
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রাজধানীতে ঝটিকা মিছিল, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১৩১ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

সীতাকুণ্ডে আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যায় পূজারত সাংবাদিকের ওপর মব হামলা

কক্সবাজার রেলস্টেশনও তুলে দেওয়া হচ্ছে বিদেশিদের হাতে

রাজধানীতে জবি ছাত্রদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

ফেনীতে অস্ত্র হাতে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার শিশু পুত্রের ছবি ভাইরাল

টাকা দেওয়ার কথা বলে আমবাগানে নিয়ে শিশুকে ধর্ষণ

৫০ টাকার লোভ দেখিয়ে ১০ বছরের শিশুকন্যাকে ধর্ষণচেষ্টা
যৌনকর্মীদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

দেশের প্রচলিত শ্রম আইনে যৌনকর্মীদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের সুপারিশ করেছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন। একই সঙ্গে গৃহকর্মীদেরও শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের সুপারিশ করেছে কমিশন।
শনিবার রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন প্রধান ও নারী পক্ষের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য শিরিন পারভিন হক এ কথা জানান।
সুপারিশে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে যৌনকর্মীদের আইনগত স্বীকৃতি নেই, তবে যৌন পেশা সম্পর্কে কোনো সুস্পষ্ট আইনও নেই। আইন না থাকায় যৌনকর্মীরা পুলিশের হয়রানি ও সামাজিক বৈষম্যের শিকার হন। আর্থিক সুরক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা ও সামাজিক নিরাপত্তার অভাবে তারা আরও ঝুঁকির মধ্যে থাকেন। শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি না থাকায় তারা আইনি সহায়তা ও নিরাপত্তাও পান না।
এর আগে কমিশনের
সদস্যরা প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপ প্রধান উপদেষ্টার সামনে তুলে ধরেন। সুপারিশগুলোর মধ্যে আছে–সংসদীয় আসন সংখ্যা ৬০০-তে বৃদ্ধি করা, যেখানে প্রতিটি নির্বাচনি এলাকায় একটি সাধারণ আসন এবং নারীদের জন্য একটি সংরক্ষিত আসন থাকবে। উভয় আসনে সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচন হবে। এই সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে বাস্তবায়ন সম্ভব বলে মনে করে কমিশন। এতে বলা হয়, জাতীয় সংসদে উচ্চকক্ষ করার সিদ্ধান্ত হলে ৫০ শতাংশ আসনে আনুপাতিক হারে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল যে নারী-পুরুষ প্রার্থী দেবেন— তা ‘জিপার’ পদ্ধতিতে মনোনয়ন করবেন। যাতে প্রত্যেক দল থেকে সমান সংখ্যক নারী ও পুরুষ মনোনীত হয়। বাকি ৫০ শতাংশ আসনে নির্দলীয় ভিত্তিতে অন্যান্য গোষ্ঠীর মাঝে ৫টি নারী আন্দোলনের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা।
সদস্যরা প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপ প্রধান উপদেষ্টার সামনে তুলে ধরেন। সুপারিশগুলোর মধ্যে আছে–সংসদীয় আসন সংখ্যা ৬০০-তে বৃদ্ধি করা, যেখানে প্রতিটি নির্বাচনি এলাকায় একটি সাধারণ আসন এবং নারীদের জন্য একটি সংরক্ষিত আসন থাকবে। উভয় আসনে সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচন হবে। এই সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে বাস্তবায়ন সম্ভব বলে মনে করে কমিশন। এতে বলা হয়, জাতীয় সংসদে উচ্চকক্ষ করার সিদ্ধান্ত হলে ৫০ শতাংশ আসনে আনুপাতিক হারে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল যে নারী-পুরুষ প্রার্থী দেবেন— তা ‘জিপার’ পদ্ধতিতে মনোনয়ন করবেন। যাতে প্রত্যেক দল থেকে সমান সংখ্যক নারী ও পুরুষ মনোনীত হয়। বাকি ৫০ শতাংশ আসনে নির্দলীয় ভিত্তিতে অন্যান্য গোষ্ঠীর মাঝে ৫টি নারী আন্দোলনের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা।