
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আমন চাল সংগ্রহে ব্যর্থ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ

অপারেশন ডেভিল হান্টে গ্রেফতার আরও ৭৬৯

চলন্ত বাসে ডাকাতি, বড়াইগ্রাম থানার ওসিকে প্রত্যাহার

বরখাস্ত হচ্ছেন শেকৃবির ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারী

চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানির লোমহর্ষক বর্ণনা

জিয়াউল আহসানের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন ২৮ এপ্রিল

এস কে সুর পরিবারের ৩৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ, ফ্ল্যাট-জমি জব্দ
বিচার ব্যবস্থাকে পক্ষপাতমুক্ত করার সুপারিশ

প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করার ওপর জোর দিয়ে বিচার খাত সংস্কারের লক্ষ্যে একগুচ্ছ সুপারিশ করেছে জাতিসংঘ। এতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতার পাশাপাশি সাক্ষী সুরক্ষায় আইন প্রণয়ন ও স্বাধীন পাবলিক প্রসিকিউশন সার্ভিস প্রতিষ্ঠা এবং ভুক্তভোগীদের ন্যায্যবিচার ও ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা নিশ্চিতের কথা বলা হয়েছে। সংস্থাটির মতে, বিচার-সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম রাজনৈতিক দলের সংশ্লিষ্টতাসহ পক্ষপাতমুক্ত হতে হবে। কাগজে-কলমে নয়, বাস্তবেও প্রতিফলন থাকতে হবে।
২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা বিশ্লেষণের পর গত বুধবার এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরের (ওএইচসিএইচআর) তথ্যানুসন্ধান দল। এই প্রতিবেদনের ৩৩৮ থেকে ৩৫০ দফায় বিচার খাত সংস্কারসহ এর
জবাবদিহির বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে। বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে মৃত্যুদণ্ডের বিধান থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করে বিচার ব্যবস্থায় রোম সংবিধি, অর্থাৎ আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) চুক্তি অনুসরণের বিষয়ে জোর দেওয়া হয়। ওই চুক্তিতে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রহিত রয়েছে। সংস্থাটি বলছে, সব ধরনের ভীতির ঊর্ধ্বে থেকে পাবলিক প্রসিকিউটররা যাতে তাদের কার্যসম্পাদন করতে পারেন। প্রতিবেদনে সুষ্ঠু বিচার ব্যবস্থা নিশ্চিতের জন্য মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার প্রমাণাদি সংগ্রহ ও সংরক্ষণের বিষয়টি অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, অপরাধের সঙ্গে যারা জড়িত ছিলেন, তাদের দেওয়া আনুষ্ঠানিক নির্দেশের নথিও সংরক্ষণ করতে হবে। অপরাধের প্রমাণাদি নষ্ট বা লুকানোর সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় বা ফৌজদারি মামলা করে পদক্ষেপ নিতে
হবে। এসব অপরাধ যাদের নির্দেশে হয়েছে, বিদ্যমান আইন ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী তাদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি ভুক্তভোগীদের ন্যায্যবিচার নিশ্চিত করা ও ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রতিবেদনে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, নির্যাতন, জোরপূর্বক গুম এবং যৌন ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার তদন্ত ও বিচারের জন্য কার্যকর, স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ এবং সমন্বিত প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার সুপারিশ করা হয়েছে। এর মধ্যে ২০২৪ সালের কোটা বিক্ষোভের পূর্ববর্তী মামলা এবং প্রতিশোধমূলক সহিংসতা সম্পর্কিত মামলাগুলো রয়েছে। যেসব অপরাধী নির্দেশদাতা ও নেতৃত্বদানকারীদের হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে, তাদের বিদ্যমান আইন ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের আলোকে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য কার্যকর প্রতিকার এবং ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করতে হবে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ আছে–
