ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সাংবাদিক ও প্রতিষ্ঠানের ওপর হামলার ঘটনায় ১০ দেশের তীব্র নিন্দা
অবৈধ ইউনুস সরকারের ব্যর্থতায় গণমাধ্যম ধ্বংস
প্রেস সচিব শফিকের উস্কানিতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা চরম সংকটে
“আমি বিএনপি চাই না জামায়াতও চাই না, আওয়ামী লীগ না থাকলে আমি ভোট দিবো না” – জনতার কথা
‘দায়মুক্তি’ শীর্ষক লাইভ প্রোগ্রামের বিশেষ পর্ব
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার মত কেউ বাংলাদেশে পয়দা হয়নাই, আওয়ামী লীগ বীরের বেশে দেশে ফিরে আসবে” –জনতার কন্ঠ
অবৈধ দখলদার সরকারের শাসনে জনরোষ, ঘরে ঘরে অসন্তোষ
ভারত বাদ, নতুন ব্লকে বাংলাদেশ, চীন, পাকিস্তান!
মোদী বিশ্ব নেতা, পৃথিবীর গুরু ভিশন ২০৪৭ এর স্থপতি। কিন্তু তাঁর নিজের প্রতিবেশীরা ভারতের চার পাশের দেশগুলোর কিছুদিন ধরে কূটনীতিক মহলে গুঞ্জন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান চীনের প্রত্যক্ষ সমর্থনে ভারতের বাইরে একটি নতুন জোট গঠন করছে।
টিআরটি ওয়ার্ল্ড এর প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশ ও পাকিস্তান বর্তমানে একটি নতুন সার্ক গঠনের আলোচনা চালাচ্ছে। যেখানে ভারতের বদলে নেতৃত্ব দেবে চীন। এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের একচ্ছত্র আধিপত্য ভেঙ্গে নতুন শক্তির আবির্ভাব ঘটানো। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও ইসলামাবাদ এ নিয়ে নিয়মিত আলোচনায় বসছে আর বেইজিং পর্দার আড়াল থেকে এ উদ্যোগকে তরান্বিত করছে?
পতীত স্বৈরাচার শেখ হাসিনার সরকার এতদিন ভারতকে সবচেয়ে বড় কৌশলগত মিত্র
হিসেবে দেখে এসেছে। কিন্তু বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বাস্তবতা বদলে গেছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বৈচিত্র্য আনতে এখন ঢাকা ভারত কেন্দ্রিক পররাষ্ট্র নীতি থেকে সরে আসছে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূস স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, আমরা দক্ষিণ এশিয়ায় এমন একটি অর্থনৈতিক ব্লক করতে চাই, যা ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো কাজ করবে। নরেন্দ্র মোদী নিজেকে এক বিশ্বনেতা ভাবতে ভালবাসেন। তিনি ব্রিটেনের রাজপ্রাসাদে গিয়েছেন আমেরিকায় বিশাল সংবর্ধনা পেয়েছেন।রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট তাঁকে বন্ধুর মতো আলিঙ্গন করেছেন। কিন্তু তাঁর নিজের প্রতিবেশী দেশগুলো বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা কেউ তাঁকে চাইছে না। এই সত্য মোদীর মনের ভেতর কাঁটার মতো বিঁধছে। ভারতের এক প্রবীণ কূটনীতিক স্বীকার করেছেন, আমরা
যদি এখনই কৌশল না বদলাই তাহলে দক্ষিণ এশিয়ার নেতৃত্ব পুরোপুরি চীনের হাতে চলে যাবে। পাকিস্তান ও বাংলাদেশ একসঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে, যা ভারতের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ । প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে মোদীর চুপচাপ হাঁটতে থাকেন। পাশের লনে দাঁড়িয়ে থাকা এসপিজি কমান্ডোদের দৃষ্টি তার দিকে। নতুন ব্লক, নতুন জোট ভারত বিহীন দক্ষিণ এশিয়া।মোদী রাগে কাঁপতে থাকেন হাত মুঠো করে ফেলেন এটা হতে দেওয়া যায় না। তবে প্রশ্ন একটাই এখন তিনি কী করবেন?
হিসেবে দেখে এসেছে। কিন্তু বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বাস্তবতা বদলে গেছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বৈচিত্র্য আনতে এখন ঢাকা ভারত কেন্দ্রিক পররাষ্ট্র নীতি থেকে সরে আসছে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূস স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, আমরা দক্ষিণ এশিয়ায় এমন একটি অর্থনৈতিক ব্লক করতে চাই, যা ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো কাজ করবে। নরেন্দ্র মোদী নিজেকে এক বিশ্বনেতা ভাবতে ভালবাসেন। তিনি ব্রিটেনের রাজপ্রাসাদে গিয়েছেন আমেরিকায় বিশাল সংবর্ধনা পেয়েছেন।রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট তাঁকে বন্ধুর মতো আলিঙ্গন করেছেন। কিন্তু তাঁর নিজের প্রতিবেশী দেশগুলো বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা কেউ তাঁকে চাইছে না। এই সত্য মোদীর মনের ভেতর কাঁটার মতো বিঁধছে। ভারতের এক প্রবীণ কূটনীতিক স্বীকার করেছেন, আমরা
যদি এখনই কৌশল না বদলাই তাহলে দক্ষিণ এশিয়ার নেতৃত্ব পুরোপুরি চীনের হাতে চলে যাবে। পাকিস্তান ও বাংলাদেশ একসঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে, যা ভারতের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ । প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে মোদীর চুপচাপ হাঁটতে থাকেন। পাশের লনে দাঁড়িয়ে থাকা এসপিজি কমান্ডোদের দৃষ্টি তার দিকে। নতুন ব্লক, নতুন জোট ভারত বিহীন দক্ষিণ এশিয়া।মোদী রাগে কাঁপতে থাকেন হাত মুঠো করে ফেলেন এটা হতে দেওয়া যায় না। তবে প্রশ্ন একটাই এখন তিনি কী করবেন?



