
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

প্রতি লিটার বোতল সয়াবিন ১৮৯ ও খোলা সয়াবিন ১৬৯ টাকা নির্ধারণ

বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম

ভারত থেকে এলো আরও ১০ হাজার টন চাল

আগামী বছর থেকে স্মার্ট প্রিপেইড মিটার চালু করবে তিতাস

এবার বাজেটের আকার কমছে

মেয়াদোত্তীর্ণ আমদানি বিল কমে ৫ ভাগের এক ভাগে

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৪ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত, অপেক্ষা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের
মূল্যস্ফীতি বেড়ে ফের ডবল ডিজিটে যাবে

বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আগাম দুঃসংবাদ দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। সংস্থাটির পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার কমে যাবে।
পাশাপাশি মূল্যস্ফীতির নিম্নমুখী প্রবণতা ফের বেড়ে এ হার ডবল ডিজিটে পৌঁছে যাবে। বাজার ব্যবস্থাপনায় ত্রুটি এবং ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়নের কারণে মূল্যস্ফীতির হার বাড়বে। শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্য খাতে অস্থিরতা এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে ভোক্তার ভোগ কমায় প্রবৃদ্ধির হার কমবে।
এদিকে মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধির প্রভাবে বাংলাদেশের রপ্তানি খাত ও প্রবৃদ্ধিকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে পারে বলে এডিবি আশঙ্কা প্রকাশ করেছে।
বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এডিবির বাংলাদেশের আবাসিক মিশনে ‘এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক (এডিও) এপ্রিল ২০২৫’ প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষ্যে
এসব তথ্য জানানো হয়েছে। এডিবি প্রতি তিন মাস পর প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে। এতে বাংলাদেশসহ এশিয়ার দেশগুলোর সার্বিক অর্থনৈতিক চিত্র তুলে ধরা হয়। বাংলাদেশে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর হো ইউন জেয়ং প্রতিবেদনটির সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করেন। প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার ৩ দশমিক ৯ শতাংশে নেমে আসবে। তবে আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির হার বেড়ে ৫ দশমিক ১ শতাংশে ওঠতে পারে। গত অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৪ দশমিক ২ শতাংশ। সে তুলনায় দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি কমবে। এর আগে ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৫ দশমিক ৮ শতাংশ। প্রবৃদ্ধির হার কমার জন্য প্রতিবেদনে বলা হয়, তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি বাড়লেও রাজনৈতিক উত্তরণের কারণে এ খাতে
অস্থিরতা রয়েছে, বন্যাসহ নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি রয়েছে, শিল্প খাতে অস্থিরতা এখনো বিদ্যমান এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে অভ্যন্তরীণ চাহিদা দুর্বল হয়ে পড়েছে, যা প্রবৃদ্ধির গতি কমিয়েছে। তবে মঙ্গলবার প্রকাশিত বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। গত জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকের তুলনায় অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধির হার বেড়ে ৪ দশমিক ৪৮ শতাংশে উঠেছে। আগের প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধির ১ দশমিক ৯৬ শতাংশে নেমে গিয়েছিল। প্রতিবেদনে বলা হয়, মূল্যস্ফীতির হার এখন নিম্নমুখী ধারায় থাকলেও আগামী দিনে এ হার বেড়ে যাবে। গত অর্থবছরে এ হার ৯ দশমিক ৭ শতাংশে ছিল। চলতি অর্থবছরে তা বেড়ে ১০ দশমিক ২ শতাংশে ওঠতে পারে। পাইকারি বাজারে