এমন কর্মকর্তাদের বরখাস্ত করার সুপারিশ করেছে জাতিসংঘ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুষ্ঠু ও কার্যকর বিচার, বিশেষ করে এসব অপরাধের নেপথ্যে থাকা ব্যক্তিদের বিচার নিশ্চিত করার জন্য একটি ক্রান্তিকালীন বিচার ব্যবস্থার মডেল গড়ে তুলতে হবে। প্রতিবেদনে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার প্রমাণাদি সংগ্রহ ও সংরক্ষণের কাজটিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এতে বলা হয়, অবিলম্বে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে সরকারি আদেশ ও অন্যান্য অভ্যন্তরীণ নথি, ফরেনসিক প্রমাণসহ প্রাসঙ্গিক প্রমাণগুলো সংকলন ও সংরক্ষণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে নিরাপত্তা বাহিনীর স্বাধীনতা সুরক্ষা ও সাক্ষীদের ভয় দেখানো প্রতিরোধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা এবং ফৌজদারি তদন্তের উদ্যোগ নিতে হবে। অপরাধের প্রমাণাদি নষ্ট বা লুকানোর সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় বা ফৌজদারি
মামলা করে পদক্ষেপ নিতে হবে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় দায়মুক্তি না দেওয়ার কথা বলছে জাতিসংঘ। এতে বলা হয়েছে, ইস্যুভিত্তিক সাধারণ নির্দেশাবলি আইনের স্থগিতাদেশ বাতিল করতে হবে। ফৌজদারি কার্যবিধি আইনের ১৩২ ধারা এবং অন্যান্য অনুরূপ আইনে যে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছিল, তা রহিতকরণ সাপেক্ষে সরকারি কর্মকর্তাদের তদন্ত এবং বিচারের জন্য অনুমতি প্রদান করতে হবে। বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে সংঘটিত গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত অপরাধগুলো যেন নিয়মিত আদালতে বিচার করা যায়, তা নিশ্চিত করার জন্য আইনি কাঠামোর সংস্কার করতে হবে। এমনকি যদি সামরিক সদস্যদের বা সামরিক এখতিয়ারের অধীন অন্য কোনো কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়। গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিশ্বাসযোগ্য অভিযোগে অভিযুক্ত নির্দেশ এবং নেতৃত্ব পর্যায়ে কর্মকর্তাদের সাময়িক
বরখাস্ত করতে হবে। যেসব অপরাধের তদন্ত ঝুলে আছে সেগুলোর সম্পূর্ণ, স্বাধীন এবং নিরপেক্ষ তদন্ত সম্পন্ন ও বিচারের আওতায় আনতে হবে। সার্বিক ও প্রেক্ষাপটের উপযোগী ক্রান্তিকালীন বিচার মডেল গড়ে তোলার লক্ষ্যে দেশব্যাপী অন্তর্ভুক্তিমূলক সংলাপ এবং পরামর্শের উদ্যোগ নিতে হবে। স্বাধীন পাবলিক প্রসিকিউশন সার্ভিস প্রতিষ্ঠার ওপর জোর দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সততা, উপযুক্ত প্রশিক্ষণ, যোগ্যতাসহ পেশাদার পূর্ণকালীন কর্মীদের দিয়ে এই প্রসিকিউশন গঠন করতে হবে। রাজনৈতিক দলের সংশ্লিষ্টতা বা পূর্বধারণাসহ কোনো ধরনের পক্ষপাত ছাড়াই লোকবল নিয়োগ দিতে হবে এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। পাবলিক প্রসিকিউটররা ভয়ভীতি, হয়রানি বা অনাকাঙ্ক্ষিত হস্তক্ষেপ ছাড়াই কাজ করতে সক্ষম– এমন পরিবেশ নিশিচত করতে হবে। বিচারকদের নিয়োগ, বরখাস্ত, প্রত্যাহার এবং শৃঙ্খলা
সম্পর্কিত পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষেত্রে একটি দায়িত্বশীল স্বাধীন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে হবে; যাতে বিচারকরা রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হস্তক্ষেপ, দুর্নীতি, ভয়ভীতি, হয়রানিরসহ অপ্রত্যাশিত বা অযাচিত হস্তক্ষেপ থেকে সুরক্ষা পান। বিচার বিভাগের সরকার বা রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে এবং প্রাতিষ্ঠানিক উপায়ে এর সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।
জবাবদিহির বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে। বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে মৃত্যুদণ্ডের বিধান থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করে বিচার ব্যবস্থায় রোম সংবিধি, অর্থাৎ আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) চুক্তি অনুসরণের বিষয়ে জোর দেওয়া হয়। ওই চুক্তিতে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রহিত রয়েছে। সংস্থাটি বলছে, সব ধরনের ভীতির ঊর্ধ্বে থেকে পাবলিক প্রসিকিউটররা যাতে তাদের কার্যসম্পাদন করতে পারেন। প্রতিবেদনে সুষ্ঠু বিচার ব্যবস্থা নিশ্চিতের জন্য মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার প্রমাণাদি সংগ্রহ ও সংরক্ষণের বিষয়টি অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, অপরাধের সঙ্গে যারা জড়িত ছিলেন, তাদের দেওয়া আনুষ্ঠানিক নির্দেশের নথিও সংরক্ষণ করতে হবে। অপরাধের প্রমাণাদি নষ্ট বা লুকানোর সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় বা ফৌজদারি মামলা করে পদক্ষেপ নিতে
