
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ক্রাইমজোন মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে ককটেল বিস্ফোরণে তরুণ নিহত

চট্টগ্রামে বিএনপি-জামায়াতের মব হামলায় ছাত্রলীগ কর্মীর মৃত্যু: পুলিশি অবহেলার অভিযোগ পরিবারের

রাজধানীতে ঝটিকা মিছিল, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১৩১ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

সীতাকুণ্ডে আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যায় পূজারত সাংবাদিকের ওপর মব হামলা

কক্সবাজার রেলস্টেশনও তুলে দেওয়া হচ্ছে বিদেশিদের হাতে

রাজধানীতে জবি ছাত্রদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

ফেনীতে অস্ত্র হাতে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার শিশু পুত্রের ছবি ভাইরাল
সেন্টমার্টিনে তলিয়ে গেছে শতাধিক বাড়ি, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সংকট

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে গত চার দিন ধরে সেন্টমার্টিন দ্বীপে বিরূপ আবহাওয়া বিরাজ করছে। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) রাত থেকে দ্বীপজুড়ে প্রবল বৃষ্টি ও দমকা হাওয়ার সঙ্গে স্বাভাবিকের চেয়ে ৪ থেকে ৫ ফুট উঁচু জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে অন্তত শতাধিক বাড়িঘর।
সেন্টমার্টিনের পর্যটন ব্যবসায়ী আবদুল মালেক জানান, দ্বীপের চারপাশে দেখা দিয়েছে ভাঙন। দ্বীপের গলাচিপা, কোনাপাড়া ও দক্ষিণপাড়া এলাকায় ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে। অনেক এলাকায় ঢুকে পড়েছে সাগরের পানি।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ফয়েজুল ইসলাম বলেন, বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপের কারণে দ্বীপে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি। এতে দ্বীপের তিনটি বড় পাড়া পানির নিচে। শতাধিক পরিবার দুর্ভোগে পড়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, দ্বীপে অবস্থানরত বেশ
কয়েকটি মাছ ধরার ট্রলার ঘাটে নোঙর করা অবস্থায় সাগরের ঢেউয়ে বিধ্বস্ত হয়েছে। শুক্রবার (৩০ মে) ভোরে আবারও ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যায় দ্বীপে। টানা বৃষ্টিতে দুর্ভোগ বেড়েছে দ্বিগুণ। এদিকে বৈরী আবহাওয়ার কারণে টানা চার দিন বন্ধ রয়েছে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌচলাচল। এতে দ্বীপে দেখা দিয়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সংকট। টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন বলেন, বঙ্গোপসাগরে পানির উচ্চতা বেড়ে যাওয়ায় সেন্টমার্টিনের বিভিন্ন লোকালয়ে জোয়ারের পানি ঢুকে পড়েছে। এতে ঘাটে নোঙর করা অবস্থায় কয়েকটি মাছ ধরার ট্রলার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তিনি বলেন, বর্তমানে আতঙ্কের কিছু নেই। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা সক্রিয়ভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলায় কাজ করছেন। যদি পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়, তাহলে লোকজনকে সরিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে।
এখনো সে ধরনের অবস্থা হয়নি। ইউএনও বলেন, টানা বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত চার দিন ধরে সেন্টমার্টিনে কোনো পণ্যবাহী ট্রলার যেতে পারেনি। ফলে দ্বীপে ধীরে ধীরে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সংকট দেখা দিচ্ছে। আবহাওয়া স্বাভাবিক হলেই দ্রুত পণ্য পাঠানোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কয়েকটি মাছ ধরার ট্রলার ঘাটে নোঙর করা অবস্থায় সাগরের ঢেউয়ে বিধ্বস্ত হয়েছে। শুক্রবার (৩০ মে) ভোরে আবারও ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যায় দ্বীপে। টানা বৃষ্টিতে দুর্ভোগ বেড়েছে দ্বিগুণ। এদিকে বৈরী আবহাওয়ার কারণে টানা চার দিন বন্ধ রয়েছে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌচলাচল। এতে দ্বীপে দেখা দিয়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সংকট। টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন বলেন, বঙ্গোপসাগরে পানির উচ্চতা বেড়ে যাওয়ায় সেন্টমার্টিনের বিভিন্ন লোকালয়ে জোয়ারের পানি ঢুকে পড়েছে। এতে ঘাটে নোঙর করা অবস্থায় কয়েকটি মাছ ধরার ট্রলার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তিনি বলেন, বর্তমানে আতঙ্কের কিছু নেই। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা সক্রিয়ভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলায় কাজ করছেন। যদি পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়, তাহলে লোকজনকে সরিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে।
এখনো সে ধরনের অবস্থা হয়নি। ইউএনও বলেন, টানা বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত চার দিন ধরে সেন্টমার্টিনে কোনো পণ্যবাহী ট্রলার যেতে পারেনি। ফলে দ্বীপে ধীরে ধীরে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সংকট দেখা দিচ্ছে। আবহাওয়া স্বাভাবিক হলেই দ্রুত পণ্য পাঠানোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।