
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির কাছাকাছি: আইএইএ

ইসরাইলি হামলায় ‘দুর্বল’ হয়ে পড়া হিজবুল্লাহর ভবিষ্যত কী?

বাংলাদেশের পরিস্থিতি জানেন না, তাড়াহুড়োর কী ছিল: মোদিকে মমতা

গাজায় কোনো মানবিক সহায়তা প্রবেশ করতে দেবে না ইসরাইল

গাজায় ৪৫ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব ইসরাইলের

গণহত্যার দায়ে ইসরাইলিদের মালদ্বীপ প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

ইইউর ‘নিরাপদ’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সম্পর্ক পুনর্নির্মাণে সিরিয়া সফরে লেবাননের প্রধানমন্ত্রী

লেবাননের প্রধানমন্ত্রী নওয়াফ সালাম সিরিয়ায় তার প্রথম রাষ্ট্রীয় সফরে গিয়েছেন। রাজধানী দামেস্কে তিনি সিরীয় প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারার সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই সফরের লক্ষ্য ছিল কয়েক দশক ধরে দুই দেশের মধ্যে টানাপোড়েন সম্পর্ক পুনর্নির্মাণ করা।
গত বছরের ডিসেম্বরে সিরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট বাশার আল- আসাদ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর এবং ফেব্রুয়ারিতে লেবাননে নতুন সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর এই প্রথম দামেস্কে লেবাননের সর্বোচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দলের সফর।
লেবানন-সিরিয়া সম্পর্কের এক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত সম্পর্কে দামেস্ক থেকে আলজাজিরার জ্যেষ্ঠ সংবাদদাতা জেইনা খোদর বলেছেন, ‘নিঃসন্দেহে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সফর। লেবাননের কর্মকর্তারা বলছেন যে এটি দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের গতিপথ সংশোধন করার একটি সুযোগ। ‘
খোদর বলেন, ‘দুই দেশ দীর্ঘদিন
ধরে সংঘাত, ঘর্ষণ এবং উত্তেজনার মুখোমুখি হয়েছে। একটা সময় ছিল যখন বাশার আল-আসাদ ক্ষমতায় ছিলেন। লেবাননের অভ্যন্তরীণ নীতি নিয়ন্ত্রণে হস্তক্ষেপের অভিযোগ উঠেছিল সিরিয়ার বিরুদ্ধে। ‘ উভয় দেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পটপরিবর্তন নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত করেছে। খোদরে বলেন, ‘দামেস্কে এখন নতুন কর্তৃপক্ষ এসেছে এবং লেবাননেও একটি নতুন সরকার রয়েছে। আল আসাদ ক্ষমতায় নেই এবং তার মিত্র হিজবুল্লাহও এখন লেবাননে আর প্রভাবশালী নয়। এই সমস্ত কিছুর ফলে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করার পারস্পরিক আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে।’ আলোচনা শেষে এবং প্রতিনিধিদল দামেস্ক ত্যাগ করার পর লেবাননের প্রধানমন্ত্রী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে লেখেন, ‘আজ দামেস্কে আমার সফরের লক্ষ্য দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের ইতিহাসে একটি নতুন
পৃষ্ঠা উন্মোচন করা, যা পারস্পরিক শ্রদ্ধা, বিশ্বাস পুনরুদ্ধার, সুপ্রতিবেশীসুলভ আচরণ, আমাদের দুই দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং একে অপরের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার উপর ভিত্তি করে তৈরি।’ প্রধানমন্ত্রী আরও উল্লেখ করেন, ‘প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারার সঙ্গে আলোচনায় সীমান্ত এবং ক্রসিং নিয়ন্ত্রণ, চোরাচালান প্রতিরোধ এবং শেষ পর্যন্ত স্থল ও সমুদ্র সীমান্ত নির্ধারণের মতো অন্যান্য বিষয়ের ওপর আলোকপাত করা হয়েছে।’
ধরে সংঘাত, ঘর্ষণ এবং উত্তেজনার মুখোমুখি হয়েছে। একটা সময় ছিল যখন বাশার আল-আসাদ ক্ষমতায় ছিলেন। লেবাননের অভ্যন্তরীণ নীতি নিয়ন্ত্রণে হস্তক্ষেপের অভিযোগ উঠেছিল সিরিয়ার বিরুদ্ধে। ‘ উভয় দেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পটপরিবর্তন নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত করেছে। খোদরে বলেন, ‘দামেস্কে এখন নতুন কর্তৃপক্ষ এসেছে এবং লেবাননেও একটি নতুন সরকার রয়েছে। আল আসাদ ক্ষমতায় নেই এবং তার মিত্র হিজবুল্লাহও এখন লেবাননে আর প্রভাবশালী নয়। এই সমস্ত কিছুর ফলে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করার পারস্পরিক আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে।’ আলোচনা শেষে এবং প্রতিনিধিদল দামেস্ক ত্যাগ করার পর লেবাননের প্রধানমন্ত্রী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে লেখেন, ‘আজ দামেস্কে আমার সফরের লক্ষ্য দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের ইতিহাসে একটি নতুন
পৃষ্ঠা উন্মোচন করা, যা পারস্পরিক শ্রদ্ধা, বিশ্বাস পুনরুদ্ধার, সুপ্রতিবেশীসুলভ আচরণ, আমাদের দুই দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং একে অপরের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার উপর ভিত্তি করে তৈরি।’ প্রধানমন্ত্রী আরও উল্লেখ করেন, ‘প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারার সঙ্গে আলোচনায় সীমান্ত এবং ক্রসিং নিয়ন্ত্রণ, চোরাচালান প্রতিরোধ এবং শেষ পর্যন্ত স্থল ও সমুদ্র সীমান্ত নির্ধারণের মতো অন্যান্য বিষয়ের ওপর আলোকপাত করা হয়েছে।’