ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাশিয়ার গচ্ছিত সম্পদ জব্দে বেলজিয়ামকে রাজি করাতে ব্যর্থ ইইউ, মস্কোর হুঁশিয়ারি জারি
ক্যাপিটাল হিল থেকে শেখ হাসিনার ফোনালাপ: বিবিসির ‘নিরপেক্ষতা’ নিয়ে প্রশ্ন
ইরানে নজিরবিহীন খরা, তেহরানে তীব্র পানি সংকট
দিল্লি হামলায় শেখ হাসিনার নিন্দাঃ জঙ্গিবাদ ও আঞ্চলিক সন্ত্রাসবাদ এর বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থানের ঘোষণা
ইসলামাবাদে জেলা আদালতের বাইরে আত্মঘাতী হামলা: ১২ জন নিহত, ২৭ জন আহত
ভারতে একের পর এক বিস্ফোরণ, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সীমান্তে উচ্চ সতর্কতা জারি
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে ফের ইসরায়েলের হামলা
সিনওয়ারকে হত্যার পর যুদ্ধ বন্ধে চাপের মুখে নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনির স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের প্রধান নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ারকে হত্যার বিষয়টি বৃহস্পতিবার নিশ্চিত করেছে ইসরাইল। এই হত্যাকাণ্ডের প্রশংসা করে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, গাজা যুদ্ধ এখন শেষের পথে আছে। তবে এর জন্য নিজেদের বন্দিদের ফিরিয়ে দেওয়ার শর্তও জুড়ে দিয়েছেন তিনি। যা নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন জটিলতা। আর এই পরিস্থিতিতে যুদ্ধ বন্ধে চাপের মুখে রয়েছেন নেতানিয়াহু।
সিনওয়ারের মৃত্যুর পর যুদ্ধ বন্ধ ইস্যুতে শর্ত জুড়ে দিয়ে নেতানিয়াহু বলেন, যদি হামাস তার অস্ত্র ফেলে দেয় এবং গাজায় আটক ১০১ ইসরায়েলি ও বিদেশী জিম্মিকে ফিরিয়ে দেয় তবে এটি শেষ হতে পারে।
যদিও সিনওয়ারের হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে হামাস। শুক্রবার, হামাসের ডেপুটি হেড খলিল আল-হাইয়া বলেছেন,
ইসরাইলি আগ্রাসন শেষ না হওয়া পর্যন্ত এবং তার বাহিনী প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত ইসরাইলি জিম্মিদের ফিরিয়ে দেওয়া হবে না। অন্যদিকে নেতানিয়াহুর কিছু কট্টরপন্থী রাজনৈতিক মিত্র, তার অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ বলেছেন হামাসের ‘সম্পূর্ণ আত্মসমর্পণের’ আগে ইসরাইলের থামা উচিত নয়। এসব হুমকি পাল্টা হুমকিতে এখন উত্তেজনা বিরাজ করছে গোটা মধ্যপ্রাচ্যে। আর এই অবস্থায় যুদ্ধ বন্ধ কার্যকর করতে চাপ বাড়ছে নেতানিয়াহুর ওপর। সাম্প্রতিক সময়ে নেতানিয়াহুকে যুদ্ধ বিরতি কার্যকর করতে আহ্বান জানাচ্ছে তাদের ঘনিষ্ঠ মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়াও বিশ্বের বহু দেশের নেতারা ইসরাইলের বিপক্ষে কণ্ঠ তুলছে। তাতে ক্রমশ চাপ বাড়ছে নেতানিয়াহুর ওপর। আর সেই চাপ এবার আরও বেড়েছে সিনওয়ারের মৃত্যুর পর। তবে কে সিনওয়ারের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
তার উপর অনেক কিছু নির্ভর করবে। এই যুদ্ধের ভবিষ্যৎ কোনদিকে এগুবে তা ঠিক হতে পারে হামাসের নতুন নেতার সিদ্ধান্তে।
ইসরাইলি আগ্রাসন শেষ না হওয়া পর্যন্ত এবং তার বাহিনী প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত ইসরাইলি জিম্মিদের ফিরিয়ে দেওয়া হবে না। অন্যদিকে নেতানিয়াহুর কিছু কট্টরপন্থী রাজনৈতিক মিত্র, তার অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ বলেছেন হামাসের ‘সম্পূর্ণ আত্মসমর্পণের’ আগে ইসরাইলের থামা উচিত নয়। এসব হুমকি পাল্টা হুমকিতে এখন উত্তেজনা বিরাজ করছে গোটা মধ্যপ্রাচ্যে। আর এই অবস্থায় যুদ্ধ বন্ধ কার্যকর করতে চাপ বাড়ছে নেতানিয়াহুর ওপর। সাম্প্রতিক সময়ে নেতানিয়াহুকে যুদ্ধ বিরতি কার্যকর করতে আহ্বান জানাচ্ছে তাদের ঘনিষ্ঠ মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়াও বিশ্বের বহু দেশের নেতারা ইসরাইলের বিপক্ষে কণ্ঠ তুলছে। তাতে ক্রমশ চাপ বাড়ছে নেতানিয়াহুর ওপর। আর সেই চাপ এবার আরও বেড়েছে সিনওয়ারের মৃত্যুর পর। তবে কে সিনওয়ারের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
তার উপর অনেক কিছু নির্ভর করবে। এই যুদ্ধের ভবিষ্যৎ কোনদিকে এগুবে তা ঠিক হতে পারে হামাসের নতুন নেতার সিদ্ধান্তে।



