ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
‘ওই পাড়াটা বিএনপির, ওইঠে উন্নয়ন করা যাবেনি’
ডিবি কার্যালয়ে মামুনুল হক
সাংবাদিকরা বাংলাদেশ ব্যাংকে ঢুকবে কেন
ভারতবিরোধী ‘কঠোর অবস্থান’ থেকে সরতে চায় বিএনপি
পরাজিত প্রার্থীর উন্নয়নের প্রশংসা করলেন ব্যারিস্টার সুমন
ফাতেমার বিস্ফোরক মন্তব্য, ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ আ.লীগের
ফিরতে চাইলেও কঠিন সিদ্ধান্তে অনড় বিএনপি
দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে ভোটে দাঁড়ানোয় ২ বিএনপি নেতার পরিণতি
দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে অংশ নেওয়ায় মানিকগঞ্জের ঘিওর বিএনপির দুই নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। শনিবার রাতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
বহিষ্কার হওয়া নেতারা হলেন- কেন্দ্রীয় মুক্তিযোদ্ধা দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও জেলা বিএনপির মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মো. আব্দুল মান্নান এবং জেলা বিএনপির সদস্য ও ঘিওর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান খন্দকার লিয়াকত হোসেন। লিয়াকত হোসেন ২০১৪ সালে বিএনপির সমর্থন নিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন।
মানিকগঞ্জ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এসএ জিন্নাহ কবীর। তিনি জানান, দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে বিএনপির ওই দুই নেতা উপজেলা
পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেন। প্রথমে তাদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নোটিশের জবাব দিতে ব্যর্থ হওয়ায় তাদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। তিনি আরও জানান, প্রথম ধাপের নির্বাচনে হরিরামপুর ও সিংগাইর উপজেলার বিএনপির মোট চারজন নেতাকে বহিষ্কার করা হয়। এ নিয়ে মানিকগঞ্জের তিনটি উপজেলায় ৬ জনকে বহিষ্কার করা হলো। ঘিওর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুল মান্নান বলেন, দলীয় সিদ্ধান্ত যাই হোক জনগণের অনুরোধে প্রার্থী হয়েছি। দীর্ঘদিন জনগণের সেবা করে আসছি। এই মুহূর্তে নির্বাচন থেকে সরে গেলে জনগণ আমাকে মেনে নেবে না।
পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেন। প্রথমে তাদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নোটিশের জবাব দিতে ব্যর্থ হওয়ায় তাদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। তিনি আরও জানান, প্রথম ধাপের নির্বাচনে হরিরামপুর ও সিংগাইর উপজেলার বিএনপির মোট চারজন নেতাকে বহিষ্কার করা হয়। এ নিয়ে মানিকগঞ্জের তিনটি উপজেলায় ৬ জনকে বহিষ্কার করা হলো। ঘিওর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুল মান্নান বলেন, দলীয় সিদ্ধান্ত যাই হোক জনগণের অনুরোধে প্রার্থী হয়েছি। দীর্ঘদিন জনগণের সেবা করে আসছি। এই মুহূর্তে নির্বাচন থেকে সরে গেলে জনগণ আমাকে মেনে নেবে না।