হবে। এসব অপরাধ যাদের নির্দেশে হয়েছে, বিদ্যমান আইন ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী তাদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি ভুক্তভোগীদের ন্যায্যবিচার নিশ্চিত করা ও ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রতিবেদনে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, নির্যাতন, জোরপূর্বক গুম এবং যৌন ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার তদন্ত ও বিচারের জন্য কার্যকর, স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ এবং সমন্বিত প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার সুপারিশ করা হয়েছে। এর মধ্যে ২০২৪ সালের কোটা বিক্ষোভের পূর্ববর্তী মামলা এবং প্রতিশোধমূলক সহিংসতা সম্পর্কিত মামলাগুলো রয়েছে। যেসব অপরাধী নির্দেশদাতা ও নেতৃত্বদানকারীদের হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে, তাদের বিদ্যমান আইন ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের আলোকে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য কার্যকর প্রতিকার এবং ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করতে হবে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ আছে–
এমন কর্মকর্তাদের বরখাস্ত করার সুপারিশ করেছে জাতিসংঘ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুষ্ঠু ও কার্যকর বিচার, বিশেষ করে এসব অপরাধের নেপথ্যে থাকা ব্যক্তিদের বিচার নিশ্চিত করার জন্য একটি ক্রান্তিকালীন বিচার ব্যবস্থার মডেল গড়ে তুলতে হবে। প্রতিবেদনে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার প্রমাণাদি সংগ্রহ ও সংরক্ষণের কাজটিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এতে বলা হয়, অবিলম্বে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে সরকারি আদেশ ও অন্যান্য অভ্যন্তরীণ নথি, ফরেনসিক প্রমাণসহ প্রাসঙ্গিক প্রমাণগুলো সংকলন ও সংরক্ষণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে নিরাপত্তা বাহিনীর স্বাধীনতা সুরক্ষা ও সাক্ষীদের ভয় দেখানো প্রতিরোধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা এবং ফৌজদারি তদন্তের উদ্যোগ নিতে হবে। অপরাধের প্রমাণাদি নষ্ট বা লুকানোর সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় বা ফৌজদারি
মামলা করে পদক্ষেপ নিতে হবে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় দায়মুক্তি না দেওয়ার কথা বলছে জাতিসংঘ। এতে বলা হয়েছে, ইস্যুভিত্তিক সাধারণ নির্দেশাবলি আইনের স্থগিতাদেশ বাতিল করতে হবে। ফৌজদারি কার্যবিধি আইনের ১৩২ ধারা এবং অন্যান্য অনুরূপ আইনে যে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছিল, তা রহিতকরণ সাপেক্ষে সরকারি কর্মকর্তাদের তদন্ত এবং বিচারের জন্য অনুমতি প্রদান করতে হবে। বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে সংঘটিত গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত অপরাধগুলো যেন নিয়মিত আদালতে বিচার করা যায়, তা নিশ্চিত করার জন্য আইনি কাঠামোর সংস্কার করতে হবে। এমনকি যদি সামরিক সদস্যদের বা সামরিক এখতিয়ারের অধীন অন্য কোনো কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়। গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিশ্বাসযোগ্য অভিযোগে অভিযুক্ত নির্দেশ এবং নেতৃত্ব পর্যায়ে কর্মকর্তাদের সাময়িক
বরখাস্ত করতে হবে। যেসব অপরাধের তদন্ত ঝুলে আছে সেগুলোর সম্পূর্ণ, স্বাধীন এবং নিরপেক্ষ তদন্ত সম্পন্ন ও বিচারের আওতায় আনতে হবে। সার্বিক ও প্রেক্ষাপটের উপযোগী ক্রান্তিকালীন বিচার মডেল গড়ে তোলার লক্ষ্যে দেশব্যাপী অন্তর্ভুক্তিমূলক সংলাপ এবং পরামর্শের উদ্যোগ নিতে হবে। স্বাধীন পাবলিক প্রসিকিউশন সার্ভিস প্রতিষ্ঠার ওপর জোর দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সততা, উপযুক্ত প্রশিক্ষণ, যোগ্যতাসহ পেশাদার পূর্ণকালীন কর্মীদের দিয়ে এই প্রসিকিউশন গঠন করতে হবে। রাজনৈতিক দলের সংশ্লিষ্টতা বা পূর্বধারণাসহ কোনো ধরনের পক্ষপাত ছাড়াই লোকবল নিয়োগ দিতে হবে এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। পাবলিক প্রসিকিউটররা ভয়ভীতি, হয়রানি বা অনাকাঙ্ক্ষিত হস্তক্ষেপ ছাড়াই কাজ করতে সক্ষম– এমন পরিবেশ নিশিচত করতে হবে। বিচারকদের নিয়োগ, বরখাস্ত, প্রত্যাহার এবং শৃঙ্খলা
সম্পর্কিত পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষেত্রে একটি দায়িত্বশীল স্বাধীন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে হবে; যাতে বিচারকরা রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হস্তক্ষেপ, দুর্নীতি, ভয়ভীতি, হয়রানিরসহ অপ্রত্যাশিত বা অযাচিত হস্তক্ষেপ থেকে সুরক্ষা পান। বিচার বিভাগের সরকার বা রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে এবং প্রাতিষ্ঠানিক উপায়ে এর সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।