ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মেট্রোরেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সব ছুটি বাতিল
খাগড়াছড়ি কারাগার থেকে পালাল দুই আসামি
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে দেয়া বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা’র আজকের সাক্ষাৎকার
সর্বদলীয় নির্বাচন ছাড়া সেনা মোতায়েন নয়, আসছে ‘অপারেশন ক্লিনহার্ট ২.০’
আরাকান আর্মির অনুপ্রবেশের চেষ্টা, সীমান্তে বিজিবির সাথে গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
বাংলাদেশে একতরফা নির্বাচনের ঝুঁকি, মার্কিন হস্তক্ষেপ চাইলেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন
আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ ঘিরে ঢাকায় কঠোর নিরাপত্তা: পুলিশি পোশাকে নামছে ব্যক্তিগত মিলিশিয়া, মোতায়েন প্রায় ৭ হাজার সদস্য
শেখ মুজিবের নামে প্রতিষ্ঠানে অনুদানে কর রেয়াত বাতিল
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে গড়া প্রতিষ্ঠানে অনুদান দিয়ে আর কর রেয়াত বা ছাড় পাওয়া যাবে না। এ ধরনের প্রতিষ্ঠানে দেওয়া অনুদানকে করের আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে। এ জন্য আয়কর আইন সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। দায়িত্বশীল সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
২০২৩ সালের নতুন আয়কর আইন করে এনবিআর। নতুন আইনে, মোট ১৫টি খাতে বিনিয়োগ ও দানকে কর রেয়াতযোগ্য ঘোষণা দেওয়া হয়। এর মধ্যে ‘জাতির পিতার স্মরণে প্রতিষ্ঠিত জাতীয় পর্যায়ের প্রতিষ্ঠানে করদাতার দেওয়া অনুদান হিসাবে প্রদত্ত যে কোনো পরিমাণের অর্থ' অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
আয়কর আইন অনুযায়ী, একজন ব্যক্তি বছরে মোট আয়ের ২০ শতাংশ বিনিয়োগ বা অনুদান কর রেয়াতযোগ্য।
এ জন্য ১৫ শতাংশ কর রেয়াত বা ছাড় দেওয়া হয়। উদাহরণস্বরূপ, কোনো ব্যক্তির আয় বছরে একশ টাকা হলে ২০ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ বা অনুদান অনুমোদনযোগ্য। নতুন সদ্ধিানে্তর ফলে, দাতব্য হাসপাতালে, প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে স্থাপিত সংগঠনে, সরকারি-বেমরকারি যাকাত তহবিলে চাঁদা দিলে, সরকার অনুমোদিত জনকল্যাণমূলক বা শিক্ষামূলক প্রতিষ্ঠানে চাঁদা দিলে এবং স্বাধীনতাযুদ্ধ স্মরণে জাতীয় পর্যায়ে যে কোনো প্রতিষ্ঠানে অনুদান দিলে কর রেয়াত পাওয়া যাবে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, আওয়ামী লীগ শাসনামলে সারা দেশে শেখ মুজিবের নামে ছোট-বড় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়। এসব প্রতিষ্ঠানকে আর্থিকভাবে সচল রাখতে করাদাতারা যাতে স্বপ্রণোদিতভাবে অনুদান দেয়, সে জন্য কর রেয়াত দেওয়া
হয়। এ কাজে এনবিআরকে বাধ্য করা হয়। এখন সরকার মনে করছে এই বিধান প্রাসঙ্গিকতা হারিয়েছে। তাই আয়কর আইনের এই অংশ বাতিলের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। যে কোনো সময় প্রজ্ঞাপন জারি করা হতে পারে।
এ জন্য ১৫ শতাংশ কর রেয়াত বা ছাড় দেওয়া হয়। উদাহরণস্বরূপ, কোনো ব্যক্তির আয় বছরে একশ টাকা হলে ২০ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ বা অনুদান অনুমোদনযোগ্য। নতুন সদ্ধিানে্তর ফলে, দাতব্য হাসপাতালে, প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে স্থাপিত সংগঠনে, সরকারি-বেমরকারি যাকাত তহবিলে চাঁদা দিলে, সরকার অনুমোদিত জনকল্যাণমূলক বা শিক্ষামূলক প্রতিষ্ঠানে চাঁদা দিলে এবং স্বাধীনতাযুদ্ধ স্মরণে জাতীয় পর্যায়ে যে কোনো প্রতিষ্ঠানে অনুদান দিলে কর রেয়াত পাওয়া যাবে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, আওয়ামী লীগ শাসনামলে সারা দেশে শেখ মুজিবের নামে ছোট-বড় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়। এসব প্রতিষ্ঠানকে আর্থিকভাবে সচল রাখতে করাদাতারা যাতে স্বপ্রণোদিতভাবে অনুদান দেয়, সে জন্য কর রেয়াত দেওয়া
হয়। এ কাজে এনবিআরকে বাধ্য করা হয়। এখন সরকার মনে করছে এই বিধান প্রাসঙ্গিকতা হারিয়েছে। তাই আয়কর আইনের এই অংশ বাতিলের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। যে কোনো সময় প্রজ্ঞাপন জারি করা হতে পারে।



