ব্যাংকে ডলারের দাম আরও ২ টাকা বাড়ল
ব্যাংকগুলো প্রতি ডলারের দাম আরও দুই টাকা করে বাড়িয়েছে। ডলার কেনা ও বেচা দুই ক্ষেত্রেই দাম বাড়াল। এখন ব্যাংকগুলো আমদানি, বকেয়া ঋণ পরিশোধসহ অন্যান্য খাতে গ্রাহকদের কাছে প্রতি ডলার বিক্রি করবে সর্বোচ্চ ১২২ টাকা করে। বুধবারই প্রায় সব ব্যাংক ১২২ টাকা করে ডলার বিক্রি করেছে। আগের দিন মঙ্গলবার ছিল সর্বোচ্চ ১২০ টাকা। এ দফায় প্রতি ডলারের দাম বাড়ল ২ টাকা। নতুন বছরের প্রথম দিন থেকেই ডলারের এই বাড়তি দাম কার্যকর করা হয়েছে।
ব্যাংকগুলোর ডলার বিক্রির দর বাড়ানোর ফলে আমদানি ব্যয় বেড়ে যাবে। ফলে আমদানি পণ্যে বেশি অর্থ খরচ হওয়ায় আমদানি পণ্যের দামও বাড়বে। এছাড়া টাকার মানও কমে গেল ২ টাকা। টাকার
মান কমে যাওয়া ও আমদানি পণ্যের দাম বেড়ে গেলে মূল্যস্ফীতিতে তা বাড়তি চাপ সৃষ্টি করবে। এদিকে মঙ্গলবার রাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে জারি করা এক সার্কুলারের মাধ্যমে ডলারের দাম বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে ব্যাংক ও গ্রাহক আলোচনার মাধ্যমে ডলারের দাম নির্ধারণ করবে। এক্ষেত্রে ডলারের দাম নির্ধারণের আগে ব্যাংক তাদের ডিলার বা বৈদেশিক মুদ্রার নিবন্ধন পাওয়া শাখার সঙ্গে আলোচনা করবে। এর ভিত্তিতে ডলারের দাম নির্ধারিত হবে। বুধবার থেকে ডলারের দাম সব খাতেই বেড়েছে। গ্রাহকরা আগে আমদানি ও ঋণ পরিশোধসহ অন্যান্য খাতে ডলার কিনতেন সর্বোচ্চ ১২০ টাকা করে। বুধবার থেকে কিনতে হচ্ছে সর্বোচ্চ ১২২ টাকা করে। প্রতি ডলারের দাম বেড়েছে ২
টাকা। বেশির ভাগ ব্যাংক নগদ ডলারের দাম বাড়িয়ে ১২২ টাকা করেছে। কোনো কোনো ব্যাংক ১২৩ টাকা করেও নগদ ডলার বিক্রি করছে। এদিকে ব্যাংকগুলো রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সের ডলার কিনছে সর্বোচ্চ ১২১ টাকা করে। আগে কিনত ১১৯ টাকা করে। এ খাতেও ডলারের দাম ২ টাকা বাড়ানো হয়েছে। ডলারের দাম বাড়ায় অন্যান্য বৈদেশিক মুদ্রার দামও আনুপাতিক হারে বেড়েছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক রেমিট্যান্স কেনার দর আগেই সর্বোচ্চ ১২৩ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে। যে কারণে আমদানিতেও ডলারের দাম ১২৪ টাকা ছিল মঙ্গলবার। যেসব ব্যাংক বেশি দামে রেমিট্যান্স কিনছে, তারা এখনো বাড়তি দামে আমদানিতে ডলার বিক্রি করছে। ব্যাংকে ডলারের দাম বাড়ায় মানি চেঞ্জার্সগুলোয়ও এর দাম বাড়ছে। এসব প্রতিষ্ঠান
সর্বোচ্চ ১২৩ টাকা করে ডলার বিক্রি করতে পারবে। তবে খোলাবাজারে এর দাম বেড়ে ১২৮ টাকায় উঠেছে। বুধবার কোথাও কোথাও ১২৯ করেও বিক্রি হয়েছে।
মান কমে যাওয়া ও আমদানি পণ্যের দাম বেড়ে গেলে মূল্যস্ফীতিতে তা বাড়তি চাপ সৃষ্টি করবে। এদিকে মঙ্গলবার রাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে জারি করা এক সার্কুলারের মাধ্যমে ডলারের দাম বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে ব্যাংক ও গ্রাহক আলোচনার মাধ্যমে ডলারের দাম নির্ধারণ করবে। এক্ষেত্রে ডলারের দাম নির্ধারণের আগে ব্যাংক তাদের ডিলার বা বৈদেশিক মুদ্রার নিবন্ধন পাওয়া শাখার সঙ্গে আলোচনা করবে। এর ভিত্তিতে ডলারের দাম নির্ধারিত হবে। বুধবার থেকে ডলারের দাম সব খাতেই বেড়েছে। গ্রাহকরা আগে আমদানি ও ঋণ পরিশোধসহ অন্যান্য খাতে ডলার কিনতেন সর্বোচ্চ ১২০ টাকা করে। বুধবার থেকে কিনতে হচ্ছে সর্বোচ্চ ১২২ টাকা করে। প্রতি ডলারের দাম বেড়েছে ২
টাকা। বেশির ভাগ ব্যাংক নগদ ডলারের দাম বাড়িয়ে ১২২ টাকা করেছে। কোনো কোনো ব্যাংক ১২৩ টাকা করেও নগদ ডলার বিক্রি করছে। এদিকে ব্যাংকগুলো রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সের ডলার কিনছে সর্বোচ্চ ১২১ টাকা করে। আগে কিনত ১১৯ টাকা করে। এ খাতেও ডলারের দাম ২ টাকা বাড়ানো হয়েছে। ডলারের দাম বাড়ায় অন্যান্য বৈদেশিক মুদ্রার দামও আনুপাতিক হারে বেড়েছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক রেমিট্যান্স কেনার দর আগেই সর্বোচ্চ ১২৩ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে। যে কারণে আমদানিতেও ডলারের দাম ১২৪ টাকা ছিল মঙ্গলবার। যেসব ব্যাংক বেশি দামে রেমিট্যান্স কিনছে, তারা এখনো বাড়তি দামে আমদানিতে ডলার বিক্রি করছে। ব্যাংকে ডলারের দাম বাড়ায় মানি চেঞ্জার্সগুলোয়ও এর দাম বাড়ছে। এসব প্রতিষ্ঠান
সর্বোচ্চ ১২৩ টাকা করে ডলার বিক্রি করতে পারবে। তবে খোলাবাজারে এর দাম বেড়ে ১২৮ টাকায় উঠেছে। বুধবার কোথাও কোথাও ১২৯ করেও বিক্রি হয়েছে।