ভোট নিয়ে চিন্তা নেই বিএনপির নির্বাচনমুখী আ.লীগের প্রার্থীরা – U.S. Bangla News




ভোট নিয়ে চিন্তা নেই বিএনপির নির্বাচনমুখী আ.লীগের প্রার্থীরা

ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আপডেটঃ ৩১ অক্টোবর, ২০২৩ | ৮:৪৮
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে জোরেশোরে প্রচার চালাচ্ছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। নির্বাচনমুখী নেতাকর্মীরা ভোটারদের মন জয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। প্রতিটি আসনেই একাধিক প্রার্থী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরাও হাঁটছেন নির্বাচনের পথেই। ব্যতিক্রম কেবল বিএনপি। নেতাকর্মীদের এ মুহূর্তে নির্বাচন নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই। সরকারের পতন না ঘটিয়ে ভোটে যাবেন না তারা। আন্দোলন নিয়েই ব্যস্ত নেতাকর্মীরা। নির্বাচন হবে কী হবে না, এ নিয়ে দোটানায় রয়েছেন বিএনপি নেতারা। তবে ভেতরে ভেতরে তারা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখছেন বলে জানিয়েছেন প্রার্থীরা। তাদের দাবি, মাঠ গোছানোই আছে। নির্দেশনা পেলেই ভোটের মাঠে নামবেন তারা। (সরেজমিন তথ্যসহ প্রতিবেদনটি প্রস্তুতে সহযোগিতা করেছেন রোকন উদ্দিন লস্কর-মাধবপুর, আবুল কালাম

আজাদ-চুনারুঘাট, কামরুজ্জামান আল রিয়াদ-শায়েস্তাগঞ্জ, সরোয়ার শিকদার-নবীগঞ্জ, জীবন আহমেদ লিটন-বানিয়াচং) হবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ-বাহুবল) : সাবেক মন্ত্রী দেওয়ান ফরিদ গাজীর ছেলে গাজী মোহাম্মদ শাহ নেওয়াজ মিলাদ এ আসনে বর্তমান এমপি। নির্বাচনের পর থেকেই দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে তার দূরত্ব সৃষ্টি হতে থাকে। দলীয় নেতাকর্মীদের বাইরে তিনি নিজস্ব বলয়ও তৈরি করেছেন বলে অভিযোগ আছে। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফুল জাহান চৌধুরী জানান, এমপি গাজী মোহাম্মদ শাহ নেওয়াজ সাংগঠনিক নন। নেতাকর্মীদের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা নেই। বাবার রাজনীতির সুবাদে এমপি হওয়ায় তিনি নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন বোঝেন না। এমপি গাজী মোহাম্মদ শাহ নেওয়াজ মিলাদ বলেন, নবীগঞ্জ-বাহুবল উপজেলায় সরকারের অনেক উন্নয়ন হয়েছে। করোনা ও বন্যায় নিজের পরিবারকে ফেলে অসুস্থ

মেয়েকে হাসপাতালে রেখে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি। আসন্ন নির্বাচনে আমি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী। গণঅধিকার পরিষদের একাংশের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, এ সরকারের অধীনে কোনো সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে পারে না। তাই আগে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। প্রশাসনে তারা তিন স্তরে নিজেদের লোক বসিয়েছে। তাদের পরিবর্তন করতে হবে। যদি সুষ্ঠু পরিবেশ হয়, তবে আমরা নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব। জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সদস্য ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরী বলেন, দলের জন্য অনেক কাজ করেছি। এলাকার উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছি। মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীরা কেউ কখনো অসন্তুষ্ট হয়নি। কোনো দুর্নীতি, অনিয়মের প্রশ্রয় আমি দেইনি। যদি আমাকে এ আসনে