প্রতিযোগিতার অভাব, বাজারসংক্রান্ত তথ্যের ঘাটতি, সরবরাহ ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা ও টাকার অবমূল্যায়নের কারণে মূল্যস্ফীতির হার বাড়তে পারে। এদিকে মঙ্গলবার বিবিএসের প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূল্যস্ফীতির হার ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চে দশমিক ০৩ শতাংশ বেড়ে ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশে উঠেছে। ফেব্রুয়ারিতে এ হার ছিল ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ। তবে ২২ মাস পর খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার কমে ৮ শতাংশের ঘরে নেমেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক আশা করছে, জুনের মধ্যে এ হার সাড়ে ৮ শতাংশের মধ্যে নেমে আসবে। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রবৃদ্ধি ও মূল্যস্ফীতির সূচক দুটি ছাড়া বাকি সূচকগুলোয় বাংলাদেশের অর্থনীতির ইতিবাচক আভাস দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি কমায় এবং রেমিট্যান্স বৃদ্ধি পাওয়ায় বৈদেশিক মুদ্রার চলতি হিসাবের ঘাটতি
কমে যাবে। বর্তমানে এ খাতে ঘাটতি রয়েছে জিডিপির ১ দশমিক ৪ শতাংশ। চলতি অর্থবছর শেষে তা কমে দশমিক ৯ শতাংশে নেমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর হো ইউন জেয়ং বলেন, বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতি সহনশীল রয়েছে। এ সহনশীলতা আরও শক্তিশালী করা সম্ভব কাঠামোগত সংস্কার বাস্তবায়নের মাধ্যমে। টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য তৈরি পোশাকের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে বহুমুখী ব্যবস্থায় বেসরকারি খাতের উন্নয়ন, টেকসই অবকাঠামো নির্মাণ, জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, আর্থিক খাতের সুশাসন এবং বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি জোরদার করা যেতে পারে বলে মনে করেন তিনি। এডিবি বলছে, রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধির কারণে ভোগ ও বিনিয়োগে
কিছুটা গতি আসবে। তবে সংকোচনমূলক আর্থিক ও রাজস্বনীতি এবং বিদ্যমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীদের অতি সতর্কতার কারণে বেসরকারি খাতের গতি সীমিত থাকবে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মার্কিন বাজারে পণ্য রপ্তানিতে শুল্ক আরোপের ফলে বিশ্ব অর্থনীতিতে অস্থিরতা সৃষ্টি হতে পারে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের রপ্তানি খাত ও প্রবৃদ্ধিকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে পারে। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, আর্থিক খাতের ঝুঁকি এবং ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে সেবা খাতের প্রবৃদ্ধি মন্থর হবে। বারবার বন্যার কারণে কৃষি খাতেও প্রবৃদ্ধি কমতে পারে। তবে রপ্তানি খাতের সহায়তায় শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি সামান্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। প্রতিবেদনটি ২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক ঘোষণার আগে তৈরি হওয়ায় সেসব শুল্কের প্রভাব এতে অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হয়নি।
তবে এতে নতুন শুল্কনীতির ফলে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রবৃদ্ধিতে সম্ভাব্য প্রভাব নিয়ে আলাদা কিছু তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের প্রবৃদ্ধি বেড়ে ৬ দশমিক ৪ থেকে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ হবে। পাকিস্তানের প্রবৃদ্ধি গত অর্থবছরের মতো চলতি অর্থবছরেও আড়াই শতাংশ হবে।
এসব তথ্য জানানো হয়েছে। এডিবি প্রতি তিন মাস পর প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে। এতে বাংলাদেশসহ এশিয়ার দেশগুলোর সার্বিক অর্থনৈতিক চিত্র তুলে ধরা হয়। বাংলাদেশে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর হো ইউন জেয়ং প্রতিবেদনটির সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করেন। প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার ৩ দশমিক ৯ শতাংশে নেমে আসবে। তবে আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির হার বেড়ে ৫ দশমিক ১ শতাংশে ওঠতে পারে। গত অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৪ দশমিক ২ শতাংশ। সে তুলনায় দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি কমবে। এর আগে ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৫ দশমিক ৮ শতাংশ। প্রবৃদ্ধির হার কমার জন্য প্রতিবেদনে বলা হয়, তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি বাড়লেও রাজনৈতিক উত্তরণের কারণে এ খাতে
