ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ঠাকুরগাঁওয়ে ইত্যাদি অনুষ্ঠানে ভাঙচুর-মারামারি, অনুষ্ঠান স্থগিত
অর্ধশত যাত্রী রেখে নির্ধারিত সময়ের আগেই চলে গেল ট্রেন, স্টেশন মাস্টার অবরুদ্ধ
নিকলীর বড় হাওরে এখনো আসেনি অতিথি পাখি
ঘরে ঢুকে হাত-পা বেঁধে গৃহবধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, লুট সঞ্চয়ের টাকাও
বাউফলে শিক্ষক-সাংবাদিকসহ ৫ জনকে কুপিয়ে জখম
থানা থেকে পালালেন সেই ওসি
থানার ওসির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
আবাসিক খাতে তীব্র গ্যাস সংকট
কুমিল্লায় আবাসিক খাতে তীব্র গ্যাস সংকট দেখা দিয়েছে। নগরীসহ শহরতলির বাসাবাড়িতে দিনে লাইনে গ্যাস মিলছে না। সকাল ৬টায় গ্যাস গেলে রাত ১০টার পর আসে। এতে লক্ষাধিক গ্রাহককে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এ সংকট এক মাস পেরিয়ে গেলেও মিলছে না কোনো সমাধান। কবে নাগাদ এ সংকটের নিরসন হবে, তা বলতে পারছে না বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড।
জানা যায়, গত বছরের ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে নগরী এবং এর আশপাশের এলাকায় গ্যাস সংকট দেখা দেয়। আবাসিক খাতে দিনভর গ্যাস না পেয়ে গ্রাহকরা নানা ধরনের ভোগান্তি পোহাচ্ছে। নগরীর কান্দিরপাড়, বাগানবাড়ী, নতুন চৌধুরীপাড়া, চর্থা, সংরাইশ, হজরতপাড়া, নূরপুর, চকবাজার, চাঁনপুর, শুভপুর, শহরতলির বালুতুপা, চাঁপাপুর, বিবির বাজার এলাকায়
গ্যাস সংকট বেশি। এসব এলাকায় দিনভর গ্যাস থাকে না। আবার রাতেও নিভু নিভু করে চুলা জ্বলে। গৃহিণীরা জানান, সময়মতো গ্যাস পাওয়ায় রান্না করতে তাদের বেগ পেতে হচ্ছে। শৈত্যপ্রবাহের কারণে দুর্ভোগ আরও বেড়েছে। নগরীর চর্থা এলাকার গৃহিণী সুরাইয়া বেগম বলেন, দিনভর আমরা কোনো প্রকার রান্নাবান্না করতে পারি না। নগরীর সংরাইশ এলাকার বাসিন্দা আব্দুল লতিফ বলেন, পূর্বঘোষণা ছাড়া গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রাখা ঠিক না। সংকট এক মাস অতিবাহিত হলেও মিলছে না কোনো সমাধান। এমতাবস্থায় আমরা চরম দুর্ভোগের মধ্যে দিন পার করছি। তিনি আরও বলেন, লাইনে গ্যাস না থাকলেও বিল তো ঠিকই নেবে। এ বিষয়ে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ারুল ইসলাম বলেন,
গ্যাসের চাহিদা যে পরিমাণে বাড়ছে অথচ সে পরিমাণে উৎপাদন বাড়ছে না। বিশেষ করে শীতে গ্রাহকদের গ্যাসের চাহিদা বেড়ে যায়। তিনি আরও বলেন, ৩০ বছর আগের ৭০ পিএসআই এর পাইপলাইনে বর্তমানে বিপুলসংখ্যক গ্রাহকের চাহিদা পূরণ করা কঠিন। এরপরও আমরা সংকট সমাধানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের কারিগরি টিম মাঠে কাজ করছে।
গ্যাস সংকট বেশি। এসব এলাকায় দিনভর গ্যাস থাকে না। আবার রাতেও নিভু নিভু করে চুলা জ্বলে। গৃহিণীরা জানান, সময়মতো গ্যাস পাওয়ায় রান্না করতে তাদের বেগ পেতে হচ্ছে। শৈত্যপ্রবাহের কারণে দুর্ভোগ আরও বেড়েছে। নগরীর চর্থা এলাকার গৃহিণী সুরাইয়া বেগম বলেন, দিনভর আমরা কোনো প্রকার রান্নাবান্না করতে পারি না। নগরীর সংরাইশ এলাকার বাসিন্দা আব্দুল লতিফ বলেন, পূর্বঘোষণা ছাড়া গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রাখা ঠিক না। সংকট এক মাস অতিবাহিত হলেও মিলছে না কোনো সমাধান। এমতাবস্থায় আমরা চরম দুর্ভোগের মধ্যে দিন পার করছি। তিনি আরও বলেন, লাইনে গ্যাস না থাকলেও বিল তো ঠিকই নেবে। এ বিষয়ে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ারুল ইসলাম বলেন,
গ্যাসের চাহিদা যে পরিমাণে বাড়ছে অথচ সে পরিমাণে উৎপাদন বাড়ছে না। বিশেষ করে শীতে গ্রাহকদের গ্যাসের চাহিদা বেড়ে যায়। তিনি আরও বলেন, ৩০ বছর আগের ৭০ পিএসআই এর পাইপলাইনে বর্তমানে বিপুলসংখ্যক গ্রাহকের চাহিদা পূরণ করা কঠিন। এরপরও আমরা সংকট সমাধানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের কারিগরি টিম মাঠে কাজ করছে।