মনোনয়ন দেওয়া হয় তবে আমি জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি সাবেক এমপি এমএ মুনিম চৌধুরী বাবু বলেন, জাতীয় পার্টি সব সময়ই নির্বাচনমুখী দল। আমরা চাই গ্রহণযোগ্য কমিশনের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন। আমরা তত্ত্বাবধায়কের পক্ষে নই। নির্বাচন কমিশন যদি সঠিকভাবে নির্বাচন পরিচালনা করে তবেই সেটি গ্রহণযোগ্য হবে। আমরা দেখেছি বেশ কয়েকটি উপনির্বাচন ও সিটি করপোরেশন নির্বাচনে তারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারেনি। তিনি বলেন, আমরা এবার জেলার চারটি আসনেই প্রার্থী দেব। এ আসনে আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য অন্য প্রার্থীরা হলেন-জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আলমগীর চৌধুরী, সাবেক এমপি আমাতুল কিবরিয়া চৌধুরী কেয়া, যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতা মোহাম্মদ আব্দুল মুকিত চৌধুরী ও

নবীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান মো. ফজলুল হক চৌধুরী সেলিম। নির্বাচনের পরিবেশ হলে বিএনপি থেকে ভোট করবেন সাবেক এমপি শেখ সুজাত মিয়া। হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) : এ আসনটি মূলত আওয়ামী লীগের ভোটব্যাংক হিসাবেই পরিচিত। চরম দুঃসময়েও এ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। তবে এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। আগামী নির্বাচন নিয়ে এ আসনে আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে বিরোধ প্রকাশ্যে রূপ নিয়েছে। অ্যাডভোকেট মো. আব্দুল মজিদ খান ২০০৮ সাল থেকে টানা তিনবার এ আসনে এমপি হয়েছেন। এবার তার বিরুদ্ধে মাঠে আছেন বেশ কয়েক নেতা। তারা হলেন সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট শরীফ উদ্দিন আহমেদের ছেলে জেলা আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট ময়েজ উদ্দিন শরীফ রুয়েল, আজমিরীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান মো.

মর্তুজা হাসান, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক লুৎফুর রহমান তালুকদার। লাঙ্গলের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন জাতীয় পার্টির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শংকর পাল ও যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন। বিএনপির মাঠ পর্যায়ে আছেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. সাখাওয়াত হাসান জীবন ও সৌদি আরব প্রবাসী বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আহমদ আলী মুকিব। উপজেলা চেয়ারম্যান মর্তুজা হাসান জানান, অনেক এমপি আছেন লেবাসে আওয়ামী লীগ। কিন্তু মন ও অন্তর বিশ্বাসে তারা অন্য ধরনের। প্রকৃত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এমপির আচরণে ঘরে বসে গেছেন। তিনি পাঁচমিশালী ব্যক্তি নিয়ে চলছেন। সাবেক এমপি প্রয়াত শরীফ উদ্দিন আহমেদ এ আসনে আওয়ামী লীগের যে মাঠ তৈরি করে গিয়েছিলেন তা আর নেই। নেতৃত্বের দুর্বলতার

কারণে আওয়ামী লীগ সংগঠিত হচ্ছে না। বানিয়াচং উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আমির হোসেন মাস্টার বলেন, আওয়ামী লীগ ও জনগণ এমপি মজিদ খানের সঙ্গে নেই। নেতাকর্মীদের সঙ্গেও তার যোগাযোগ কম। আওয়ামী লীগ নেতা ময়েজ উদ্দিন শরীফ রুয়েল বলেন, একটিই দাবি যেন ছাত্রলীগ থেকে উঠে আসা আওয়ামী লীগ করা যে কাউকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। আমি মনোনয়ন পেলে মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাব। উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মিজবাহ উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ত নেতাকে প্রার্থী হিসাবে চাই। বর্তমান এমপি মো. আব্দুল মজিদ খানের সঙ্গে উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন ও পৌরসভার কোনো নেতাকর্মীর সম্পর্ক নেই। এমপি আব্দুল মজিদ খান বলেন, আমি যখন মহাজোটের প্রার্থী