অস্থিরতা রয়েছে, বন্যাসহ নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি রয়েছে, শিল্প খাতে অস্থিরতা এখনো বিদ্যমান এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে অভ্যন্তরীণ চাহিদা দুর্বল হয়ে পড়েছে, যা প্রবৃদ্ধির গতি কমিয়েছে। তবে মঙ্গলবার প্রকাশিত বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। গত জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকের তুলনায় অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধির হার বেড়ে ৪ দশমিক ৪৮ শতাংশে উঠেছে। আগের প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধির ১ দশমিক ৯৬ শতাংশে নেমে গিয়েছিল। প্রতিবেদনে বলা হয়, মূল্যস্ফীতির হার এখন নিম্নমুখী ধারায় থাকলেও আগামী দিনে এ হার বেড়ে যাবে। গত অর্থবছরে এ হার ৯ দশমিক ৭ শতাংশে ছিল। চলতি অর্থবছরে তা বেড়ে ১০ দশমিক ২ শতাংশে ওঠতে পারে। পাইকারি বাজারে
প্রতিযোগিতার অভাব, বাজারসংক্রান্ত তথ্যের ঘাটতি, সরবরাহ ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা ও টাকার অবমূল্যায়নের কারণে মূল্যস্ফীতির হার বাড়তে পারে। এদিকে মঙ্গলবার বিবিএসের প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূল্যস্ফীতির হার ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চে দশমিক ০৩ শতাংশ বেড়ে ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশে উঠেছে। ফেব্রুয়ারিতে এ হার ছিল ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ। তবে ২২ মাস পর খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার কমে ৮ শতাংশের ঘরে নেমেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক আশা করছে, জুনের মধ্যে এ হার সাড়ে ৮ শতাংশের মধ্যে নেমে আসবে। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রবৃদ্ধি ও মূল্যস্ফীতির সূচক দুটি ছাড়া বাকি সূচকগুলোয় বাংলাদেশের অর্থনীতির ইতিবাচক আভাস দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি কমায় এবং রেমিট্যান্স বৃদ্ধি পাওয়ায় বৈদেশিক মুদ্রার চলতি হিসাবের ঘাটতি
কমে যাবে। বর্তমানে এ খাতে ঘাটতি রয়েছে জিডিপির ১ দশমিক ৪ শতাংশ। চলতি অর্থবছর শেষে তা কমে দশমিক ৯ শতাংশে নেমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর হো ইউন জেয়ং বলেন, বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতি সহনশীল রয়েছে। এ সহনশীলতা আরও শক্তিশালী করা সম্ভব কাঠামোগত সংস্কার বাস্তবায়নের মাধ্যমে। টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য তৈরি পোশাকের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে বহুমুখী ব্যবস্থায় বেসরকারি খাতের উন্নয়ন, টেকসই অবকাঠামো নির্মাণ, জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, আর্থিক খাতের সুশাসন এবং বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি জোরদার করা যেতে পারে বলে মনে করেন তিনি। এডিবি বলছে, রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধির কারণে ভোগ ও বিনিয়োগে
কিছুটা গতি আসবে। তবে সংকোচনমূলক আর্থিক ও রাজস্বনীতি এবং বিদ্যমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীদের অতি সতর্কতার কারণে বেসরকারি খাতের গতি সীমিত থাকবে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মার্কিন বাজারে পণ্য রপ্তানিতে শুল্ক আরোপের ফলে বিশ্ব অর্থনীতিতে অস্থিরতা সৃষ্টি হতে পারে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের রপ্তানি খাত ও প্রবৃদ্ধিকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে পারে। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, আর্থিক খাতের ঝুঁকি এবং ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে সেবা খাতের প্রবৃদ্ধি মন্থর হবে। বারবার বন্যার কারণে কৃষি খাতেও প্রবৃদ্ধি কমতে পারে। তবে রপ্তানি খাতের সহায়তায় শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি সামান্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। প্রতিবেদনটি ২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক ঘোষণার আগে তৈরি হওয়ায় সেসব শুল্কের প্রভাব এতে অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হয়নি।
তবে এতে নতুন শুল্কনীতির ফলে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রবৃদ্ধিতে সম্ভাব্য প্রভাব নিয়ে আলাদা কিছু তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের প্রবৃদ্ধি বেড়ে ৬ দশমিক ৪ থেকে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ হবে। পাকিস্তানের প্রবৃদ্ধি গত অর্থবছরের মতো চলতি অর্থবছরেও আড়াই শতাংশ হবে।