ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
ধর্ষণ মামলায় জামিন পেলেন মুশতাক-ফাওজিয়া
গাজীপুরে স্কুলছাত্র হত্যায় ৭ জনের যাবজ্জীবন
চট্টগ্রামে পাহাড় কাটছেন আ.লীগ নেতারা
সংগীতশিল্পীর আড়ালে রেবেলের মাদক কারবার, কাজ করেন ভাইজানের হয়ে
জীবনের শেষ বিসিএসটা দিতে পারলেন না ফাহাদ
শাহ আমানতে ৯০ হাজার দিরহামসহ কায়সার হামিদ গ্রেফতার
পাবনায় অগ্রণী ব্যাংক থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, শাখা ব্যবস্থাপকসহ গ্রেফতার ৩
প্রকাশ্যে অসহায়ের বাড়ি ভাঙলেন চেয়ারম্যান
রাণীনগরের হাট ও ইউনিয়ন পরিষদের জমি দাবি করে প্রকাশ্যে এক অসহায় দম্পতির বসতঘর ভেঙেছেন পারইল ইউপি চেয়ারম্যান জাহিদুর রহমান জাহিদ ও তার অনুসারীরা। এক ভিডিওতে দেখা যায়, ৯ এপ্রিল ভুক্তভোগী ওই দম্পতি পরিমল-লাবনীর বসতবাড়ির রান্নাঘর, বেড়ার টিন, লাগানো গাছ ও বাঁশ তুলে ফেলছেন ইউপি চেয়ারম্যান জাহিদ। এছাড়া ভিডিও করার কারণে লাবনীর ভাই মিঠুন প্রামানিককে হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়।
জানা গেছে, পরিমল-লাবনী দম্পতির বসতবাড়ির জমিটি এখনও সরকারি গেজেটভুক্ত হয়নি। ১৫ বছর ধরে জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া চললেও দেওয়া হয়নি জমির কোনো মূল্যও। এই সমস্যা সমাধানে কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন দপ্তরে ধরনা দিয়েছেন বলেও অভিযোগ ওই দম্পতির।
লাবনী বলেন, চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন ভূমি
অফিসের তহশিলদারের সঙ্গে অনেক যোগাযোগ করেছি। কিন্তু তারা কোনো সহযোগিতা করেনি। পরে ২০২২ সালের ১৬ অক্টোবর জেলা প্রশাসক বরাবর সম্পত্তি উদ্ধারের আবেদন করলে তার নির্দেশে আমাকে ৮ শতক সম্পত্তি বের করে দেন স্থানীয় তহশিলদার মোস্তাফিজুর। এক বছর আগে আমরা সেখানে ঘর তুলে বসবাস শুরু করি। জমির খাজনা খারিজের জন্য গেলে তালবাহানা শুরু করে তহশিলদার। তাই বাধ্য হয়ে গত বছরের ২৬ জুলাই ইউএনও বরাবর সম্পত্তি খারিজের জন্য আবেদন করি। এরপর হঠাৎ করে চেয়ারম্যান জাহিদ নিজে গ্রামপুলিশ ও তার গুন্ডাবাহিনী নিয়ে আমার বসতবাড়িতে ভাঙচুর চালায়। পারইল-বড়গাছা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের উপ-সহকারী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, পরিমলের ভাই বিমল এক অংশ ইউনিয়ন পরিষদের কাছে
বিক্রি করেছে। সেটা হাটের মধ্যে পড়েছে। এখন হাটের সঙ্গে অধিগ্রহণ হবে। বসতবাড়ি ভাঙার ব্যাপারে আমি কিছু জানি না। ইউপি চেয়ারম্যান জাহিদুর রহমান জাহিদ বলেন, ওই জায়গা আমাদের ইউনিয়ন পরিষদের দলিলকৃত সম্পত্তি। ওই দম্পতি রাতের আঁধারে বেড়া দিয়ে ও গাছ লাগিয়ে জমি দখল করেছে।
অফিসের তহশিলদারের সঙ্গে অনেক যোগাযোগ করেছি। কিন্তু তারা কোনো সহযোগিতা করেনি। পরে ২০২২ সালের ১৬ অক্টোবর জেলা প্রশাসক বরাবর সম্পত্তি উদ্ধারের আবেদন করলে তার নির্দেশে আমাকে ৮ শতক সম্পত্তি বের করে দেন স্থানীয় তহশিলদার মোস্তাফিজুর। এক বছর আগে আমরা সেখানে ঘর তুলে বসবাস শুরু করি। জমির খাজনা খারিজের জন্য গেলে তালবাহানা শুরু করে তহশিলদার। তাই বাধ্য হয়ে গত বছরের ২৬ জুলাই ইউএনও বরাবর সম্পত্তি খারিজের জন্য আবেদন করি। এরপর হঠাৎ করে চেয়ারম্যান জাহিদ নিজে গ্রামপুলিশ ও তার গুন্ডাবাহিনী নিয়ে আমার বসতবাড়িতে ভাঙচুর চালায়। পারইল-বড়গাছা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের উপ-সহকারী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, পরিমলের ভাই বিমল এক অংশ ইউনিয়ন পরিষদের কাছে
বিক্রি করেছে। সেটা হাটের মধ্যে পড়েছে। এখন হাটের সঙ্গে অধিগ্রহণ হবে। বসতবাড়ি ভাঙার ব্যাপারে আমি কিছু জানি না। ইউপি চেয়ারম্যান জাহিদুর রহমান জাহিদ বলেন, ওই জায়গা আমাদের ইউনিয়ন পরিষদের দলিলকৃত সম্পত্তি। ওই দম্পতি রাতের আঁধারে বেড়া দিয়ে ও গাছ লাগিয়ে জমি দখল করেছে।