ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ঢাকায় পৌঁছেছেন কলকাতা বিমানবন্দরে আটকা ২২০ বাংলাদেশি
সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নিয়ে বিজিবি-বিএসএফ উত্তেজনা
দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল কোথায়!
চকরিয়ায় বন্য হাতির আক্রমনে যুবকের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
শহিদ মিনারে হামলাকারীদের দ্রুত জামিনে জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের উদ্বেগ, নিরাপত্তা দাবি
ছারপোকা মারতে কারখানায় ‘গ্যাস ট্যাবলেট’, দুই শ্রমিকের মৃত্যু
হলুদে হলুদে ছেয়ে গেছে বিস্তীর্ণ মাঠ
চাঁদপুরের মতলবে বিস্তীর্ণ মাঠ জুড়ে হলুদ সরিষার ফুলে ভরে গেছে। মাঠে মাঠে আগাম জাতের সরিষার হলুদ ফুল ছড়িয়ে দিচ্ছে এক নতুন সৌন্দর্য্য। হিমেল হাওয়ায় সরিষা ফুলের এলোমেলো দোলা চালে জুড়িয়ে যাচ্ছে প্রাণ।
সরিষা ফুলের এমন সমারহে খুশি কৃষক ও সরিষা থেকে মধু আহরণকারীরা। বিগত সময়ে সরিষার ফলন ও দাম দুটোই ভাল পাওয়ায় চলতি মৌসুমে কৃষকরা সরিষা চাষে বেশি ঝুঁকেছেন।
কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ১ হাজার ৫৪০ হেক্টর জমিতে বারী সরিষা ৯, ১১, ১৪ ও ১৮ এবং বিনা সরিষা ৪ ও ৯ সহ বিভিন্ন জাতের সরিষার আবাদ হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পসহ চরাঞ্চলে সরিষার আবাদ হয়েছে। মাঠের
পর মাঠ দেখা মিলছে এমন হলুদের সরিষা। এখানকার সরিষা স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন মোকামে পাঠানো হয়। এ বছর সরিষার আবাদ বাড়ায় ও আবহাওয়া ভাল থাকায় বাম্পার ফলনের আশা করছেন কৃষক। উপজেলার বোরচর গ্রামের কৃষক আনিছুর বলেন, এ বছর আমরা প্রচুর পরিমাণে সরিষা আবাদ করেছি। আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে বাম্পার ফলন পাবো। ষাটনল গ্রামের কৃষক রাজ্জাক মিয়া বলেন, সরিষা চাষে রোপন থেকে শুরু করে পরবর্তীতে বাড়তি তেমন কোনো খরচ নেই। শুধুমাত্র জমিতে সার প্রয়োগ করতে হয়। এতে বাড়তি কোনো সেচও দিতে হয় না। যার ফলে সরিষা চাষে আমরা কৃষকরা বেশ লাভবান হচ্ছি। সরিষার আবাদের সঙ্গে জড়িত কৃষকের পাশাপাশি সরিষা থেকে মধু আহরণ করা জহির
হোসেন ( মধু মিয়া) বলেন, গত বছরের তুলনায় এবার সরিষার ক্ষেত থেকে অনেক বেশি মধু পাওয়ার আশা করছেন। উপজেলা কৃষি অফিসার ফয়সাল আহমেদ বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার সরিষা চাষে বাম্পার ফলন হবে। কম খরচে সরিষা চাষে অধিক ফলন ও বাজারে দাম ভালো থাকায় সরিষা চাষে আগ্রহ বেড়েছে কৃষকদের।
পর মাঠ দেখা মিলছে এমন হলুদের সরিষা। এখানকার সরিষা স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন মোকামে পাঠানো হয়। এ বছর সরিষার আবাদ বাড়ায় ও আবহাওয়া ভাল থাকায় বাম্পার ফলনের আশা করছেন কৃষক। উপজেলার বোরচর গ্রামের কৃষক আনিছুর বলেন, এ বছর আমরা প্রচুর পরিমাণে সরিষা আবাদ করেছি। আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে বাম্পার ফলন পাবো। ষাটনল গ্রামের কৃষক রাজ্জাক মিয়া বলেন, সরিষা চাষে রোপন থেকে শুরু করে পরবর্তীতে বাড়তি তেমন কোনো খরচ নেই। শুধুমাত্র জমিতে সার প্রয়োগ করতে হয়। এতে বাড়তি কোনো সেচও দিতে হয় না। যার ফলে সরিষা চাষে আমরা কৃষকরা বেশ লাভবান হচ্ছি। সরিষার আবাদের সঙ্গে জড়িত কৃষকের পাশাপাশি সরিষা থেকে মধু আহরণ করা জহির
হোসেন ( মধু মিয়া) বলেন, গত বছরের তুলনায় এবার সরিষার ক্ষেত থেকে অনেক বেশি মধু পাওয়ার আশা করছেন। উপজেলা কৃষি অফিসার ফয়সাল আহমেদ বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার সরিষা চাষে বাম্পার ফলন হবে। কম খরচে সরিষা চাষে অধিক ফলন ও বাজারে দাম ভালো থাকায় সরিষা চাষে আগ্রহ বেড়েছে কৃষকদের।