ছিলাম না তখনো দলের নেতাকর্মীরা আমার সঙ্গে ছিলেন। আমাকে বিজয়ী করেছিলেন। ১৪ বছরে এলাকার উন্নয়নের পাশাপাশি দলের নেতাকর্মীদের পাশে ছিলাম। নেতাকর্মীরা আমার পাশে ছিলেন এবং আছেন। নির্বাচন সামনে রেখে যারা আমার বিরোধিতা করছেন তারা অবৈধ সুবিধা নিতে চান। এবার মনোনয়ন পেলে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করব। হবিগঞ্জ-৩ (সদর-লাখাই-শায়েস্তাগঞ্জ) : এ আসন থেকেই নিয়ন্ত্রণ হয় পুরো জেলা। টানা চারবার এ আসনটি আওয়ামী লীগের হাতে রয়েছে। আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন বর্তমান এমপি অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহির, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. মোতাচ্ছিরুল ইসলাম। অন্যদিকে সরকারের দুর্নীতি, দুঃশাসন, দ্রব্যমূল্যের ক্রমবর্ধমান ঊর্ধ্বগতি তুলে ধরে আসন ছিনিয়ে নিতে মাঠে রয়েছেন বিএনপি নেতারা। তাদের ভরসা টানা তিনবারের সাবেক

পৌর মেয়র জি কে গউছ। তার কাঁধে ভর করেই স্বপ্নজয় করতে চাচ্ছে দলটি। জাতীয় পার্টি থেকে প্রার্থী হতে মাঠে নেমেছেন ইংল্যান্ড প্রবাসী বুলবুল চৌধুরী। আর নবগঠিত গণঅধিকার পরিষদের হয়ে মাঠে নেমেছেন দলটির জেলা আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট চৌধুরী আশরাফুল বারী নোমান। এমপি আবু জাহির বলেন, অতীতের রেকর্ড ভঙ্গ করে এখানে উন্নয়ন হয়েছে। দলের মধ্যে কোনো বিভক্তি নেই। প্রতিযোগিতা আছে। জেলার অন্যান্য আসনে যেমন একাধিক প্রার্থী মাঠে কাজ করছেন, তেমনটি এখানে নেই। অনেক স্থানে এমপিদের বিরুদ্ধে তৃণমূলের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি নিয়ে অভিযোগ থাকে। কিন্তু আমার এলাকায় এমনটি নেই। বিএনপির কেন্দ্রীয় সমবায়বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র জি কে গউছ বলেন, দেশে তো আসলে কোনো নির্বাচন নেই। ২০১৪ ও ২০১৮ সালে বর্তমান সরকার সেটি প্রমাণ করেছে। ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রীর কথায় আস্থা রেখে আমরা নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। কিন্তু দেখা গেল আগের রাতেই ভোট হয়ে গেছে। বিশ্বে এমন ঘটনা এটিই প্রথম। দিনের ভোট রাতে হয়। দেশে ভোটের পরিবেশ নেই। তাই আন্দোলনেরও কোনো বিকল্প নেই। যদি সুষ্ঠু ভোটের পরিবেশ হয় তবে মনোনয়ন পেলে আমি নির্বাচন করব। এ ক্ষেত্রে দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। হবিগঞ্জ-৪ (মাধবপুর-চুনারুঘাট) : এ আসনে আওয়ামী লীগের ছয়জন নেতা নৌকার মনোনয়ন চাচ্ছেন। তারা হলেন, বর্তমান এমপি বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাবেক প্রসিকিউটর সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন, চুনারুঘাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আকবর হোসেন জিতু, মাধবপুরের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জাকির হোসেন চৌধুরী (অসীম), সাবেক মন্ত্রী এনামুল হক মোস্তফা শহীদের ছেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড নেতা নিজামুল হক মোস্তফা শহীদ রানা ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা আরিফুল হাই রাজিব। জাতীয় পার্টি থেকে মাঠে নেমেছেন আহাদ চৌধুরী শাহীন। বিএনপি থেকে এ আসনে মাঠে নেই কেউ। তবে সুষ্ঠু পরিবেশ পেলে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সায়হাম গ্রুপের কর্ণধার শিল্পপতি সৈয়দ মো. ফয়ছল নির্বাচন করবেন বলে শোনা যাচ্ছে। তিনি নির্বাচন না করলে ছোট ভাই মাধবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ শাহজাহানকে ভরসা হিসাবে রাখছেন দলীয় নেতাকর্মীরা। মাধবপুর উপজেলা বিএনপির সম্পাদক হামিদুর রহমান হামদু বলেন, এটি সত্য যে, সায়হাম পরিবারই মাধবপুরে বিএনপির ধারকবাহক। এখানে ইউপি নির্বাচনে বিএনপির অর্ধেক চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌর মেয়রও বিএনপির। দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে সৈয়দ মো. ফয়ছল পরিবারের সদস্যরা যথেষ্ট ভূমিকা রাখেন। শুধু মাধবপুরে নয়, চুনারুঘাটেও তারা সমন্বয় করেন। তাদের কাছে নেতাকর্মীরা মূল্যায়ন পায়। বিএনপির মনোনয়ন পেলে এ আসনে ধানের শীষের জয় হবে। তিনি বলেন, আগে বাগানে আওয়ামী লীগের যে একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল তা আর নেই। এখন বাগানে শিক্ষার হার বেড়েছে। তারাও ভালো-মন্দ বুঝতে শিখেছে। ধোঁকা দিয়ে আর তাদের ভোট নেওয়া যাবে না। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইউপি চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান বলেন, এটি বরাবরই নৌকার আসন। এবারও আওয়ামী লীগ পাশ করবে। কিন্তু দলের অবস্থান ভালো নয়। নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন নেই। এ আসনে প্রকাশ্যে গ্রুপিং নেই, তবে ক্ষোভ আছে। বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাধবপুরের সন্তান। এ আসনের এমপিও তিনি। আমি দলের সাধারণ সম্পাদক, আমাকেই তিনি জিজ্ঞেস করেন না। উন্নয়নও তেমন কিছুই হয়নি। তবে মাধবপুরে এসে নেতাকর্মীদের নিয়ে বসলেই এসব ক্ষোভ শেষ হয়ে যাবে। যাকেই নৌকা দেওয়া হোক পাশ করবে। এমপি মাহবুব আলী জানান, দুর্দিনে তিনি নেতাকর্মীদের পাশে থাকেন। নির্বাচিত হয়ে তিনি নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংযোগ নিবিড় করেছেন। দুই উপজেলায় ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। তৃণমূল নেতাকর্মীদের সঙ্গে তার ভালো সম্পর্ক রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন জানান, সংসদ-সদস্য হওয়া তার কাছে মুখ্য নয়। এ আসন থেকে আওয়ামী লীগ যাতে সাফল্য পায় এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচনের নেতিবাচক প্রভাব কাটিয়ে উঠতে পারে সেজন্য কাজ করে যাচ্ছেন তিনি।
ট্যাগ:

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন-স্টপ জেনোসাইড’ স্লোগানে ছাত্রলীগের সমাবেশ হজ ভিসায় নতুন শর্ত দিল সৌদি আরব ‘পাকিস্তান হাতে চুড়ি পরে বসে নেই’ আবারও সংসদে উঠল চাকরি বয়সসীমা ৩৫ প্রস্তাব, যা বললেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী রিজার্ভ চুরির তদন্ত প্রতিবেদন আজও জমা পড়েনি আদালতে ইসরাইলে গোলাবারুদের চালান থামাল যুক্তরাষ্ট্র বিজন বাবুর বাইরে ভোট দিলে প্রতিহত করার হুমকি সাবেক এমপির মুরগির বাচ্চার জন্য চিল যেমন মায়াকান্না করে উনার কান্নাও সে রকম: রিজভী বিএনপির মিত্রদের ফের মাঠে নামার প্রস্তুতি মঙ্গলবার থেকে খুলছে সব প্রাথমিক বিদ্যালয় ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন স্থগিত ব্যারিস্টার সুমনকে নিয়ে মুখ খুললেন পিয়া জান্নাতুল কেন পরমাণু মহড়া চালাতে চায় রাশিয়া? রাফাহ ছাড়তে ইসরাইলের নির্দেশ, হামলা হবে ইয়াবা সেবন করে শিশু-বৃদ্ধদের পেটাতেন মিল্টন: হারুন টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হামলার হুমকি রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলায় সহযোগিতার জন্য ওআইসি সদস্যদের প্রতি আহবান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর খালি কলসি বাজে বেশি: ওবায়দুল কাদেরকে রিজভী কেন পরমাণু মহড়া চালাতে চায় রাশিয়া? নিউইয়র্কে ফোক সম্রাজ্ঞী মমতাজের শুভ জন্মদিন উদযাপন