
সাক্ষাতের পর এমিনে এরদোগান সামাজিক মাধ্যমে লেখেন, ‘আমরা একসঙ্গে সিরিয়ার নারী ও শিশুদের জীবন উন্নত করার কিছু প্রকল্প নিয়ে
আলোচনা করেছি। আশা করি এই উদ্যোগগুলো শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিয়ে আসবে।’ এই অনুষ্ঠান ছিল লতিফা আল-দ্রুবির প্রথম আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ, যা তার স্বামী আহমাদ আল-শারার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকে তার প্রথম প্রকাশ্য উপস্থিতি। লতিফা ১৯৮৪ সালে সিরিয়ার হোমসে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি আরবি ভাষা ও সাহিত্যে মাস্টার্স করেছেন এবং তিন ছেলের মা। আহমাদ আল-শারা, যিনি আগে আবু মোহাম্মদ আল-জুলানি নামে পরিচিত ছিলেন, এখন এক নতুন ভাবমূর্তি গড়ে তুলতে চাইছেন। স্ত্রীর আন্তর্জাতিক উপস্থিতির মাধ্যমে তিনি সিরিয়ার সরকারকে আরও মধ্যপন্থী ও আধুনিকভাবে তুলে ধরতে চাইছেন।
আলোচনা করেছি। আশা করি এই উদ্যোগগুলো শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিয়ে আসবে।’ এই অনুষ্ঠান ছিল লতিফা আল-দ্রুবির প্রথম আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ, যা তার স্বামী আহমাদ আল-শারার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকে তার প্রথম প্রকাশ্য উপস্থিতি। লতিফা ১৯৮৪ সালে সিরিয়ার হোমসে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি আরবি ভাষা ও সাহিত্যে মাস্টার্স করেছেন এবং তিন ছেলের মা। আহমাদ আল-শারা, যিনি আগে আবু মোহাম্মদ আল-জুলানি নামে পরিচিত ছিলেন, এখন এক নতুন ভাবমূর্তি গড়ে তুলতে চাইছেন। স্ত্রীর আন্তর্জাতিক উপস্থিতির মাধ্যমে তিনি সিরিয়ার সরকারকে আরও মধ্যপন্থী ও আধুনিকভাবে তুলে ধরতে চাইছেন।