ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
রাশিয়ান রকেট হামলায় দোনেৎস্ক অঞ্চলে ২ জন নিহত
ব্রাজিলের বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৫৭
ইসরাইলবিরোধী বিক্ষোভে নেমেছে আয়ারল্যান্ড ও সুইজারল্যান্ডের শিক্ষার্থীরা
বিদ্রোহীদের দখলে জান্তার গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটি
অস্ট্রেলিয়ায় পুলিশের গুলিতে নিহত কিশোর
হামাসের রকেট হামলায় ইসরাইলে আহত ৭
ইসরাইলে বন্ধ আল-জাজিরা, যা বললেন নেতানিয়াহু
গাজায় নিহত মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়া শিশুর মৃত্যু
দক্ষিণ গাজায় ইসরাইলি বিমান হামলার পর মৃত মায়ের গর্ভ থেকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছিল এক শিশুকে। বৃহস্পতিবার ওই শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে বলেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
রোববার মধ্যরাতের পর দক্ষিণ গাজার রাফাহ হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে মৃত ফিলিস্তিনি মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেয় শিশু সাবরিন আল-সাকানি। রাফাহ হাসপাতালে বিশৃঙ্খল অবস্থার মধ্যে শিশুটিকে বাঁচিয়ে রাখতে হ্যান্ড পাম্প ব্যবহার করে তার ফুসফুসে বাতাস সরবরাহ করার চেষ্টা করেন চিকিৎসকেরা।
শেষ পর্যন্ত তাদের প্রচেষ্টা আলোর মুখ দেখেনি। বৃহস্পতিবার মারা গেছে এই শিশু। তার নাম রাখা হয়েছিল মৃত মায়ের নামেই। শিশু সাবরিনকে সমাহিত করা হয়েছে তার মায়ের পাশে।
শনিবার রাতে রাফাহে ভয়াবহ হামলা চালায় ইসরাইলি দখলদার
বাহিনী। এই হামলায় নিহত ১৯ জনের মধ্যে এক পরিবারের স্বামী, স্ত্রী ও মেয়েও ছিল। মৃত ফিলিস্তিনি মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়া শিশুর দেখভাল করছিলেন চিকিৎসক মোহাম্মদ সালামা। তিনি তখন বলেছিলেন, জরুরি সি-সেকশনের বা সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে জন্ম নেওয়া শিশুটির প্রসবের সময় ওজন ছিল ১ দশমিক ৪ কেজি। এই সময় শিশুটির মাতৃগর্ভে থাকার কথা ছিল। কিন্তু শিশুটির সেই অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। চিকিৎসকেরা তখন জানান, নির্ধারিত সময়ের আগে জন্ম গ্রহণের কারণে গুরুতর শ্বাসকষ্টে ভুগছিল শিশু সাবরিন। শিশুটির মা, সাবরিন আল-সাকানি ৩০ সপ্তাহের গর্ভবতী ছিলেন। শিশুটিকে রাফাহ হাসপাতালের ইনকিউবেটরে অন্য একটি শিশুর সঙ্গে রাখা হয়েছিল। তার বুকে টেপ দিয়ে লেখা ছিল ‘শহীদ সাবরিন আল-সাকানির সন্তান’। সাকানির
ছোট মেয়ে মালাক এবং তার স্বামী শুকরিও এই হামলায় নিহত হন। হামলায় ব্যাপকভাবে আহত সাবরিন মারা যান। তবে উদ্ধারকর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর সময় শিশুটি তার মায়ের গর্ভে বেঁচে ছিল। উদ্ধারকর্মীরা দ্রুত সাবরিনকে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকেরা শিশুটিকে প্রসবের জন্য জরুরি ভিত্তিতে সিজারিয়ান অপারেশন করেন। ছোট বোনের আগমনের অপেক্ষায় থাকা মালাক বোনের নাম রাখতে চেয়েছিল ‘রুহ’। আরবি ভাষার এই শব্দটির বাংলা অর্থ হলো আত্মা। মালাকের চাচা ররামি আল-শেখ বলেন, ছোট বোন আসছে জেনেই মালাক অনেক খুশি ছিল।
বাহিনী। এই হামলায় নিহত ১৯ জনের মধ্যে এক পরিবারের স্বামী, স্ত্রী ও মেয়েও ছিল। মৃত ফিলিস্তিনি মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়া শিশুর দেখভাল করছিলেন চিকিৎসক মোহাম্মদ সালামা। তিনি তখন বলেছিলেন, জরুরি সি-সেকশনের বা সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে জন্ম নেওয়া শিশুটির প্রসবের সময় ওজন ছিল ১ দশমিক ৪ কেজি। এই সময় শিশুটির মাতৃগর্ভে থাকার কথা ছিল। কিন্তু শিশুটির সেই অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। চিকিৎসকেরা তখন জানান, নির্ধারিত সময়ের আগে জন্ম গ্রহণের কারণে গুরুতর শ্বাসকষ্টে ভুগছিল শিশু সাবরিন। শিশুটির মা, সাবরিন আল-সাকানি ৩০ সপ্তাহের গর্ভবতী ছিলেন। শিশুটিকে রাফাহ হাসপাতালের ইনকিউবেটরে অন্য একটি শিশুর সঙ্গে রাখা হয়েছিল। তার বুকে টেপ দিয়ে লেখা ছিল ‘শহীদ সাবরিন আল-সাকানির সন্তান’। সাকানির
ছোট মেয়ে মালাক এবং তার স্বামী শুকরিও এই হামলায় নিহত হন। হামলায় ব্যাপকভাবে আহত সাবরিন মারা যান। তবে উদ্ধারকর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর সময় শিশুটি তার মায়ের গর্ভে বেঁচে ছিল। উদ্ধারকর্মীরা দ্রুত সাবরিনকে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকেরা শিশুটিকে প্রসবের জন্য জরুরি ভিত্তিতে সিজারিয়ান অপারেশন করেন। ছোট বোনের আগমনের অপেক্ষায় থাকা মালাক বোনের নাম রাখতে চেয়েছিল ‘রুহ’। আরবি ভাষার এই শব্দটির বাংলা অর্থ হলো আত্মা। মালাকের চাচা ররামি আল-শেখ বলেন, ছোট বোন আসছে জেনেই মালাক অনেক খুশি ছিল।