ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
দিল্লির দাসত্ব গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ স্বাধীন হয়নি: জয়নুল আবদিন
আরও ৭৩ নেতাকে বিএনপি থেকে বহিষ্কার
কারাগারে কষ্টের বর্ণনা দিলেন মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল
ব্যারিস্টার খোকন ইস্যুর আপাতত ‘নিষ্পত্তি’ করল বিএনপি
আ.লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের সভা নজর ৩০ এপ্রিলের দিকে
আবারও একটি ডামি নির্বাচন করতে যাচ্ছে আ.লীগ : রিজভী
বিএনপি নেতাদের সঙ্গে জাপানের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
১ জুন সিইসির সঙ্গে বৈঠকে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে ইসি কী পরিকল্পনা নিয়েছে তা জানতে চান জাপানের রাষ্ট্রদূত। এবার বিএনপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে একই কথা জানতে চাইলেন জাপানের রাষ্ট্রদূত।
আজ রোববার সকালে রাজধানীর গুলশান বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বৈঠক শেষ সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন দলের স্থানীয় কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ।
এর আগে সকালে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইয়ামা কিমিনোরির সাথে বৈঠকে বসেন বিএনপি নেতারা।
জাপানের রাষ্ট্রদূত নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা বলেছেন কিনা- এমন প্রশ্নের তিনি বলেন, জাপানের রাষ্ট্রদূত কিছুদিন আগে এসেছেন। তিনি নতুন। জাপানের সাথে আমাদের বন্ধুত্ব অনেক পুরনো। ধরতে গেলে জাপানের সাথে আমাদের পার্টনারশিপ সবার ওপরে। তাদের অনেক বিনিয়োগ
আমাদের দেশে আছে। বাংলাদেশের মানুষের কাছে একটি অন্যতম গ্রহণযোগ্য দেশ হচ্ছে জাপান। এজন্য জাপানের সাথে আমাদের সম্পর্ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যখন আমরা ক্ষমতায় ছিলাম তখন অনেক ইনভেস্ট, বিনিয়োগ জাপান থেকে এসেছে। বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটি চেয়ারম্যান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটি সদস্য শামা ওবায়েদ। জাপানের রাষ্ট্রদূত ইয়ামা কিমিনোরির সাথে বৈঠকে ছিলেন জাপান দূতাবাসের প্রথম রাজনৈতিক সচিব মিস ইগাই। আমীর খসরু বলেন, জাপান জানতে চাচ্ছে আগামী নির্বাচনে কী হবে, কী হতে যাচ্ছে। ক্ষমতার পালাবদল হলেও তাদের সাথে যেন সব সম্পর্ক অব্যাহত থাকে,
সে বিষয়ে কথা বলেছে। তারা বোঝার চেষ্টা করছেন। তাদের অনেক বেশি বিনিয়োগ আছে গভমেন্ট সার্ভিস অ্যান্ড প্রাইভেট সেক্টরে। সবগুলো বিষয় আলোচনায় এসেছে। আপনারা জাপানকে কী জানিয়েছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তা বলা যাবে না।’ আমীর খসরু বলেন, সারাবিশ্বের গণতান্ত্রিকামী দেশগুলো বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে তাদের কথা বলেছেন। জাপান তো কোনো আলাদা দেশ না। তারা তাদের সদিচ্ছা ব্যক্ত করে যাচ্ছেন। বাংলাদেশে যেন একটা সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হয়।
আমাদের দেশে আছে। বাংলাদেশের মানুষের কাছে একটি অন্যতম গ্রহণযোগ্য দেশ হচ্ছে জাপান। এজন্য জাপানের সাথে আমাদের সম্পর্ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যখন আমরা ক্ষমতায় ছিলাম তখন অনেক ইনভেস্ট, বিনিয়োগ জাপান থেকে এসেছে। বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটি চেয়ারম্যান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটি সদস্য শামা ওবায়েদ। জাপানের রাষ্ট্রদূত ইয়ামা কিমিনোরির সাথে বৈঠকে ছিলেন জাপান দূতাবাসের প্রথম রাজনৈতিক সচিব মিস ইগাই। আমীর খসরু বলেন, জাপান জানতে চাচ্ছে আগামী নির্বাচনে কী হবে, কী হতে যাচ্ছে। ক্ষমতার পালাবদল হলেও তাদের সাথে যেন সব সম্পর্ক অব্যাহত থাকে,
সে বিষয়ে কথা বলেছে। তারা বোঝার চেষ্টা করছেন। তাদের অনেক বেশি বিনিয়োগ আছে গভমেন্ট সার্ভিস অ্যান্ড প্রাইভেট সেক্টরে। সবগুলো বিষয় আলোচনায় এসেছে। আপনারা জাপানকে কী জানিয়েছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তা বলা যাবে না।’ আমীর খসরু বলেন, সারাবিশ্বের গণতান্ত্রিকামী দেশগুলো বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে তাদের কথা বলেছেন। জাপান তো কোনো আলাদা দেশ না। তারা তাদের সদিচ্ছা ব্যক্ত করে যাচ্ছেন। বাংলাদেশে যেন একটা সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হয়।