ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভ্যাট চাপিয়েও প্রতিবাদের মুখে ৮ পণ্যে প্রত্যাহার চায় এনবিআর, আইএমএফের ‘না’
মুখ থুবড়ে পড়া অর্থনীতির দেশ শ্রীলঙ্কায় এখন মূল্যস্ফীতি শূন্যের নিচে, অথচ বাংলাদেশে ১১%
ধনীর বাতাস বিশুদ্ধকরণ যন্ত্রে শুল্ক ছাড়
রমজানের আগেই ফলের বাজার আগুন, কেজিতে বেড়েছে ৩০-১০০ টাকা
মুমূর্ষু অবস্থায় রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক
রোজায় সরবরাহ ঠিক রাখতে সিটি ও মেঘনা গ্রুপকে অনুরোধ
কম দামে ইলিশের স্বাদ পাবেন রাজধানীবাসী
২১ দিনে দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স
ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ব্যাপক বাড়ছে। চলতি মাসের মাত্র ২১ দিনে রেমিট্যান্স দুই বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। শনিবার পর্যন্ত দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২০০ কোটি ৭ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি।
এর আগে এতো কম সময়ে এতো বেশি রেমিট্যান্স আসেনি। অর্থপাচার ঠেকাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কঠোর অবস্থানসহ বিভিন্ন কারণে হুন্ডি চাহিদা কমে ব্যাংকিং চ্যানেলে এভাবে রেমিট্যান্স বাড়ছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ২১ডিসেম্বর পর্যন্ত দৈনিক গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৯ কোটি ৫৬ লাখ ডলার। চলতি মাসের বাকি ১০দিন এ হারে প্রবাসী আয় এলে মাস শেষে রেমিট্যান্স প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হবে। এর আগে একক কোনো মাসে সর্বোচ্চ
২৬০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০ সালের জুলাইতে। করোনার কারণে হুন্ডি প্রায় বন্ধ থাকায় ওই সময়ে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স ব্যাপক বাড়ছিল। রেমিট্যান্সের পাশাপাশি রপ্তানি আয়ে ভালো প্রবৃদ্ধির কারণে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ২০ বিলিয়ন ডলার ছুঁই–ছুঁই। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বুধবার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ১৯ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার। এক সপ্তাহ আগে গত ১১ ডিসেম্বর যা ছিল ১৯ দশমিক ২০ বিলিয়ন। এর আগে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে (আকু) দেড় বিলিয়ন ডলার পরিশোধের পর গত ১১ নভেম্বর রিজার্ভ ১৮ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। এর মানে এক মাস এক সপ্তাহের ব্যবধানে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দেড় বিলিয়ন ডলার বেড়েছে। রপ্তানি ও রেমিট্যান্সে
ভালো প্রবৃদ্ধির কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজার থেকে ডলার কিনে রিজার্ভ বাড়াচ্ছে। এ সময়ে আগের বকেয়া এবং রমজানকে সামনে রেখে আমদানি দায় পরিশোধ বেড়েছে। এসব কারণে দীর্ঘদিন ১২০–১২২ টাকা বেচাকেনা হওয়া ডলারের দর ১২৬ টাকা ছাড়িয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে প্রবাসী আয়ে ব্যাপক প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই ছাড়া প্রতি মাসেই আগের অর্থবছরের একই মাসের তুলনায় বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। ছাত্র–জনতার আন্দোলনের মধ্যে প্রথম মাস জুলাইতে রেমিট্যান্স নেমেছিল ১৯১ কোটি ডলারে। এরপর থেকে ব্যাপক বৃদ্ধির কারণে জুলাই–নভেম্বর সময়ে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স এসেছে ১১ দশমিক ১৪ বিলিয়ন বা এক হাজার ১১৪ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় যা ২৩৩ কোটি ডলার
বা ২৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ বেশি।
২৬০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০ সালের জুলাইতে। করোনার কারণে হুন্ডি প্রায় বন্ধ থাকায় ওই সময়ে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স ব্যাপক বাড়ছিল। রেমিট্যান্সের পাশাপাশি রপ্তানি আয়ে ভালো প্রবৃদ্ধির কারণে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ২০ বিলিয়ন ডলার ছুঁই–ছুঁই। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বুধবার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ১৯ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার। এক সপ্তাহ আগে গত ১১ ডিসেম্বর যা ছিল ১৯ দশমিক ২০ বিলিয়ন। এর আগে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে (আকু) দেড় বিলিয়ন ডলার পরিশোধের পর গত ১১ নভেম্বর রিজার্ভ ১৮ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। এর মানে এক মাস এক সপ্তাহের ব্যবধানে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দেড় বিলিয়ন ডলার বেড়েছে। রপ্তানি ও রেমিট্যান্সে
ভালো প্রবৃদ্ধির কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজার থেকে ডলার কিনে রিজার্ভ বাড়াচ্ছে। এ সময়ে আগের বকেয়া এবং রমজানকে সামনে রেখে আমদানি দায় পরিশোধ বেড়েছে। এসব কারণে দীর্ঘদিন ১২০–১২২ টাকা বেচাকেনা হওয়া ডলারের দর ১২৬ টাকা ছাড়িয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে প্রবাসী আয়ে ব্যাপক প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই ছাড়া প্রতি মাসেই আগের অর্থবছরের একই মাসের তুলনায় বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। ছাত্র–জনতার আন্দোলনের মধ্যে প্রথম মাস জুলাইতে রেমিট্যান্স নেমেছিল ১৯১ কোটি ডলারে। এরপর থেকে ব্যাপক বৃদ্ধির কারণে জুলাই–নভেম্বর সময়ে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স এসেছে ১১ দশমিক ১৪ বিলিয়ন বা এক হাজার ১১৪ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় যা ২৩৩ কোটি ডলার
বা ২৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ বেশি।